03-13-2017, 10:29 AM
রাগে ফোঁস ফোঁস করা মোরগটির ওজন সাড়ে পাঁচ কেজি। বয়স মাত্র দেড় বছর। বাঁচে ২০ বছর পর্যন্ত। মোরগের লড়াইতে অপ্রতিদ্বন্দ্বী এ মোরগটির দাম ২৫ হাজার টাকা।
শনিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) চিটাগাং ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিমাল সায়েন্সস বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিভাসু) শহীদ মিনার চত্বরে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনীতে মোরগটি আনেন আগ্রাবাদ কমার্স কলেজ এলাকার খলিলুর রহমান।
তিনি জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল থেকে আমার বাবা এ মুরগির জাত এনেছিলেন। এরপর বংশ পরম্পরায় আমার কাছে আসে। বর্তমানে আমার কাছে আটটি মোরগ আছে আঁচিল জাতের। মুরগি আছে অনেক। এ সপ্তাহে ছয়টি ডিম পেড়েছে। একবার তো কয়েক ডজন ডিম পেড়ে আমাকে অবাক করে দিয়েছিল।
খলিলুর রহমান বলেন, আঁচিল মুরগি অনেক শক্তিশালী ও কৌশলী। বিশেষ করে লড়াইয়ের মাঠে। আমার এ জাতের কয়েকটি মোরগ আছে দেখতে অনেকটা মুরগির মতোই।
সেগুলোর দাম কিছুটা কম, ২০ হাজার টাকা। এ ধরনের মোরগের সঙ্গে দেশি বা ব্রয়লার মুরগির ব্রিডিং হলে ১০-১২ কেজি ওজন হবে একেকটির।
একসময় চট্টগ্রামের আনোয়ারার শাহ মোহছেন আউলিয়ার মাজার এলাকার ইয়াসিন মোরগের হাঁকডাক ছিল বলে জানান তিনি।
আঁচিল মুরগি ছাড়াও অনেক বড় বড়, বিদেশি মোরগ-মুরগি স্থান পেয়েছিল প্রদর্শনীতে।
সিপির স্টলে একজন কর্মকর্তা জানান, প্রদর্শিত ব্রয়লার মোরগটির ওজন প্রায় পাঁচ কেজি। মুরগির ওজন ৩ কেজি ৭০০ গ্রাম। এগুলো ব্রয়লার মুরগির মা-বাবা (ব্রিডার)। তাদের মিরসরাইয়ের খামারে এ ধরনের ৩ লাখ ৬০ হাজার মুরগি আছে। যেগুলোর ডিম থেকে ব্রয়লার মুরগির বাচ্চা উৎপাদন হয়।
নাহার অ্যাগ্রো গ্রুপের স্টলে কথা হয় রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার মো. আল মামুন আর রশিদের সঙ্গে। তিনি জানান, প্রদর্শনীতে আমরা এনেছি চার কেজি ওজনের ব্রয়লার ব্রিডার মোরগ এবং তিন কেজি ওজনের মুরগি। আমাদের খামারে চার লাখের বেশি এ ধরনের মোরগ-মুরগি আছে।
পাহাড়তলীর আঞ্চলিক হাঁস মুরগির খামারের স্টলে ছিল সোনালি, আরআইআর এবং ফাইওমী জাতের মোরগ-মুরগি।
এ ছাড়া ‘ময়ূরী’ নামের স্টলে পাকিস্তান, থাইল্যান্ড, ভারত থেকে আমদানি করা শৌখিন মোরগ-মুরগি ছিল।
শনিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) চিটাগাং ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিমাল সায়েন্সস বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিভাসু) শহীদ মিনার চত্বরে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনীতে মোরগটি আনেন আগ্রাবাদ কমার্স কলেজ এলাকার খলিলুর রহমান।
তিনি জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল থেকে আমার বাবা এ মুরগির জাত এনেছিলেন। এরপর বংশ পরম্পরায় আমার কাছে আসে। বর্তমানে আমার কাছে আটটি মোরগ আছে আঁচিল জাতের। মুরগি আছে অনেক। এ সপ্তাহে ছয়টি ডিম পেড়েছে। একবার তো কয়েক ডজন ডিম পেড়ে আমাকে অবাক করে দিয়েছিল।
খলিলুর রহমান বলেন, আঁচিল মুরগি অনেক শক্তিশালী ও কৌশলী। বিশেষ করে লড়াইয়ের মাঠে। আমার এ জাতের কয়েকটি মোরগ আছে দেখতে অনেকটা মুরগির মতোই।
সেগুলোর দাম কিছুটা কম, ২০ হাজার টাকা। এ ধরনের মোরগের সঙ্গে দেশি বা ব্রয়লার মুরগির ব্রিডিং হলে ১০-১২ কেজি ওজন হবে একেকটির।
একসময় চট্টগ্রামের আনোয়ারার শাহ মোহছেন আউলিয়ার মাজার এলাকার ইয়াসিন মোরগের হাঁকডাক ছিল বলে জানান তিনি।
আঁচিল মুরগি ছাড়াও অনেক বড় বড়, বিদেশি মোরগ-মুরগি স্থান পেয়েছিল প্রদর্শনীতে।
সিপির স্টলে একজন কর্মকর্তা জানান, প্রদর্শিত ব্রয়লার মোরগটির ওজন প্রায় পাঁচ কেজি। মুরগির ওজন ৩ কেজি ৭০০ গ্রাম। এগুলো ব্রয়লার মুরগির মা-বাবা (ব্রিডার)। তাদের মিরসরাইয়ের খামারে এ ধরনের ৩ লাখ ৬০ হাজার মুরগি আছে। যেগুলোর ডিম থেকে ব্রয়লার মুরগির বাচ্চা উৎপাদন হয়।
নাহার অ্যাগ্রো গ্রুপের স্টলে কথা হয় রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার মো. আল মামুন আর রশিদের সঙ্গে। তিনি জানান, প্রদর্শনীতে আমরা এনেছি চার কেজি ওজনের ব্রয়লার ব্রিডার মোরগ এবং তিন কেজি ওজনের মুরগি। আমাদের খামারে চার লাখের বেশি এ ধরনের মোরগ-মুরগি আছে।
পাহাড়তলীর আঞ্চলিক হাঁস মুরগির খামারের স্টলে ছিল সোনালি, আরআইআর এবং ফাইওমী জাতের মোরগ-মুরগি।
এ ছাড়া ‘ময়ূরী’ নামের স্টলে পাকিস্তান, থাইল্যান্ড, ভারত থেকে আমদানি করা শৌখিন মোরগ-মুরগি ছিল।