03-13-2017, 10:37 AM
যুক্তরাজ্যে রোগীকে প্রেমপত্র দিয়ে এক ভারতীয় বংশোদ্ভূত চিকিৎসক নিষিদ্ধ হয়েছেন।
দেশটির মেডিকেল কাউন্সিল ট্রাইব্যুনালের তদন্তে রোগীকে প্রেমপত্র দেয়ার প্রমাণ মেলায় তাকে এ শাস্তি দেয়া হয়।
জানা যায়, নিষিদ্ধ চিকিৎসক ডা. শচীন্দ্র আমারাগিরির কাছে তার এক নারী রোগী পেটের পীড়ার চিকিৎসা করাতে এসেছিলেন।
তাকে দেখে মুগ্ধ চিকিৎসক এক চিরকুটে লিখেন, 'তুমি যখন প্রথমবার আমার ক্লিনিকে প্রবেশ করো, তখন তোমায় দেখে আমি বিস্ময়ে স্তব্ধ ও হতচকিত হয়ে যাই।'
চিরকুটটি পাওয়ার পর ক্ষুব্ধ রোগী পুলিশে অভিযোগ করেন।
পরে ট্রাইব্যুনালের শুনানিতে ওই নারী রোগী বলেন, আমি এ ঘটনায় যথেষ্ঠ ভীত ও ক্ষুব্ধ। কারণ ওই চিকিৎসক আমার ঠিকানা, ফোন নম্বর সহ আমার যাবতীয় তথ্য জানেন। এরই সুবিধা নিয়েছেন তিনি।
এদিকে মেডিকেল কাউন্সিল ট্রাইব্যুনালের কাছে প্রেমপত্র দেয়ার বিষয়টি স্বীকার করেছেন অভিযুক্ত চিকিৎসক। তিনি বলেন, আমি জানি চিরকুট দিয়ে আমি ভুল করেছি। তবে আমার আহ্বানে কোনো বাজে উদ্দেশ্য ছিল না। কেবল আবেগের বশেই আমি এ ঘটনা ঘটিয়েছি। আমি কেবল ওই রোগীর সঙ্গে এক কাপ কফি খেতে চেয়েছিলাম।
দেশটির মেডিকেল কাউন্সিল ট্রাইব্যুনালের তদন্তে রোগীকে প্রেমপত্র দেয়ার প্রমাণ মেলায় তাকে এ শাস্তি দেয়া হয়।
জানা যায়, নিষিদ্ধ চিকিৎসক ডা. শচীন্দ্র আমারাগিরির কাছে তার এক নারী রোগী পেটের পীড়ার চিকিৎসা করাতে এসেছিলেন।
তাকে দেখে মুগ্ধ চিকিৎসক এক চিরকুটে লিখেন, 'তুমি যখন প্রথমবার আমার ক্লিনিকে প্রবেশ করো, তখন তোমায় দেখে আমি বিস্ময়ে স্তব্ধ ও হতচকিত হয়ে যাই।'
চিরকুটটি পাওয়ার পর ক্ষুব্ধ রোগী পুলিশে অভিযোগ করেন।
পরে ট্রাইব্যুনালের শুনানিতে ওই নারী রোগী বলেন, আমি এ ঘটনায় যথেষ্ঠ ভীত ও ক্ষুব্ধ। কারণ ওই চিকিৎসক আমার ঠিকানা, ফোন নম্বর সহ আমার যাবতীয় তথ্য জানেন। এরই সুবিধা নিয়েছেন তিনি।
এদিকে মেডিকেল কাউন্সিল ট্রাইব্যুনালের কাছে প্রেমপত্র দেয়ার বিষয়টি স্বীকার করেছেন অভিযুক্ত চিকিৎসক। তিনি বলেন, আমি জানি চিরকুট দিয়ে আমি ভুল করেছি। তবে আমার আহ্বানে কোনো বাজে উদ্দেশ্য ছিল না। কেবল আবেগের বশেই আমি এ ঘটনা ঘটিয়েছি। আমি কেবল ওই রোগীর সঙ্গে এক কাপ কফি খেতে চেয়েছিলাম।