03-13-2017, 10:37 AM
মানুষের সঙ্গমের আকাঙ্খা কখনো কখনো বড় বিচিত্র আকার ধারণ করে। বিশ্বে এমন মানুষও রয়েছেন, যারা পশু সঙ্গম করে সুখলাভ করেন। কিন্তু পশু গমনের পরিণতি যে কতখানি ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে, তা বুঝিয়ে দিয়েছিল ২০০৫ সালে ঘটে যাওয়া কেনেথ পিনইয়ান কেস।
কেনেথ ছিলেন আমেরিকান প্লেন নির্মাণ সংস্থা বোইংয়ের ইঞ্জিনিয়ার। ওয়াশিংটনের কিংগ কাউন্টিতে অবস্থিত একটি ফার্ম হাউসে প্রায়শই বন্ধুদের সঙ্গে যেতেন কেনেথ। সেখানে পশুদের সঙ্গে শারীরিকভাবে মিলিত হতেন তারা।
২০০৫ সালের ২ জুলাই মধ্যরাত্রে সকলের নজর এড়িয়ে কেনেথ, তার বন্ধু জেমস মাইকেল টেইট এবং আর এক তৃতীয় ব্যক্তি যার হদিশ আজ পর্যন্ত পায়নি ওয়াশিংটন পুলিশ, প্রবেশ করেন ওই ফার্ম হাউসে।
কেনেথ প্রথমে একটি ঘোড়ার পিছনে দাঁড়িয়ে তার সঙ্গে সঙ্গম করেন। তারপর তিনি নিজে গিয়ে দাঁড়ান ঘোড়াটির সামনে এবং ঘোড়াটির লিঙ্গ নিজ শরীরে ধারণ করেন। পুরো ঘটনাটি তার বন্ধুরা ভিডিও ক্যামেরায় রেকর্ড করে রাখেন।
ঘোড়াটির লিঙ্গ কেনেথের শরীরে প্রবেশ করার সময়েই ক্ষতবিক্ষত হয়ে যায় কেনেথের মলদ্বারের অভ্যন্তরীণ অংশ।
রক্তপাত শুরু হয়। জেমস এবং তার আর এক বন্ধু গাড়িতে কেনেথকে তুলে নিয়ে ওয়াশিংটনের নিকটবর্তী এমামক্ল-এর একটি হাসাপাতাল নিয়ে যান। নিজেদের পরিচয় না দিয়েই কেনেথকে সেখানে ভর্তি করিয়ে দিয়ে পালিয়ে যান জেমস এবং তার সঙ্গী।
চিকিৎসা শুরু হলেও কেনেথকে বাঁচানো যায়নি। বিচিত্র যৌনাচারের ফলে তার মলাশয় ফেটে গিয়েছিল। মাত্রাতিরিক্ত রক্তপাতের ফলে তার মৃত্যু হয়। তার মৃত্যুকে হাসপাতালের নথিতে ‘দুর্ঘটনাজনিত’ মর্মে রেকর্ড করা হয়।
জেমসকে আজ পর্যন্ত খুঁজে পায়নি পুলিশ। তার বিরুদ্ধে বিনা অনুমতিতে খামারবাড়িতে প্রবেশের মামলা দায়ের করা হয়েছে। পশুর উপর অত্যাচারের মামলা অবশ্য তার উপর আনা হয়নি। কারণ খামারবাড়ির পশুগুলোর স্বাস্থ্যপরীক্ষার পরে দেখা গিয়েছিল, তারা বহাল তবিয়তেই রয়েছে।
২০০৫ সালে এই ঘটনা আমেরিকায় তোলপাড় ফেলে দিয়েছিল। ‘দা সিয়াটেল টাইমস’-এর মতে, কেনেথ-সংক্রান্ত সংবাদ ছিল ২০০৫-এর আমেরিকায় সর্বাধিক পঠিত সংবাদ।
ঘোড়ার সঙ্গে কেনেথের যৌনাচারের ভিডিও পরবর্তীকালে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে যায়। এখনো নেট দুনিয়ায় সেই ভিডিও যথেষ্ট জনপ্রিয়। আজও বহু মানুষ নেটে ঘোড়া-কেনেথ সঙ্গমের দৃশ্যগুলো দেখে থাকেন। কেউ উপভোগ করেন, কেউ বা শিউরে ওঠেন সে সব দেখে।
২০০৭ সালে কেনেথ এবং তার বন্ধুদের বিচিত্র যৌনাচারের ঘটনা নিয়ে একটি ডক্যুমেন্টারি ফিল্ম নির্মিত হয় ‘জু’ নামে।
সানড্যান্স ফিল্ম ফেস্টিভালে পুরস্কার জেতে সেই ছবি। পরবর্তীকালে বহু আঞ্চলিক ভাষার চ্যানেলেও সেই ডক্যুমেন্টারি সম্প্রচারিত হয়েছে।
কেনেথ ছিলেন আমেরিকান প্লেন নির্মাণ সংস্থা বোইংয়ের ইঞ্জিনিয়ার। ওয়াশিংটনের কিংগ কাউন্টিতে অবস্থিত একটি ফার্ম হাউসে প্রায়শই বন্ধুদের সঙ্গে যেতেন কেনেথ। সেখানে পশুদের সঙ্গে শারীরিকভাবে মিলিত হতেন তারা।
২০০৫ সালের ২ জুলাই মধ্যরাত্রে সকলের নজর এড়িয়ে কেনেথ, তার বন্ধু জেমস মাইকেল টেইট এবং আর এক তৃতীয় ব্যক্তি যার হদিশ আজ পর্যন্ত পায়নি ওয়াশিংটন পুলিশ, প্রবেশ করেন ওই ফার্ম হাউসে।
কেনেথ প্রথমে একটি ঘোড়ার পিছনে দাঁড়িয়ে তার সঙ্গে সঙ্গম করেন। তারপর তিনি নিজে গিয়ে দাঁড়ান ঘোড়াটির সামনে এবং ঘোড়াটির লিঙ্গ নিজ শরীরে ধারণ করেন। পুরো ঘটনাটি তার বন্ধুরা ভিডিও ক্যামেরায় রেকর্ড করে রাখেন।
ঘোড়াটির লিঙ্গ কেনেথের শরীরে প্রবেশ করার সময়েই ক্ষতবিক্ষত হয়ে যায় কেনেথের মলদ্বারের অভ্যন্তরীণ অংশ।
রক্তপাত শুরু হয়। জেমস এবং তার আর এক বন্ধু গাড়িতে কেনেথকে তুলে নিয়ে ওয়াশিংটনের নিকটবর্তী এমামক্ল-এর একটি হাসাপাতাল নিয়ে যান। নিজেদের পরিচয় না দিয়েই কেনেথকে সেখানে ভর্তি করিয়ে দিয়ে পালিয়ে যান জেমস এবং তার সঙ্গী।
চিকিৎসা শুরু হলেও কেনেথকে বাঁচানো যায়নি। বিচিত্র যৌনাচারের ফলে তার মলাশয় ফেটে গিয়েছিল। মাত্রাতিরিক্ত রক্তপাতের ফলে তার মৃত্যু হয়। তার মৃত্যুকে হাসপাতালের নথিতে ‘দুর্ঘটনাজনিত’ মর্মে রেকর্ড করা হয়।
জেমসকে আজ পর্যন্ত খুঁজে পায়নি পুলিশ। তার বিরুদ্ধে বিনা অনুমতিতে খামারবাড়িতে প্রবেশের মামলা দায়ের করা হয়েছে। পশুর উপর অত্যাচারের মামলা অবশ্য তার উপর আনা হয়নি। কারণ খামারবাড়ির পশুগুলোর স্বাস্থ্যপরীক্ষার পরে দেখা গিয়েছিল, তারা বহাল তবিয়তেই রয়েছে।
২০০৫ সালে এই ঘটনা আমেরিকায় তোলপাড় ফেলে দিয়েছিল। ‘দা সিয়াটেল টাইমস’-এর মতে, কেনেথ-সংক্রান্ত সংবাদ ছিল ২০০৫-এর আমেরিকায় সর্বাধিক পঠিত সংবাদ।
ঘোড়ার সঙ্গে কেনেথের যৌনাচারের ভিডিও পরবর্তীকালে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে যায়। এখনো নেট দুনিয়ায় সেই ভিডিও যথেষ্ট জনপ্রিয়। আজও বহু মানুষ নেটে ঘোড়া-কেনেথ সঙ্গমের দৃশ্যগুলো দেখে থাকেন। কেউ উপভোগ করেন, কেউ বা শিউরে ওঠেন সে সব দেখে।
২০০৭ সালে কেনেথ এবং তার বন্ধুদের বিচিত্র যৌনাচারের ঘটনা নিয়ে একটি ডক্যুমেন্টারি ফিল্ম নির্মিত হয় ‘জু’ নামে।
সানড্যান্স ফিল্ম ফেস্টিভালে পুরস্কার জেতে সেই ছবি। পরবর্তীকালে বহু আঞ্চলিক ভাষার চ্যানেলেও সেই ডক্যুমেন্টারি সম্প্রচারিত হয়েছে।