04-01-2017, 09:02 AM
bdnews24
রোদ-বৃষ্টির এই সময়ে অন্যান্য যত্নের পাশাপাশি চোখেরও চাই বাড়তি পরিচর্যা।
চোখ পরিষ্কার করার বিষয়টি খানিকটা অদ্ভূত মনে হলেও এই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গটির প্রয়োজন বাড়তি যত্ন।
স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটের একটি প্রতিবেদনে ভারতীয় চক্ষু চিকিৎসক ডা. কেইকি মেহতা বলেন, “বৃষ্টির মৌসুমে চোখে সংক্রমনের ঝুঁকি বেশি থাকে তাই বাড়তি যত্নের প্রয়োজন। বৃষ্টির পানি যাতে সরাসরি চোখে না পড়ে সেদিকে বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে।”
এছাড়াও যেসব বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে তা হল-
পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা: বৃষ্টির সময় ঘরে ফিরে মুখ, হাত, পা ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। সম্ভব হলে কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করে নেওয়া যেতে পারে।
আলাদা তোয়ালে ব্যবহার: শরীরের জন্য যে তোয়ালে ব্যবহার করা হয় মুখের ক্ষেত্রে তা বাদ দেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। মুখ মোছার জন্য আলাদা নরম তোয়ালে বা টিস্যু পেপার ব্যবহার করা যেতে পারে। এতে শরীরের জীবাণু চোখের সংস্পর্শে আসবে না।
চশমা পরিষ্কার রাখা: পাওয়ারসহ চশমা হোক বা সানগ্লাস, সবসময় পরিষ্কার রাখা জরুরি। যারা বেশি পাওয়ারের চশমা পরেন, বৃষ্টির সময় তাদের উচিত ব্যাগে একটি বাড়তি চশমা রাখা। কারণ পানি লেগে চশমা ঘোলা হয়ে যেতে পারে।
লেন্স পরার ক্ষেত্রে সচেতন থাকুন: যারা লেন্স ব্যবহার করেন তাদেরও উচিত হবে সঙ্গে বাড়তি লেন্স আনুসঙ্গিক জিনিষগুলো রাখা। লেন্সে যাতে ধুলাবালি না ঢোকে সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। এক্ষেত্রে সানগ্লাস কাজে লাগাতে পারেন।
চোখে সরাসরি বৃষ্টির পানি যাতে না পড়ে: বৃষ্টির পানি সরাসরি চোখে প্রবেশ করতে দেওয়া যাবে না। চেহারায় বৃষ্টির পানি উপভোগ করার সময় চোখ খোলা ঠিক না। কারণ বৃষ্টির পানি বিশুদ্ধ হলেও আকাশ থেকে মাটিতে আসা পর্যন্ত এত মেশে অসংখ্য জীবাণু, মাইক্রোব এবং বিভিন্ন পরিবেশগত দূষিত উপাদান, যা চোখের জন্য ক্ষতিকর।
চোখে পানির ঝাপটা দেওয়া: দিন শেষে ঘরে ফিরে পরিষ্কার পানি দিয়ে চোখে ঝাপটা দেওয়া উচিত। তবে এর আগে হাত ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। হালকাভাবে চোখে পানি ঝাপটা দেওয়া হলে চোখ পরিষ্কার থাকবে।
চোখ অত্যন্ত সংবেদনশীল একটি অঙ্গ। তাই চোখে কোন কিছু ঢুকে গেলে সঙ্গে সঙ্গে পানির ঝাপটা দেওয়া উচিত। তাছাড়া বৃষ্টির পানি চোখে পড়লে চুলকানি বা অস্বস্তি হতে পারে। তখন যত দ্রুত সম্ভব চোখে পরিষ্কার পানি ছিটিয়ে মুছে নিতে হবে।
ছবির মডেল: পূর্ণিমা ও অন্তু। ছবি সৌজন্যে: রঙ বাংলাদেশ।
রোদ-বৃষ্টির এই সময়ে অন্যান্য যত্নের পাশাপাশি চোখেরও চাই বাড়তি পরিচর্যা।
চোখ পরিষ্কার করার বিষয়টি খানিকটা অদ্ভূত মনে হলেও এই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গটির প্রয়োজন বাড়তি যত্ন।
স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটের একটি প্রতিবেদনে ভারতীয় চক্ষু চিকিৎসক ডা. কেইকি মেহতা বলেন, “বৃষ্টির মৌসুমে চোখে সংক্রমনের ঝুঁকি বেশি থাকে তাই বাড়তি যত্নের প্রয়োজন। বৃষ্টির পানি যাতে সরাসরি চোখে না পড়ে সেদিকে বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে।”
এছাড়াও যেসব বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে তা হল-
পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা: বৃষ্টির সময় ঘরে ফিরে মুখ, হাত, পা ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। সম্ভব হলে কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করে নেওয়া যেতে পারে।
আলাদা তোয়ালে ব্যবহার: শরীরের জন্য যে তোয়ালে ব্যবহার করা হয় মুখের ক্ষেত্রে তা বাদ দেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। মুখ মোছার জন্য আলাদা নরম তোয়ালে বা টিস্যু পেপার ব্যবহার করা যেতে পারে। এতে শরীরের জীবাণু চোখের সংস্পর্শে আসবে না।
চশমা পরিষ্কার রাখা: পাওয়ারসহ চশমা হোক বা সানগ্লাস, সবসময় পরিষ্কার রাখা জরুরি। যারা বেশি পাওয়ারের চশমা পরেন, বৃষ্টির সময় তাদের উচিত ব্যাগে একটি বাড়তি চশমা রাখা। কারণ পানি লেগে চশমা ঘোলা হয়ে যেতে পারে।
লেন্স পরার ক্ষেত্রে সচেতন থাকুন: যারা লেন্স ব্যবহার করেন তাদেরও উচিত হবে সঙ্গে বাড়তি লেন্স আনুসঙ্গিক জিনিষগুলো রাখা। লেন্সে যাতে ধুলাবালি না ঢোকে সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। এক্ষেত্রে সানগ্লাস কাজে লাগাতে পারেন।
চোখে সরাসরি বৃষ্টির পানি যাতে না পড়ে: বৃষ্টির পানি সরাসরি চোখে প্রবেশ করতে দেওয়া যাবে না। চেহারায় বৃষ্টির পানি উপভোগ করার সময় চোখ খোলা ঠিক না। কারণ বৃষ্টির পানি বিশুদ্ধ হলেও আকাশ থেকে মাটিতে আসা পর্যন্ত এত মেশে অসংখ্য জীবাণু, মাইক্রোব এবং বিভিন্ন পরিবেশগত দূষিত উপাদান, যা চোখের জন্য ক্ষতিকর।
চোখে পানির ঝাপটা দেওয়া: দিন শেষে ঘরে ফিরে পরিষ্কার পানি দিয়ে চোখে ঝাপটা দেওয়া উচিত। তবে এর আগে হাত ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। হালকাভাবে চোখে পানি ঝাপটা দেওয়া হলে চোখ পরিষ্কার থাকবে।
চোখ অত্যন্ত সংবেদনশীল একটি অঙ্গ। তাই চোখে কোন কিছু ঢুকে গেলে সঙ্গে সঙ্গে পানির ঝাপটা দেওয়া উচিত। তাছাড়া বৃষ্টির পানি চোখে পড়লে চুলকানি বা অস্বস্তি হতে পারে। তখন যত দ্রুত সম্ভব চোখে পরিষ্কার পানি ছিটিয়ে মুছে নিতে হবে।
ছবির মডেল: পূর্ণিমা ও অন্তু। ছবি সৌজন্যে: রঙ বাংলাদেশ।