03-13-2017, 10:35 AM
ধন-সম্পদের জন্য যেখানে মানুষ ভগবানকে দিনরাত স্মরণ করছেন, শেষ পর্যন্ত সেই ভগবানকে দেয়া হলো কর জমা দেয়ার নোটিস। ভগবান যেহেতু ধন-সম্পদেরও আধার, কর দিতে সমস্যা কী!
অবশ্য এ যুক্তিতে না হলেও, ভুল করেই হোক- চার ভগবানের কাছে পাঠানো হয়েছে সম্পত্তিকর দেয়ার পৌরসভার নোটিস। খবর আনন্দবাজার'র।
শনিবার নোটিস পাঠিয়ে দুর্গা, শিব, রাধা ও কৃষ্ণের থেকে সম্পত্তিকর চাইল ভারতের হরিয়ানার ফতেয়াবাদ পৌরসভা।
সম্পত্তির পরিমাণ অনুযায়ী তাদেরকে ন্যূনতম ৪ হাজার থেকে ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত কর দিতে নোটিসে বলা হয়েছে।
পৌরসভার চেয়ারম্যান দর্শন নাগপাল জানান, ওই পৌরসভা এলাকায় যাবতীয় সম্পত্তি করের একটি হিসাব কষা হয়েছে।
কার কত সম্পত্তি এবং কে কতটা সম্পত্তিকর ফাঁকি দিয়েছেন সবই সমীক্ষা করার দায়িত্ব দেয়া হয় একটি বেসরকারি সংস্থাকে।
ওই সংস্থাই এলাকাবাসীদের বাকি সম্পত্তি করের আলাদা আলাদা বিল করে দফতরে পাঠায়। পরে পৌরসভার আয়কর বিভাগ থেকে বিলগুলো নির্দিষ্ট ঠিকানায় পোস্ট করে দেয়া হয়। তার মধ্যে কয়েকটি মন্দিরের বিলও ছিল।
চেয়ারম্যান জানান, ওই বিলগুলোতে মন্দির কর্তৃপক্ষের নাম না রেখে ভুলবশত দেবতার নাম উল্লেখ করা হয়েছে। ভুলটা এখানেই।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ওই এলাকার একটি দুর্গামন্দির রয়েছে। দুর্গাকে নোটিস পাঠিয়ে ১ লাখ ১০ হাজার টাকা সম্পত্তিকর মেটাতে বলা হয়েছে। তেমনই নারায়ণের বকেয়া সম্পত্তিকরের পরিমাণ ২ লাখ ৭৭ হাজার টাকা।
মন্দির কর্তৃপক্ষের বদলে কীভাবে দুর্গা-শিব-কৃষ্ণের নামে এই নোটিস গেল তা জানতে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন পৌরসভা চেয়ারম্যান।
অবশ্য এ যুক্তিতে না হলেও, ভুল করেই হোক- চার ভগবানের কাছে পাঠানো হয়েছে সম্পত্তিকর দেয়ার পৌরসভার নোটিস। খবর আনন্দবাজার'র।
শনিবার নোটিস পাঠিয়ে দুর্গা, শিব, রাধা ও কৃষ্ণের থেকে সম্পত্তিকর চাইল ভারতের হরিয়ানার ফতেয়াবাদ পৌরসভা।
সম্পত্তির পরিমাণ অনুযায়ী তাদেরকে ন্যূনতম ৪ হাজার থেকে ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত কর দিতে নোটিসে বলা হয়েছে।
পৌরসভার চেয়ারম্যান দর্শন নাগপাল জানান, ওই পৌরসভা এলাকায় যাবতীয় সম্পত্তি করের একটি হিসাব কষা হয়েছে।
কার কত সম্পত্তি এবং কে কতটা সম্পত্তিকর ফাঁকি দিয়েছেন সবই সমীক্ষা করার দায়িত্ব দেয়া হয় একটি বেসরকারি সংস্থাকে।
ওই সংস্থাই এলাকাবাসীদের বাকি সম্পত্তি করের আলাদা আলাদা বিল করে দফতরে পাঠায়। পরে পৌরসভার আয়কর বিভাগ থেকে বিলগুলো নির্দিষ্ট ঠিকানায় পোস্ট করে দেয়া হয়। তার মধ্যে কয়েকটি মন্দিরের বিলও ছিল।
চেয়ারম্যান জানান, ওই বিলগুলোতে মন্দির কর্তৃপক্ষের নাম না রেখে ভুলবশত দেবতার নাম উল্লেখ করা হয়েছে। ভুলটা এখানেই।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ওই এলাকার একটি দুর্গামন্দির রয়েছে। দুর্গাকে নোটিস পাঠিয়ে ১ লাখ ১০ হাজার টাকা সম্পত্তিকর মেটাতে বলা হয়েছে। তেমনই নারায়ণের বকেয়া সম্পত্তিকরের পরিমাণ ২ লাখ ৭৭ হাজার টাকা।
মন্দির কর্তৃপক্ষের বদলে কীভাবে দুর্গা-শিব-কৃষ্ণের নামে এই নোটিস গেল তা জানতে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন পৌরসভা চেয়ারম্যান।