04-19-2017, 01:01 AM
শরীর সুস্থ রাখতে পানির বিকল্প কিছু নেই। তবে শুধু পান
করলেই হবে না, পানি পান করারও আছে বিশেষ কিছু
নিয়মকানুন। অ্যাপোলো হাসপাতালের পুষ্টিবিদ তামান্না চৌধুরী
জানালেন, খুব কঠিন কিছু নয়, তবে নিয়ম মেনে পানি পানে
শরীরের নানা সমস্যা দূর হয়।
১. সারা দিনে অন্তত দুই লিটার পানি দেহকে সুস্থ রাখে।
অনেককেই দেখা যায়, প্রতিদিন দুই লিটার পানি তো
খাচ্ছেন, পাশাপাশি অন্যান্য ফলের রসও খাচ্ছেন। এতে
করে শরীরে প্রয়োজনের চেয়ে বেশি পানি খাওয়া
হয়; যা কিডনিতে প্রভাব ফেলে। খেয়াল রাখবেন, প্রতিদিন
যেকোনো ধরনের পানীয়সহ পানি পানের পরিমাণ যাতে
দুই লিটারের বেশি না হয়।
২. খাওয়ার মাঝখানে পানি খাওয়া একদম ঠিক নয়, এতে হজম-
প্রক্রিয়া ব্যাহত হয়। তাই যেকোনো খাবার খাওয়ার পর অন্তত
২০ মিনিট সময় বিরতি নিয়ে পানি পান করুন।
৩. এক কাপ হালকা কুসুম গরম পানিতে লেবু চিপে নিন। প্রতিদিন
ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পানিটুকু খান। এতে
শরীরের বিপাক গতি বাড়ে; যা শরীরের ওজন কমাতে
সাহায্য করে।
৪. যাঁদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আছে, তাঁরা সকালে খালি
পেটে দুই গ্লাস পানি পান করলে উপকার পাবেন। এতে
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও দূর হবে।
৫. গরমে বাইরে থেকে এসে অনেকেই ঠান্ডা পানি পান
করেন। এ সময় এটা একেবারেই করা যাবে না। কারণ, এতে
ঠান্ডা লাগার আশঙ্কা বাড়ে।
করলেই হবে না, পানি পান করারও আছে বিশেষ কিছু
নিয়মকানুন। অ্যাপোলো হাসপাতালের পুষ্টিবিদ তামান্না চৌধুরী
জানালেন, খুব কঠিন কিছু নয়, তবে নিয়ম মেনে পানি পানে
শরীরের নানা সমস্যা দূর হয়।
১. সারা দিনে অন্তত দুই লিটার পানি দেহকে সুস্থ রাখে।
অনেককেই দেখা যায়, প্রতিদিন দুই লিটার পানি তো
খাচ্ছেন, পাশাপাশি অন্যান্য ফলের রসও খাচ্ছেন। এতে
করে শরীরে প্রয়োজনের চেয়ে বেশি পানি খাওয়া
হয়; যা কিডনিতে প্রভাব ফেলে। খেয়াল রাখবেন, প্রতিদিন
যেকোনো ধরনের পানীয়সহ পানি পানের পরিমাণ যাতে
দুই লিটারের বেশি না হয়।
২. খাওয়ার মাঝখানে পানি খাওয়া একদম ঠিক নয়, এতে হজম-
প্রক্রিয়া ব্যাহত হয়। তাই যেকোনো খাবার খাওয়ার পর অন্তত
২০ মিনিট সময় বিরতি নিয়ে পানি পান করুন।
৩. এক কাপ হালকা কুসুম গরম পানিতে লেবু চিপে নিন। প্রতিদিন
ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পানিটুকু খান। এতে
শরীরের বিপাক গতি বাড়ে; যা শরীরের ওজন কমাতে
সাহায্য করে।
৪. যাঁদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আছে, তাঁরা সকালে খালি
পেটে দুই গ্লাস পানি পান করলে উপকার পাবেন। এতে
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও দূর হবে।
৫. গরমে বাইরে থেকে এসে অনেকেই ঠান্ডা পানি পান
করেন। এ সময় এটা একেবারেই করা যাবে না। কারণ, এতে
ঠান্ডা লাগার আশঙ্কা বাড়ে।