03-13-2017, 10:37 AM
পরীক্ষায় যাওয়ার জন্য তৈরি হচ্ছিল কাটলিছড়া চালমার্স হায়ার সেকেন্ডারি স্কুলের কিশোরী বাপি দাস। আচমকা শিববাড়ির বটগাছে চড়ে বসে সে। আসামে আজ মাধ্যমিকের প্রথম পরীক্ষার আগে শিবঠাকুরকে পুজো দিতে চায় বলে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিল বাপি। কিন্তু বাজিমারায় গিয়ে মন্দিরের দিকে না গিয়ে সোজা উঠে পড়ে মন্দির চত্বরের বটগাছে।
এ ভাবে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর গাছে উঠে বসে থাকার ঘটনায় এলাকাজুড়ে চাঞ্চল্য দেখা দেয়। খবর পেয়ে সেখানে যান তার বাবা দীনু দাস এবং কাকা উত্তম দাস। তারা তাকে নেমে আসতে বার বার অনুরোধ জানালেও রাজি হয়নি সে।
দু-একজন গাছে ওঠার চেষ্টা করলে ডাল ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়। এ দিকে, পরীক্ষার হলে ঢোকার সময়ও পেরিয়ে যাচ্ছে।
আতঙ্ক দেখা দেয় বাবা-কাকার মনে। গাছ থেকে পড়ে গেলে মারাত্মক অঘটন ঘটে যাবে! পরে ঝুঁকি নিয়েই উত্তমবাবু গাছে ওঠেন। বুঝিয়ে-শুনিয়ে নামিয়ে আনেন বাপিকে। এ দিন আর পরীক্ষা দেওয়া হয়নি তার।
পারিবারিক সূত্রে জানা গিয়েছে, পরীক্ষার নাম শুনলে বরাবরই ভয় পেয়ে যায় বাপি। পরীক্ষা-ভীতির জন্য ঘণ্টা দেড়েকের রুদ্ধশ্বাস নাটকের সাক্ষী থাকল কাটলিছড়ার মানুষ।
এ ভাবে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর গাছে উঠে বসে থাকার ঘটনায় এলাকাজুড়ে চাঞ্চল্য দেখা দেয়। খবর পেয়ে সেখানে যান তার বাবা দীনু দাস এবং কাকা উত্তম দাস। তারা তাকে নেমে আসতে বার বার অনুরোধ জানালেও রাজি হয়নি সে।
দু-একজন গাছে ওঠার চেষ্টা করলে ডাল ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়। এ দিকে, পরীক্ষার হলে ঢোকার সময়ও পেরিয়ে যাচ্ছে।
আতঙ্ক দেখা দেয় বাবা-কাকার মনে। গাছ থেকে পড়ে গেলে মারাত্মক অঘটন ঘটে যাবে! পরে ঝুঁকি নিয়েই উত্তমবাবু গাছে ওঠেন। বুঝিয়ে-শুনিয়ে নামিয়ে আনেন বাপিকে। এ দিন আর পরীক্ষা দেওয়া হয়নি তার।
পারিবারিক সূত্রে জানা গিয়েছে, পরীক্ষার নাম শুনলে বরাবরই ভয় পেয়ে যায় বাপি। পরীক্ষা-ভীতির জন্য ঘণ্টা দেড়েকের রুদ্ধশ্বাস নাটকের সাক্ষী থাকল কাটলিছড়ার মানুষ।