03-13-2017, 10:59 AM
পেট থেকে বের হলো ৬ ফুট লম্বা কৃমি!
ভারতে ৪৮ বছর বয়সী এক ব্যক্তির পেটে পাওয়া গেল সাড়ে ৬ ফুট লম্বা একটি ফিতা কৃমি। যে ডাক্তাররা এটি অপসারণ করেছেন তারা জানিয়েছেন, এতবড় কৃমি তারা জীবনে প্রথম দেখলেন। ঘটনাটি নিয়ে দ্য নিউ ইংল্যান্ড জার্নাল অফ মেডিসিনের জানুয়ারির ২৫ তারিখে একটি নিবন্ধ প্রকাশিত হয়।
জানা গেছে, মাস দুই ধরে তলপেটে ব্যথা অনুভব করছিলেন ওই ব্যক্তি। ভেবেছিলেন এমনিতে সেরে যাবে। কিন্তু সেটা না হওয়ায় ডাক্তারের দ্বারস্থ হন। ডাক্তাররা তার কোলোনোস্কোপি করিয়ে তার মলাশয়ে এই কৃমিটির দেহের একটি অংশের অবস্থান শনাক্ত করেন। সাধারণত মানুষের অন্ত্রে এই ধরণের কৃমির অবস্থান থাকে। এরপর ডাক্তাররা ওই লোকের একটি এন্ডোসকপি করান। তার মানে তার পেটের ভেতর একটি ক্যামেরা ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। এরপর ডাক্তাররা যা দেখেন তাতে তাজ্জব বনে যান। লোকটির ক্ষুদ্রান্ত্রের ওপরের অংশে একটি বিশাল কৃমি কুণ্ডলি পাকিয়ে আছে!
কৃমিটিকে ওই লোকের মুখ দিয়ে বের করে আনা হয়। ওপরে পাওয়া কৃমিটির দেহের অংশটুকুর দৈর্ঘ্য ছিল ৬.২ ফুট। আর মলাশয়ে পাওয়া দেহের বাকি অংশসহ এর মোট দৈর্ঘ্য হয় ৬.৬ ফুট। এন্ডোসকপি এবং ফিতাকৃমি অপসারণে ডাক্তারদের সময় লেগেছে মোট ১ ঘন্টা ১৫ মিনিট। এই অপসারণ প্রক্রিয়ার সময় ওই লোককে অজ্ঞান করে নেওয়া হয়েছিল।
মেডিকেল সায়েন্সের হিসেবে, ফিতা কৃমির দৈর্ঘ্য সর্বোচ্চ ১১.৫ ফুট পর্যন্ত হতে পারে। বছরের পর বছর ধরে মানুষের অন্ত্রে বসবাস করলেও তেমন কোনো লক্ষণ দেখা যায় না।
ভারতে ৪৮ বছর বয়সী এক ব্যক্তির পেটে পাওয়া গেল সাড়ে ৬ ফুট লম্বা একটি ফিতা কৃমি। যে ডাক্তাররা এটি অপসারণ করেছেন তারা জানিয়েছেন, এতবড় কৃমি তারা জীবনে প্রথম দেখলেন। ঘটনাটি নিয়ে দ্য নিউ ইংল্যান্ড জার্নাল অফ মেডিসিনের জানুয়ারির ২৫ তারিখে একটি নিবন্ধ প্রকাশিত হয়।
জানা গেছে, মাস দুই ধরে তলপেটে ব্যথা অনুভব করছিলেন ওই ব্যক্তি। ভেবেছিলেন এমনিতে সেরে যাবে। কিন্তু সেটা না হওয়ায় ডাক্তারের দ্বারস্থ হন। ডাক্তাররা তার কোলোনোস্কোপি করিয়ে তার মলাশয়ে এই কৃমিটির দেহের একটি অংশের অবস্থান শনাক্ত করেন। সাধারণত মানুষের অন্ত্রে এই ধরণের কৃমির অবস্থান থাকে। এরপর ডাক্তাররা ওই লোকের একটি এন্ডোসকপি করান। তার মানে তার পেটের ভেতর একটি ক্যামেরা ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। এরপর ডাক্তাররা যা দেখেন তাতে তাজ্জব বনে যান। লোকটির ক্ষুদ্রান্ত্রের ওপরের অংশে একটি বিশাল কৃমি কুণ্ডলি পাকিয়ে আছে!
কৃমিটিকে ওই লোকের মুখ দিয়ে বের করে আনা হয়। ওপরে পাওয়া কৃমিটির দেহের অংশটুকুর দৈর্ঘ্য ছিল ৬.২ ফুট। আর মলাশয়ে পাওয়া দেহের বাকি অংশসহ এর মোট দৈর্ঘ্য হয় ৬.৬ ফুট। এন্ডোসকপি এবং ফিতাকৃমি অপসারণে ডাক্তারদের সময় লেগেছে মোট ১ ঘন্টা ১৫ মিনিট। এই অপসারণ প্রক্রিয়ার সময় ওই লোককে অজ্ঞান করে নেওয়া হয়েছিল।
মেডিকেল সায়েন্সের হিসেবে, ফিতা কৃমির দৈর্ঘ্য সর্বোচ্চ ১১.৫ ফুট পর্যন্ত হতে পারে। বছরের পর বছর ধরে মানুষের অন্ত্রে বসবাস করলেও তেমন কোনো লক্ষণ দেখা যায় না।