01-11-2017, 08:03 PM
সকালের নাস্তায় কয়েকটি করণীয় এবং নিষিদ্ধ সে বিষয়ে জানিয়েছে স্বাস্থ্যবিষয়ক এক ওয়েবসাইট। সকালে নাস্তা খেলে দুপুরের খাবারের আগে ‘হালকা কিছু’ খাওয়ার ক্ষুধা থাকে না। ফলে দুপুরের দিকে বেশি খাওয়ার ইচ্ছা কমে যায়। কার্বোহাইড্রেটযুক্ত খাবার গ্রহণ কমাতে হবে। সিরিয়াল, প্যানকেক, পাউরুটি ইত্যাদিতে প্রচুর কার্বোহাইড্রেট থাকে। বাড়তি শর্করা এবং কার্বোহাইড্রেটযুক্ত খাবার গ্রহণের ফলে খাওয়ার কিছুক্ষণ পরেই আবার ক্ষুধা লেগে যেতে পারে। তাহলে- বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।
গড়ে তুলতে হবে শষ্যজাতীয় খাবার খাওয়ার অভ্যাস। এতে থাকা আঁশ হৃদপিণ্ড ভালো রাখে এবং ক্ষুধা কমায়। তবে এধরনের খাবারের ক্যালরির হিসেব রাখাও জরুরি। স্বাস্থ্যগুণ থাকলেও এর মধ্যে অনেকগুলোতেই প্রক্রিয়াজাত প্রতিরূপের তুলনায় চর্বি ও ক্যালরির পরিমাণ বেশি থাকে। খাবার আগে প্যাকেটে লেখা পুষ্টি তথ্য পড়তে হবে এবং একবারের বেশি পাতে তুলে নেওয়া উচিত হবে না।
সকালের নাস্তা খাওয়ার কারণে শরীরের বিপাকীয় প্রক্রিয়ার কোনো উপকার হয়না, এতে ওজন কমানোর কোনো বিশেষ শক্তিও নেই। পাশাপাশি এসময় গ্রহণ করা ক্যালরি দিনের অন্যান্য সময়ের খাবারের সঙ্গে গ্রহণ করা ক্যালরি মতোই গুরুত্বপূর্ণ।
নাস্তায় হজমবান্ধব প্রোটিন যেমন: ডিমের সাদা অংশ, চর্বিহীন সসেজ, টক দই ইত্যাদি প্রোটিনের উৎস যোগ করা উচিত। এগুলো দীর্ঘসময় পেট ভরা এবং সন্তুষ্ট অনুভূতি দিতে সাহায্য করে। মাংসপেশি এবং সুঠাম শারীরিক গঠন ও ক্যালরি খরচের জন্য মাংসপেশির রক্ষণাবেক্ষণেও সাহায্য করবে এই প্রোটিন।
সকালের নাস্তায় শর্করা ও ক্যালরির পরিমাণ কম এমন সিরিয়াল খাওয়া উচিত। বাড়তি পুষ্টি পেতে ননীমুক্ত দুধ মেশানো যেতে পারে। সরাসরি বাটিতে ঢেলে নয়, সিরিয়াল খাওয়া উচিত পরিমাণ মতো। অতিরিক্ত খেয়ে ফেলা খাবারগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম। যেকোনো ধরনের সিরিয়া্ল একবারে এক পেয়ালা পরিমাণ খাওয়াই ভালো।
সবসময় তাজা খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। এরজন্য স্থানীয় বাজার থেকে খাবার সংগ্রহ করা যেতে পারে। আর কীটনাশক ব্যবহার করা হয়নি এরকম খাবার সংগ্রহ করতে পারলে খুব ভালো হয়।
কাজ করা অবস্থা নাস্তা করতে হলে কম ক্যালরিযুক্ত স্মুদি খাওয়া উচিত। যোগ করতে পারেন তাজা ফলমূল, দই ইত্যাদি। তবে তৈরির সময় উপকরণ পরিমাণ মতো নেয়া জরুরি। স্মুদির জনপ্রিয় উপকরণ যেমন: মধু বা ফলের শরবতে অনেক সময় থাকে বাড়তি শর্করা ও ক্যালরি। যা সহজেই আপনার স্মুদিকে পরিণত করতে পারে উচ্চ ক্যালরিযুক্ত বিধ্বংসী পানীয়তে। সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে ফুরফুরে মেজাজ আনতে কফি খাওয়া যেতে পারে। তবে খেতে হবে ব্ল্যাক কফি। কারণ এতে ক্যালরি প্রায় থাকে না বললেই চলে।
গড়ে তুলতে হবে শষ্যজাতীয় খাবার খাওয়ার অভ্যাস। এতে থাকা আঁশ হৃদপিণ্ড ভালো রাখে এবং ক্ষুধা কমায়। তবে এধরনের খাবারের ক্যালরির হিসেব রাখাও জরুরি। স্বাস্থ্যগুণ থাকলেও এর মধ্যে অনেকগুলোতেই প্রক্রিয়াজাত প্রতিরূপের তুলনায় চর্বি ও ক্যালরির পরিমাণ বেশি থাকে। খাবার আগে প্যাকেটে লেখা পুষ্টি তথ্য পড়তে হবে এবং একবারের বেশি পাতে তুলে নেওয়া উচিত হবে না।
সকালের নাস্তা খাওয়ার কারণে শরীরের বিপাকীয় প্রক্রিয়ার কোনো উপকার হয়না, এতে ওজন কমানোর কোনো বিশেষ শক্তিও নেই। পাশাপাশি এসময় গ্রহণ করা ক্যালরি দিনের অন্যান্য সময়ের খাবারের সঙ্গে গ্রহণ করা ক্যালরি মতোই গুরুত্বপূর্ণ।
নাস্তায় হজমবান্ধব প্রোটিন যেমন: ডিমের সাদা অংশ, চর্বিহীন সসেজ, টক দই ইত্যাদি প্রোটিনের উৎস যোগ করা উচিত। এগুলো দীর্ঘসময় পেট ভরা এবং সন্তুষ্ট অনুভূতি দিতে সাহায্য করে। মাংসপেশি এবং সুঠাম শারীরিক গঠন ও ক্যালরি খরচের জন্য মাংসপেশির রক্ষণাবেক্ষণেও সাহায্য করবে এই প্রোটিন।
সকালের নাস্তায় শর্করা ও ক্যালরির পরিমাণ কম এমন সিরিয়াল খাওয়া উচিত। বাড়তি পুষ্টি পেতে ননীমুক্ত দুধ মেশানো যেতে পারে। সরাসরি বাটিতে ঢেলে নয়, সিরিয়াল খাওয়া উচিত পরিমাণ মতো। অতিরিক্ত খেয়ে ফেলা খাবারগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম। যেকোনো ধরনের সিরিয়া্ল একবারে এক পেয়ালা পরিমাণ খাওয়াই ভালো।
সবসময় তাজা খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। এরজন্য স্থানীয় বাজার থেকে খাবার সংগ্রহ করা যেতে পারে। আর কীটনাশক ব্যবহার করা হয়নি এরকম খাবার সংগ্রহ করতে পারলে খুব ভালো হয়।
কাজ করা অবস্থা নাস্তা করতে হলে কম ক্যালরিযুক্ত স্মুদি খাওয়া উচিত। যোগ করতে পারেন তাজা ফলমূল, দই ইত্যাদি। তবে তৈরির সময় উপকরণ পরিমাণ মতো নেয়া জরুরি। স্মুদির জনপ্রিয় উপকরণ যেমন: মধু বা ফলের শরবতে অনেক সময় থাকে বাড়তি শর্করা ও ক্যালরি। যা সহজেই আপনার স্মুদিকে পরিণত করতে পারে উচ্চ ক্যালরিযুক্ত বিধ্বংসী পানীয়তে। সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে ফুরফুরে মেজাজ আনতে কফি খাওয়া যেতে পারে। তবে খেতে হবে ব্ল্যাক কফি। কারণ এতে ক্যালরি প্রায় থাকে না বললেই চলে।