03-13-2017, 10:28 AM
বছর শুধু চা পান করে বেঁচে আছেন ৭৫ বছর বয়সী বৃদ্ধা অণিমা চক্রবর্তী। কোন ‘আজগুবি’ গল্প নয় এটা সত্য ঘটনা।
তার এ অভিনব চা পানের ঘটনায় চিকিৎসক থেকে প্রতিবেশী বিস্মিত সবাই।
ভারতের হুগলি জেলার গোঘাটের শ্যামবাজার পঞ্চায়েতের বেলডিয়া গ্রামে পরিবারের সঙ্গে থাকেন অণিমা চক্রবর্তী।
অণিমা চক্রবর্তী জানান, আজ থেকে প্রায় পঁয়তাল্লিশ বছর আগে তাঁর গ্যাস্টিকের সমস্যা হয়, সেই সময় যা খাবার খেতেন তাই বমি হয়ে যেত, কিন্তু সংসারে তখন চরম অর্থাভাব, সেই কারণে সেই ভাবে আর চিকিৎসা করা হয়নি। তরল জাতীয় খাবার খেলে শরীর ঠিক থাকত।
যদিও কিছুদিন বিস্কুট ভিজিয়ে খেয়েছেন অনিমাদেবী। কিন্তু তাতে অম্বলের সমস্যা হওয়াতে তাও বন্ধ করে দেন তিনি। সেই থেকেই মূলত চা-ই প্রধান পানীয় হয়ে যায়। দিনে দশ থেকে বারো কাপ চা পান করেন তিনি।
যদিও তাঁর ছেলে অশোক চক্রবর্তীর দাবি, আজ থেকে বেশ কয়েক বছর আগে মাকে নিয়ে বেঙ্গালুরুর বিভিন্ন জায়গায় চিকিৎসা করালেও কোনও সমাধান হয়নি। সেই থেকেই চা খেয়েই বেঁচে আছেন তিনি। সমস্যা যে একেবারে নেই, তা নয়।
মাঝে মধ্যে কিছুক্ষণের জন্য অচৈতন্য হয়ে পড়লেও কিছুক্ষণের মধ্যে নিজে থেকেই জ্ঞান ফিরে আসে অণিমাদেবীরয়। প্রতিবেশীরাও অণিমাদেবীকে দেখে বেশ অবাক হয়ে যান।
অণিমাদেবীর চা খেয়ে বেঁচে থাকার কথা শুনে অবাক বিশেষজ্ঞরাও। বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রদীপকুমার দাস জানান, এই ঘটনা তাদেরও বেশ ভাবাচ্ছে। কারণ, চায়ের মতো তরল জিনিস খেয়ে বেশ কিছুদিন বাঁচা গেলেও দীর্ঘ পঁয়তাল্লিশ বছর কীভাবে ওই বৃদ্ধা বেঁচে আছেন তা পরীক্ষা করে দেখা প্রয়োজন।
তার এ অভিনব চা পানের ঘটনায় চিকিৎসক থেকে প্রতিবেশী বিস্মিত সবাই।
ভারতের হুগলি জেলার গোঘাটের শ্যামবাজার পঞ্চায়েতের বেলডিয়া গ্রামে পরিবারের সঙ্গে থাকেন অণিমা চক্রবর্তী।
অণিমা চক্রবর্তী জানান, আজ থেকে প্রায় পঁয়তাল্লিশ বছর আগে তাঁর গ্যাস্টিকের সমস্যা হয়, সেই সময় যা খাবার খেতেন তাই বমি হয়ে যেত, কিন্তু সংসারে তখন চরম অর্থাভাব, সেই কারণে সেই ভাবে আর চিকিৎসা করা হয়নি। তরল জাতীয় খাবার খেলে শরীর ঠিক থাকত।
যদিও কিছুদিন বিস্কুট ভিজিয়ে খেয়েছেন অনিমাদেবী। কিন্তু তাতে অম্বলের সমস্যা হওয়াতে তাও বন্ধ করে দেন তিনি। সেই থেকেই মূলত চা-ই প্রধান পানীয় হয়ে যায়। দিনে দশ থেকে বারো কাপ চা পান করেন তিনি।
যদিও তাঁর ছেলে অশোক চক্রবর্তীর দাবি, আজ থেকে বেশ কয়েক বছর আগে মাকে নিয়ে বেঙ্গালুরুর বিভিন্ন জায়গায় চিকিৎসা করালেও কোনও সমাধান হয়নি। সেই থেকেই চা খেয়েই বেঁচে আছেন তিনি। সমস্যা যে একেবারে নেই, তা নয়।
মাঝে মধ্যে কিছুক্ষণের জন্য অচৈতন্য হয়ে পড়লেও কিছুক্ষণের মধ্যে নিজে থেকেই জ্ঞান ফিরে আসে অণিমাদেবীরয়। প্রতিবেশীরাও অণিমাদেবীকে দেখে বেশ অবাক হয়ে যান।
অণিমাদেবীর চা খেয়ে বেঁচে থাকার কথা শুনে অবাক বিশেষজ্ঞরাও। বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রদীপকুমার দাস জানান, এই ঘটনা তাদেরও বেশ ভাবাচ্ছে। কারণ, চায়ের মতো তরল জিনিস খেয়ে বেশ কিছুদিন বাঁচা গেলেও দীর্ঘ পঁয়তাল্লিশ বছর কীভাবে ওই বৃদ্ধা বেঁচে আছেন তা পরীক্ষা করে দেখা প্রয়োজন।