03-13-2017, 10:31 AM
জাপানের এক চিড়িয়াখানায় হত্যা করা হল ৫৭টি তুষার বানরকে। জাপানে নিষিদ্ধ এক প্রজাতির বানরের সঙ্গে সঙ্গমে লিপ্ত হবার অপরাধে বিষাক্ত ইঞ্জেকশন দিয়ে হল হত্যাকাণ্ড। এই নৃশংস পশুহত্যার বিরুদ্ধে সোশ্যাল মিডিয়ায় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বহু মানুষ।
জানা যায়, পূর্ব টোকিওর চিবা প্রদেশে ফুত্সুতে তাকাগোইয়ামা নেচার জু-তে একটি ঘরে রাখা ছিল ১৬৪টি জাপানি বানরকে। হটাত চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ লক্ষ্য করেন, এগুলির মধ্যে এক-তৃতীয়াংশই রেসাস ম্যাকাকিউ নামে বিশেষ প্রজাতির এক বানরের সঙ্গে সঙ্গমে লিপ্ত হয়েছে।
মূলত ভারত ও চিনের এই বানরদল জাপানি পরিবেশ আইনের ২০১৩ সালের সংশোধন অনুযায়ী সে দেশে নিষিদ্ধ। সেজন্যই সেগুলি সেখানে পরিচিত এলিয়েন হিসেবে।
তাই আইনের অজুহাত দেখিয়ে শুক্রবার সকালে প্রাণঘাতী ইঞ্জেকশন পুশ করে মেরে ফেলা হল ৫৭টি তুষারবানরকে। মৃত বানরদের আত্মার শান্তিতে আবার একটি সমাধিও তৈরি করেছে চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ।
এই মর্মান্তিক হত্যার তীব্র নিন্দা করে সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন বহু মানুষ। চিবা প্রশাসন জানিয়েছে, "দেশীয় পরিবেশ রক্ষার স্বার্থেই বানরগুলিকে মরতে হয়েছে। "
তবে জাপানের পরিবেশন মন্ত্রালয়ের দাবি, "ব্যতিক্রম সবসময়ই থাকে। এই বিশেষ ক্ষেত্রে অনুমতি চাইতে পারত চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ। " -বিডি প্রতিদিন
জানা যায়, পূর্ব টোকিওর চিবা প্রদেশে ফুত্সুতে তাকাগোইয়ামা নেচার জু-তে একটি ঘরে রাখা ছিল ১৬৪টি জাপানি বানরকে। হটাত চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ লক্ষ্য করেন, এগুলির মধ্যে এক-তৃতীয়াংশই রেসাস ম্যাকাকিউ নামে বিশেষ প্রজাতির এক বানরের সঙ্গে সঙ্গমে লিপ্ত হয়েছে।
মূলত ভারত ও চিনের এই বানরদল জাপানি পরিবেশ আইনের ২০১৩ সালের সংশোধন অনুযায়ী সে দেশে নিষিদ্ধ। সেজন্যই সেগুলি সেখানে পরিচিত এলিয়েন হিসেবে।
তাই আইনের অজুহাত দেখিয়ে শুক্রবার সকালে প্রাণঘাতী ইঞ্জেকশন পুশ করে মেরে ফেলা হল ৫৭টি তুষারবানরকে। মৃত বানরদের আত্মার শান্তিতে আবার একটি সমাধিও তৈরি করেছে চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ।
এই মর্মান্তিক হত্যার তীব্র নিন্দা করে সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন বহু মানুষ। চিবা প্রশাসন জানিয়েছে, "দেশীয় পরিবেশ রক্ষার স্বার্থেই বানরগুলিকে মরতে হয়েছে। "
তবে জাপানের পরিবেশন মন্ত্রালয়ের দাবি, "ব্যতিক্রম সবসময়ই থাকে। এই বিশেষ ক্ষেত্রে অনুমতি চাইতে পারত চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ। " -বিডি প্রতিদিন