05-15-2017, 02:01 PM
একনজরে :
বৈদ্যুতিক আউটলেটের সংখ্যা : টেলিভিশন, ফ্রিজ বা অন্যান্য কাজে বাসার এদিক-ওদিক বৈদ্যুতিক সংযোগের দরকার। দেখে নিন, ওই বাসায় মোট কয়টি সকেট বসানো রয়েছে। যদি লম্বা তার টেনে বৈদ্যুতিক সংযোগ নিতে হয়, তাহলে বিপদ। দুর্ঘটনা এড়ানো কঠিন হবে।
পার্কিংয়ের জায়গা : আপনার যদি গাড়ি বা মোটরসাইকেল থাকে তাহলে ওই বাড়িতেই পার্কিংয়ের ব্যবস্থা থাকাটা জরুরি। পার্কিং লট থাকলেও তাতে নিরাপত্তা ও পর্যাপ্ত স্থানের ব্যবস্থা রয়েছে কি না দেখে নিন। খোলা স্থান হলে প্রহরী ও ও সিসি ক্যামেরার দিকে নজর দিন।
জানালা দিয়ে তাকান : বাসা দেখার সময় অবশ্যই এ কাজ করবেন। প্রতিটি জানালা দিয়ে আশপাশে তাকিয়ে দেখুন, কী কী রয়েছে? জানালায় চোখ রাখলেই যদি পাশের ভবনে রেস্টুরেন্ট বা রাস্তার নিয়ন আলো কিংবা আবর্জনার স্তূপের দেখা মেলে, তাহলে বাসাটি না নেওয়াই ভালো।
মালিকপক্ষ : সরাসরি মালিকের সঙ্গে কথা বলুন। অনেক মালিক অন্য কোথাও থাকেন। যদি তিনি ওই বাড়িতেই থাকেন, তবে সুবিধা। আর না থাকলে জানতে হবে, তিনি কত দিন পরপর ভাড়াটিয়াদের অবস্থা দেখতে আসেন? তাঁদের সমস্যা-অভিযোগের দেখভাল করা মালিকের অন্যতম দায়িত্বের মধ্যে পড়ে।
পাশের দরজায় কে থাকেন : চারপাশে যাঁরা রয়েছেন তাঁরা আপনার প্রতিবেশী। তাঁদের সঙ্গে খাতির না করলেও এখানকার জীবনযাপনে প্রতিবেশীর প্রভাব থাকবে। কাজেই আপনার ঠিক পাশের দরজায় কে থাকেন, অন্তত সে খোঁজটা নিন। যেকোনো সময় কাজে লাগবে।
বিক্রির জন্য কি না : যে বাড়ি বা অ্যাপার্টমেন্টে উঠছেন তা বিক্রির চেষ্টা চলছে কি না, খবর নিন। যদি তাই হয়, তাহলে বিক্রি হওয়া মাত্রই আপনাকে দ্রুত বাসা ছেড়ে দেওয়ার তাগাদা দেবেন মালিক। এতে বিড়ম্বনা সৃষ্টি হবে।
পানি ও গ্যাস : বাড়িতে সব সময় পানি থাকে কি না এবং বাসার সব সংযোগ থেকে পানি আসে কি না পরখ করে নিন। নির্দিষ্ট সময় পানি সরবরাহ বন্ধ থাকলে জেনে নিতে হবে। ওই বাড়ির পানির মূল উৎস কী, তাও জেনে নিন। গ্যাসের কী অবস্থা, তাও জেনে নিতে হবে।
মেরামতের বিষয় : বেসিনের কল নষ্ট বা দেয়ালের পলেস্তারা খসে পড়েছে? বাসায় ওঠার আগে এগুলো মেরামত করে নিতে হবে। যদিও এসব ঠিকঠাক করে দেওয়া বাড়িওয়ালার দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। তবুও কথা বলে নিশ্চিত করে নিন।
Quote:যে বাসা বা অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া নিতে চান, তা অবশ্যই আগে দেখে নেবেন। আর প্রথম দেখাতেই চোখ দিতে হবে দেয়ালে। দেখুন, দেয়ালে ছোপ ছোপ ভেজা দাগ রয়েছে কি না। এটা শুধু সৌন্দর্যহানির ব্যাপার নয়, এতে স্বাস্থ্যগত ঝুঁকিও রয়েছে। এমন ভেজা চারদেয়ালের মাঝে শ্বাস-প্রশ্বাসে সমস্যা হয়।
বৈদ্যুতিক আউটলেটের সংখ্যা : টেলিভিশন, ফ্রিজ বা অন্যান্য কাজে বাসার এদিক-ওদিক বৈদ্যুতিক সংযোগের দরকার। দেখে নিন, ওই বাসায় মোট কয়টি সকেট বসানো রয়েছে। যদি লম্বা তার টেনে বৈদ্যুতিক সংযোগ নিতে হয়, তাহলে বিপদ। দুর্ঘটনা এড়ানো কঠিন হবে।
পার্কিংয়ের জায়গা : আপনার যদি গাড়ি বা মোটরসাইকেল থাকে তাহলে ওই বাড়িতেই পার্কিংয়ের ব্যবস্থা থাকাটা জরুরি। পার্কিং লট থাকলেও তাতে নিরাপত্তা ও পর্যাপ্ত স্থানের ব্যবস্থা রয়েছে কি না দেখে নিন। খোলা স্থান হলে প্রহরী ও ও সিসি ক্যামেরার দিকে নজর দিন।
জানালা দিয়ে তাকান : বাসা দেখার সময় অবশ্যই এ কাজ করবেন। প্রতিটি জানালা দিয়ে আশপাশে তাকিয়ে দেখুন, কী কী রয়েছে? জানালায় চোখ রাখলেই যদি পাশের ভবনে রেস্টুরেন্ট বা রাস্তার নিয়ন আলো কিংবা আবর্জনার স্তূপের দেখা মেলে, তাহলে বাসাটি না নেওয়াই ভালো।
মালিকপক্ষ : সরাসরি মালিকের সঙ্গে কথা বলুন। অনেক মালিক অন্য কোথাও থাকেন। যদি তিনি ওই বাড়িতেই থাকেন, তবে সুবিধা। আর না থাকলে জানতে হবে, তিনি কত দিন পরপর ভাড়াটিয়াদের অবস্থা দেখতে আসেন? তাঁদের সমস্যা-অভিযোগের দেখভাল করা মালিকের অন্যতম দায়িত্বের মধ্যে পড়ে।
পাশের দরজায় কে থাকেন : চারপাশে যাঁরা রয়েছেন তাঁরা আপনার প্রতিবেশী। তাঁদের সঙ্গে খাতির না করলেও এখানকার জীবনযাপনে প্রতিবেশীর প্রভাব থাকবে। কাজেই আপনার ঠিক পাশের দরজায় কে থাকেন, অন্তত সে খোঁজটা নিন। যেকোনো সময় কাজে লাগবে।
বিক্রির জন্য কি না : যে বাড়ি বা অ্যাপার্টমেন্টে উঠছেন তা বিক্রির চেষ্টা চলছে কি না, খবর নিন। যদি তাই হয়, তাহলে বিক্রি হওয়া মাত্রই আপনাকে দ্রুত বাসা ছেড়ে দেওয়ার তাগাদা দেবেন মালিক। এতে বিড়ম্বনা সৃষ্টি হবে।
পানি ও গ্যাস : বাড়িতে সব সময় পানি থাকে কি না এবং বাসার সব সংযোগ থেকে পানি আসে কি না পরখ করে নিন। নির্দিষ্ট সময় পানি সরবরাহ বন্ধ থাকলে জেনে নিতে হবে। ওই বাড়ির পানির মূল উৎস কী, তাও জেনে নিন। গ্যাসের কী অবস্থা, তাও জেনে নিতে হবে।
মেরামতের বিষয় : বেসিনের কল নষ্ট বা দেয়ালের পলেস্তারা খসে পড়েছে? বাসায় ওঠার আগে এগুলো মেরামত করে নিতে হবে। যদিও এসব ঠিকঠাক করে দেওয়া বাড়িওয়ালার দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। তবুও কথা বলে নিশ্চিত করে নিন।