01-11-2017, 08:08 PM
জলপাইয়ের প্রথম গাঢ় রস থেকে তৈরি তেল হল অলিভ অয়েল। স্বাদ, গন্ধ ও ফ্যাটি অ্যাসিডের উপস্থিতির ওপর ভিত্তি করে অলিভ অয়েলকে চার ভাগে ভাগ করা হয়। এক্সট্রা ভার্জিন, ভার্জিন, পিওর ও এক্সট্রা লাইট।
এর মধ্যে এক্সট্রা ভার্জিন হল সবচেয়ে ভালো মানের। অলিভ অয়েলের কার্যকারিতা নিয়ে এবার আলোচনা করা যাক। জানা যাক, কীভাবে অলিভ অয়েল শরীরকে রোগমুক্ত রেখে সুস্থ ও সতেজ রাখে।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে : অলিভ অয়েলে রয়েছে পলিফেনাল। এটি রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে হবে। কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সি্ডেন্ট ও ভিটামিন আছে।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করে : অলিভ অয়েলে আছে প্ল্যান্ট অক্সিডেন্ট, পলিফেনাল। এটি দেহকোষ সুরক্ষা করে। এছাড়া এতে আছে মনো-স্যাচুরেটেড ফ্যাট, যা অ্যান্টি ক্যানসার হিসেবে কাজ করে ব্রেস্ট ক্যানসার, প্রস্টেট ক্যানসার প্রতিরোধ করে।
হার্টের জন্য উপকারী : অলিভ অয়েল কোলেস্টেরল মুক্ত। তবে অত্যাবশ্যকীয় ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে এতে। ফ্যাটি এসিডের সঠিক ভারসাম্য বজায় রেখে এটি শরীরের কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক রাখে। ভালো কোলেস্টেরল বাড়ায়, খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমায়। এছাড়া শরীরের ক্ষতিকারক চর্বি কমায়। হৃৎপিণ্ডের প্রদাহ রোধ করে। এছাড়া কারডিওভাস্কুলার ডিজিজ থেকে রক্ষা করে অলিভ অয়েল।
পরিপাকক্রিয়ায় সহায়তা করে : অলিভ ওয়েল শরীরের পরিপাক ক্রিয়ার জন্য সহায়ক। পাকস্থলীর জন্য খুব ভালো। শরীরে অ্যাসিড কমায়, যকৃৎ পরিষ্কার করে।এছাড়াও অলিভ ওয়েল অ্যালজাইমার রোগ প্রতিরোধ করে, হাড় শক্তিশালী করে, রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রেখে ডায়াবেটিস প্রতিরোধ সহ বেশি কিছু স্বাস্থ্য সুরক্ষা দেয়। সুতরাং সুস্বাস্থ্যের জন্য খাবারে ব্যবহার করতে পারেন অলিভ ওয়েল।
এর মধ্যে এক্সট্রা ভার্জিন হল সবচেয়ে ভালো মানের। অলিভ অয়েলের কার্যকারিতা নিয়ে এবার আলোচনা করা যাক। জানা যাক, কীভাবে অলিভ অয়েল শরীরকে রোগমুক্ত রেখে সুস্থ ও সতেজ রাখে।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে : অলিভ অয়েলে রয়েছে পলিফেনাল। এটি রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে হবে। কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সি্ডেন্ট ও ভিটামিন আছে।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করে : অলিভ অয়েলে আছে প্ল্যান্ট অক্সিডেন্ট, পলিফেনাল। এটি দেহকোষ সুরক্ষা করে। এছাড়া এতে আছে মনো-স্যাচুরেটেড ফ্যাট, যা অ্যান্টি ক্যানসার হিসেবে কাজ করে ব্রেস্ট ক্যানসার, প্রস্টেট ক্যানসার প্রতিরোধ করে।
হার্টের জন্য উপকারী : অলিভ অয়েল কোলেস্টেরল মুক্ত। তবে অত্যাবশ্যকীয় ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে এতে। ফ্যাটি এসিডের সঠিক ভারসাম্য বজায় রেখে এটি শরীরের কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক রাখে। ভালো কোলেস্টেরল বাড়ায়, খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমায়। এছাড়া শরীরের ক্ষতিকারক চর্বি কমায়। হৃৎপিণ্ডের প্রদাহ রোধ করে। এছাড়া কারডিওভাস্কুলার ডিজিজ থেকে রক্ষা করে অলিভ অয়েল।
পরিপাকক্রিয়ায় সহায়তা করে : অলিভ ওয়েল শরীরের পরিপাক ক্রিয়ার জন্য সহায়ক। পাকস্থলীর জন্য খুব ভালো। শরীরে অ্যাসিড কমায়, যকৃৎ পরিষ্কার করে।এছাড়াও অলিভ ওয়েল অ্যালজাইমার রোগ প্রতিরোধ করে, হাড় শক্তিশালী করে, রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রেখে ডায়াবেটিস প্রতিরোধ সহ বেশি কিছু স্বাস্থ্য সুরক্ষা দেয়। সুতরাং সুস্বাস্থ্যের জন্য খাবারে ব্যবহার করতে পারেন অলিভ ওয়েল।