05-12-2017, 12:28 AM
কে না চায় ঝলমলে, তারুণ্যে ভরা চেহারা বরাবর ধরে রাখতে! আমরা সবাই ভাবি, যত বেশি হাসিখুশি থাকা যাবে, তত বেশি ফাঁকি দেয়া যাবে বয়সের চোখরাঙানি।
কিন্তু আসল কথাটা কী জানেন? হাসলে ২ বছর বয়স বেড়ে যেতে পারে। উল্টোদিকে অবাক হওয়ার চেষ্টা করুন। এক মুহূর্তের বিস্মিতভাব ঝপ করে কমিয়ে দিতে পারে চেহারা থেকে বেশ কয়েকটা বছর।
কানাডার ওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্রেন অ্যান্ড মাইন্ড ইনস্টিটিউটের গবেষকরা জানাচ্ছেন, হাসিকে আমরা বরাবরাই সদর্থক চিন্তাভাবনা ও মূল্যবোধের সমার্থক বলে মনে করি। কিন্তু গবেষণা বলছে, এই ধারণা আসলে ঠিক নয়। হাসিমুখের বয়স মনে করা হয় সবথেকে বেশি, আবার বিস্মিত মুখের বয়স সব থেকে কম।
এই গবেষণায় যাঁরা অংশ নেন, তাদের দেখানো হয়, হাসিমুখ, স্বাভাবিক মুখ ও বিস্মিত মুখের নানা মানুষের ছবি। দেখা যাচ্ছে, হাসিমুখে চোখের চারপাশে ত্বকে যে ভাঁজ ফুটে উঠছে, তাতে বয়স বেড়ে যাচ্ছে এক লাফে। উল্টোদিকে বিস্ময়ভরা চাহনি ঢেকে ফেলছে ওই সব ভাঁজ।
অতএব? হাসিখুশি তো অনেক হল, এবার একটু অবাক হন। অবশ্য বয়স নিয়ে চিন্তা যদি না থাকে, হাসতে থাকুন প্রাণভরে।
সূত্রঃ অনলাইন
কিন্তু আসল কথাটা কী জানেন? হাসলে ২ বছর বয়স বেড়ে যেতে পারে। উল্টোদিকে অবাক হওয়ার চেষ্টা করুন। এক মুহূর্তের বিস্মিতভাব ঝপ করে কমিয়ে দিতে পারে চেহারা থেকে বেশ কয়েকটা বছর।
কানাডার ওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্রেন অ্যান্ড মাইন্ড ইনস্টিটিউটের গবেষকরা জানাচ্ছেন, হাসিকে আমরা বরাবরাই সদর্থক চিন্তাভাবনা ও মূল্যবোধের সমার্থক বলে মনে করি। কিন্তু গবেষণা বলছে, এই ধারণা আসলে ঠিক নয়। হাসিমুখের বয়স মনে করা হয় সবথেকে বেশি, আবার বিস্মিত মুখের বয়স সব থেকে কম।
এই গবেষণায় যাঁরা অংশ নেন, তাদের দেখানো হয়, হাসিমুখ, স্বাভাবিক মুখ ও বিস্মিত মুখের নানা মানুষের ছবি। দেখা যাচ্ছে, হাসিমুখে চোখের চারপাশে ত্বকে যে ভাঁজ ফুটে উঠছে, তাতে বয়স বেড়ে যাচ্ছে এক লাফে। উল্টোদিকে বিস্ময়ভরা চাহনি ঢেকে ফেলছে ওই সব ভাঁজ।
অতএব? হাসিখুশি তো অনেক হল, এবার একটু অবাক হন। অবশ্য বয়স নিয়ে চিন্তা যদি না থাকে, হাসতে থাকুন প্রাণভরে।
সূত্রঃ অনলাইন