03-13-2017, 10:17 AM
ভারতের কালকা-শিমলা হাইওয়ের সমুদ্রতল থেকে ৭০০০ হাজার ফুট উঁচু ক্যারোল পাহাড়ে রয়েছে একটি গুহা। যাকে রহস্যময় গুহা হিসেবে অভিহিত করা যায়। কারণ এই গুহার মধ্যে প্রবেশ করলে কেউ অসুস্থ হয়ে পড়েছেন আবার কারও কারও মুখ বিশ্রী এবং শরীর নীল হয়ে গেছে!
দেব ভূমি হিমালয়ের প্রাচীন এবং ২৮ কিমি দীর্ঘ গুহাটি আজও রহস্যময়। কথিত আছে যে পাণ্ডবদের ছাড়া আর কেউ এই গুহায় প্রবেশ করতে পারেনি। বহু সন্ন্যাসী এবং তান্ত্রিক এই গুহাতে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন। যাদের মধ্যে অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন আবার কারও কারও মুখ বিশ্রী এবং শরীর নীল হয়ে গেছে।
গুহাতে প্রবেশের পথেই শিবলঙ্গ এবং শেশনাগের মতো আকৃতির দৃশ্যমান হয়। সোলানে এটি ক্যারোল বালিয়াড়ি নামে পরিচিত। গ্রামের মানুষ মনে করেন গুহার ভেতরে অলৌকিক ক্ষমতা রয়েছে। এই রহস্যের সমাধান এখনও পর্যন্ত বৈজ্ঞানিকরাও করতে পারেননি।
গুহার ভিতরে শুধুমাত্র ৫০ ফুট পর্যন্ত পরিদর্শন করা যেতে পারবে। গুহার ভেতরে পানি থাকার কারণে এই স্থানটি খুব পিচ্ছিল। ল্যান্ড স্লাইডের কারণে পাথরও পড়তে থাকে।
কথিত আছে যে গুহার ভেতরে ভগবান শিবই শুধুমাত্র নয় পাণ্ডবরাও তপস্যা করেছিলেন। কিংবদন্তীর অনুযায়ী শকুনি যখন পান্ডবদের পুড়িয়া মারার পরিকল্পনা করেছিল তখন ভীষ্ম পিতামহ পান্ডবদের পালিয়ে যাওয়ার জন্য এই গুহার নির্মাণ করেছিলেন। পান্ডবরা এখানে পাঁচ বছর ধরে ছিলেন। গুহার ভেতরে বহু অদ্ভুত জিনিস রয়েছে। যেটা দেখার পর কেউ গুহার ভেতরে প্রবেশ করার সাহস পান না।
গ্রামবাসীরা মনে করেন ক্যারোল পাহাড়ে সঞ্জীবনী গাছ এবং দুর্লভ গাছপালা রয়েছে। তাদের মতে হনুমান যখন কৈলাস পর্বত নিয়ে উড়ছিলেন তখন তার কিছু অংশ পড়েছিল ক্যারোলে।
দেব ভূমি হিমালয়ের প্রাচীন এবং ২৮ কিমি দীর্ঘ গুহাটি আজও রহস্যময়। কথিত আছে যে পাণ্ডবদের ছাড়া আর কেউ এই গুহায় প্রবেশ করতে পারেনি। বহু সন্ন্যাসী এবং তান্ত্রিক এই গুহাতে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন। যাদের মধ্যে অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন আবার কারও কারও মুখ বিশ্রী এবং শরীর নীল হয়ে গেছে।
গুহাতে প্রবেশের পথেই শিবলঙ্গ এবং শেশনাগের মতো আকৃতির দৃশ্যমান হয়। সোলানে এটি ক্যারোল বালিয়াড়ি নামে পরিচিত। গ্রামের মানুষ মনে করেন গুহার ভেতরে অলৌকিক ক্ষমতা রয়েছে। এই রহস্যের সমাধান এখনও পর্যন্ত বৈজ্ঞানিকরাও করতে পারেননি।
গুহার ভিতরে শুধুমাত্র ৫০ ফুট পর্যন্ত পরিদর্শন করা যেতে পারবে। গুহার ভেতরে পানি থাকার কারণে এই স্থানটি খুব পিচ্ছিল। ল্যান্ড স্লাইডের কারণে পাথরও পড়তে থাকে।
কথিত আছে যে গুহার ভেতরে ভগবান শিবই শুধুমাত্র নয় পাণ্ডবরাও তপস্যা করেছিলেন। কিংবদন্তীর অনুযায়ী শকুনি যখন পান্ডবদের পুড়িয়া মারার পরিকল্পনা করেছিল তখন ভীষ্ম পিতামহ পান্ডবদের পালিয়ে যাওয়ার জন্য এই গুহার নির্মাণ করেছিলেন। পান্ডবরা এখানে পাঁচ বছর ধরে ছিলেন। গুহার ভেতরে বহু অদ্ভুত জিনিস রয়েছে। যেটা দেখার পর কেউ গুহার ভেতরে প্রবেশ করার সাহস পান না।
গ্রামবাসীরা মনে করেন ক্যারোল পাহাড়ে সঞ্জীবনী গাছ এবং দুর্লভ গাছপালা রয়েছে। তাদের মতে হনুমান যখন কৈলাস পর্বত নিয়ে উড়ছিলেন তখন তার কিছু অংশ পড়েছিল ক্যারোলে।