03-13-2017, 10:49 AM
এ যুগের ভ্যাম্পায়ার তিনি? নিজের রক্ত নিজেই পান করেন!
সত্যি কী এ যুগেও ভ্যাম্পায়ার রয়েছে? প্রশ্নটা অনেকের মনেই থাকতে পারে। এর পুরোপুরি উত্তর না মিললেও এই ঘটনাটা পড়ার পরে কিছুটা কৌতূহল তো মিটবেই। অস্ট্রেলিয়ার এই মহিলা রক্ত পান করেন। হলই বা সেটা নিজের, রক্তই তো! আর যিনি রক্ত পান করেন, তাকে কি আর মানুষের দলে ফেলা যায়? তাঁর নাম জর্জিনা কন্ডন। তিনি কিন্তু কখন ভ্যাম্পায়ার বা পৈশাচিক কোন কিছুর সঙ্গে নিজের তুলনা করেন না। নিজেকে দেবী বলতেই বেশি ভাল লাগে তার। যখন তিনি থাকেন তার দৈব সত্বায়, তখন তার নাম এসথার। গডেস এসথার। এই দেবীকে বলা হয় নবজীবনের দেবী। জর্জিনা কন্ডনের এই নিজ রক্তপান ঘটনাটির সঙ্গে নতুন জীবন লাভের একটা সাদৃশ্য রয়েছে।
একটি আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী, জর্জিনা, খুব ছোটবেলা থেকেই রক্তাল্পতায় ভোগেন! ফলে, নিজের রক্ত পান করে মানসিক শান্তি পান তিনি। একদম অল্প বয়স থেকেই নিজের রক্ত পান করে চলেছেন তিনি। কখনও সূচ দিয়ে শিরা থেকে রক্ত তুলে নেন, কখনও আবার নিজেকে আহত করে রক্ত পান করেন জর্জিনা। তবে সবসময় চাইলেও যে রক্ত পান করতেন পারেন, এমনটা নয়। কারণ রক্তাল্পতার অন্যতম লক্ষণ শরীরে রক্তের অভাব। জর্জিনা যখন গথিক আন্ডারগ্রাউন্ড ক্লাবে যান, তখন অনেকেই না কি তাকে নিজেদের রক্ত উৎসর্গ করতে চেয়েছে তার এই ঘটনা জানার পরে। জর্জিনা নিজেই জানিয়েছেন সেই কথা। কিন্তু, তিনি আজ পর্যন্ত অন্য কারও রক্ত পান করেননি।
সত্যি কী এ যুগেও ভ্যাম্পায়ার রয়েছে? প্রশ্নটা অনেকের মনেই থাকতে পারে। এর পুরোপুরি উত্তর না মিললেও এই ঘটনাটা পড়ার পরে কিছুটা কৌতূহল তো মিটবেই। অস্ট্রেলিয়ার এই মহিলা রক্ত পান করেন। হলই বা সেটা নিজের, রক্তই তো! আর যিনি রক্ত পান করেন, তাকে কি আর মানুষের দলে ফেলা যায়? তাঁর নাম জর্জিনা কন্ডন। তিনি কিন্তু কখন ভ্যাম্পায়ার বা পৈশাচিক কোন কিছুর সঙ্গে নিজের তুলনা করেন না। নিজেকে দেবী বলতেই বেশি ভাল লাগে তার। যখন তিনি থাকেন তার দৈব সত্বায়, তখন তার নাম এসথার। গডেস এসথার। এই দেবীকে বলা হয় নবজীবনের দেবী। জর্জিনা কন্ডনের এই নিজ রক্তপান ঘটনাটির সঙ্গে নতুন জীবন লাভের একটা সাদৃশ্য রয়েছে।
একটি আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী, জর্জিনা, খুব ছোটবেলা থেকেই রক্তাল্পতায় ভোগেন! ফলে, নিজের রক্ত পান করে মানসিক শান্তি পান তিনি। একদম অল্প বয়স থেকেই নিজের রক্ত পান করে চলেছেন তিনি। কখনও সূচ দিয়ে শিরা থেকে রক্ত তুলে নেন, কখনও আবার নিজেকে আহত করে রক্ত পান করেন জর্জিনা। তবে সবসময় চাইলেও যে রক্ত পান করতেন পারেন, এমনটা নয়। কারণ রক্তাল্পতার অন্যতম লক্ষণ শরীরে রক্তের অভাব। জর্জিনা যখন গথিক আন্ডারগ্রাউন্ড ক্লাবে যান, তখন অনেকেই না কি তাকে নিজেদের রক্ত উৎসর্গ করতে চেয়েছে তার এই ঘটনা জানার পরে। জর্জিনা নিজেই জানিয়েছেন সেই কথা। কিন্তু, তিনি আজ পর্যন্ত অন্য কারও রক্ত পান করেননি।