03-13-2017, 10:53 AM
যে আয়নায় ১০ প্রেতাত্মার বসবাস!
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানার সেন্ট ফ্রান্সভিলের মির্টলেস প্ল্যান্টেসন খামারবাড়িটি একটি বিশেষ আয়নার জন্য ক্রমেই বিখ্যাত হয়ে উঠেছে। সর্বসাধারণের বিশ্বাস, এই আয়নায় কম করে হলেও ১০টি প্রেতাত্মার বসবাস করে। আর এই লিজেন্ডে ভয় পাওয়া দূরে থাক, উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে পর্যটকদের ভিড়।
জেনারেল ডেভিজ ব্র্যাডফোর্ড ১৭৯৬ সালে মার্কিন গৃহযুদ্ধের বহু আগেই এই খামারবাড়িটি তৈরি করেন। তবে এই খামারবাড়ির মূল আকর্ষণ হল একটি আয়না। কারণ আজ পর্যন্ত এই আয়নাটিকে নাকি ঢেকে রাখা যায়নি। ধারণা করা হয় এই আয়নাতেই রয়েছে কম করে ১০টি প্রেতাত্মার বাস। এমনকি অনেক দর্শকই নাকি এই আয়না-ভূতের খপ্পরে পড়েছেন।
জানা গেছে, এই আয়নার মূল মালিক ছিলেন সারা উড্রফ নামের এক নারী এবং তার দুই শিশুসন্তান। উড্রফদের মৃত্যুর পরে আয়না ঢেকে না রাখাতেই নাকি এই বিপত্তি শুরু হয়। তারপর থেকে খোলা পড়ে থাকা আয়না থেকে ভেসে আসে সারা ও তাঁর বাচ্চাদের আর্তি। মাঝে মাঝেই দেখা যায় ওই আয়নায় ছোট শিশুর হাতের ছাপ।
তবে যত যাই হোক এই মুহূর্তে খামারবাড়ির এই আয়না বিপুল পরিমাণ পর্যটকের আকর্ষণের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু কতজন সত্যিকারের ভুত দেখেছেন, সেই খবর অবশ্য পাওয়া যায়নি।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানার সেন্ট ফ্রান্সভিলের মির্টলেস প্ল্যান্টেসন খামারবাড়িটি একটি বিশেষ আয়নার জন্য ক্রমেই বিখ্যাত হয়ে উঠেছে। সর্বসাধারণের বিশ্বাস, এই আয়নায় কম করে হলেও ১০টি প্রেতাত্মার বসবাস করে। আর এই লিজেন্ডে ভয় পাওয়া দূরে থাক, উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে পর্যটকদের ভিড়।
জেনারেল ডেভিজ ব্র্যাডফোর্ড ১৭৯৬ সালে মার্কিন গৃহযুদ্ধের বহু আগেই এই খামারবাড়িটি তৈরি করেন। তবে এই খামারবাড়ির মূল আকর্ষণ হল একটি আয়না। কারণ আজ পর্যন্ত এই আয়নাটিকে নাকি ঢেকে রাখা যায়নি। ধারণা করা হয় এই আয়নাতেই রয়েছে কম করে ১০টি প্রেতাত্মার বাস। এমনকি অনেক দর্শকই নাকি এই আয়না-ভূতের খপ্পরে পড়েছেন।
জানা গেছে, এই আয়নার মূল মালিক ছিলেন সারা উড্রফ নামের এক নারী এবং তার দুই শিশুসন্তান। উড্রফদের মৃত্যুর পরে আয়না ঢেকে না রাখাতেই নাকি এই বিপত্তি শুরু হয়। তারপর থেকে খোলা পড়ে থাকা আয়না থেকে ভেসে আসে সারা ও তাঁর বাচ্চাদের আর্তি। মাঝে মাঝেই দেখা যায় ওই আয়নায় ছোট শিশুর হাতের ছাপ।
তবে যত যাই হোক এই মুহূর্তে খামারবাড়ির এই আয়না বিপুল পরিমাণ পর্যটকের আকর্ষণের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু কতজন সত্যিকারের ভুত দেখেছেন, সেই খবর অবশ্য পাওয়া যায়নি।