03-13-2017, 10:50 AM
শেষকৃত্যের সময় বেঁচে উঠল কিশোর
মৃত মানুষ হঠাৎ করে জেগে উঠছে, বিষয়টি শুনতেই কেমন গা ছমছম করে। সাধারণত ভৌতিক সিনেমায় এ ধরনের দৃশ্য দেখা যায়। কিন্তু ভাবুন তো বাস্তবে এমনটা ঘটলে কেমন হবে?
সম্প্রতি এমন ঘটনা ঘটেছে ভারতের কর্ণাটকের একটি গ্রামে। মানাগুন্ডি নামের ওই গ্রামের কুমার মারেয়ার নামের ১৭ বছরের একজন কিশোরকে এক মাস আগে কুকুর কামড় দেয়। এরপর গত সপ্তাহ থেকে তার ভীষণ জ্বর শুরু হয়। পরিবারের লোকজন তাকে হাসপাতালে ভর্তি করে। তার অবস্থা খুবই খারাপ হতে থাকে এবং তাকে কৃত্রিম শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যবস্থা করতে হয়।
এক পর্যায়ে চিকিৎসকরা সব আশা ছেড়ে দেন এবং কুমারের পরিবারের সদস্যদের জানান, যদি কৃত্রিম শ্বাস-প্রশ্বাস সরিয়ে নেয়া হয় তা হলে তাকে বাঁচানো যাবে না। কারণ তার পুরো শরীরে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়েছে। চিকিৎসক পরিবারকে সিদ্ধান্ত নিতে বলেন তারা চিকিৎসা চালিয়ে যাবেন কিনা। পরবর্তীতে পরিবারের লোকজন তাকে বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।
বাড়িতে নেয়ার পর শরীরের কোনো নড়াচড়া না দেখে পরিবারের লোকজন কুমারকে মৃত ভেবে তার সৎকারের ব্যবস্থা শুরু করে। বাড়ি থেকে দুই কিলোমিটার দূরে তার শেষকৃত্যের ব্যবস্থা করা হয়। শেষকৃত্যের সব ব্যবস্থা যখন সম্পন্ন তখন হঠাৎ চোখ খোলেন কুমার, হাত-পা নাড়তে থাকেন এবং দ্রুত নিঃশ্বাস নিতে থাকেন। এরপর দ্রুত তাকে পার্শ্ববর্তী হাসপাতালে নেয়া হয়। এখন তাকে আবারো কৃত্রিমভাবে শ্বাস-প্রশ্বাস দেয়া হচ্ছে।
মৃত মানুষ হঠাৎ করে জেগে উঠছে, বিষয়টি শুনতেই কেমন গা ছমছম করে। সাধারণত ভৌতিক সিনেমায় এ ধরনের দৃশ্য দেখা যায়। কিন্তু ভাবুন তো বাস্তবে এমনটা ঘটলে কেমন হবে?
সম্প্রতি এমন ঘটনা ঘটেছে ভারতের কর্ণাটকের একটি গ্রামে। মানাগুন্ডি নামের ওই গ্রামের কুমার মারেয়ার নামের ১৭ বছরের একজন কিশোরকে এক মাস আগে কুকুর কামড় দেয়। এরপর গত সপ্তাহ থেকে তার ভীষণ জ্বর শুরু হয়। পরিবারের লোকজন তাকে হাসপাতালে ভর্তি করে। তার অবস্থা খুবই খারাপ হতে থাকে এবং তাকে কৃত্রিম শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যবস্থা করতে হয়।
এক পর্যায়ে চিকিৎসকরা সব আশা ছেড়ে দেন এবং কুমারের পরিবারের সদস্যদের জানান, যদি কৃত্রিম শ্বাস-প্রশ্বাস সরিয়ে নেয়া হয় তা হলে তাকে বাঁচানো যাবে না। কারণ তার পুরো শরীরে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়েছে। চিকিৎসক পরিবারকে সিদ্ধান্ত নিতে বলেন তারা চিকিৎসা চালিয়ে যাবেন কিনা। পরবর্তীতে পরিবারের লোকজন তাকে বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।
বাড়িতে নেয়ার পর শরীরের কোনো নড়াচড়া না দেখে পরিবারের লোকজন কুমারকে মৃত ভেবে তার সৎকারের ব্যবস্থা শুরু করে। বাড়ি থেকে দুই কিলোমিটার দূরে তার শেষকৃত্যের ব্যবস্থা করা হয়। শেষকৃত্যের সব ব্যবস্থা যখন সম্পন্ন তখন হঠাৎ চোখ খোলেন কুমার, হাত-পা নাড়তে থাকেন এবং দ্রুত নিঃশ্বাস নিতে থাকেন। এরপর দ্রুত তাকে পার্শ্ববর্তী হাসপাতালে নেয়া হয়। এখন তাকে আবারো কৃত্রিমভাবে শ্বাস-প্রশ্বাস দেয়া হচ্ছে।