05-24-2017, 11:20 PM
রোযা ইসলামের মৌলিক ভিত্তির তৃতীয় স্তম্ভ। এটি দৈহিক ইবাদতের গুরুত্বপূর্ন অংশ। আল্লাহর সন্তুষ্টি ও আল্লাহভীতি অর্জনে সাওম একটি অতুলনীয় ইবাদত। যেমন আল্লাহ তা‘য়ালা বলেন-হে ঈমানদারগণ তোমাদের ওপর রোজা ফরয করা হয়েছে, যেমনিভাবে তোমাদের পূর্ববর্তীদের ওপর রোযা ফরয করা হয়েছে। যাতে করে তোমরা আল্লাহভীরু হতে পার।
*সাওমের পরিচয় : সাওম শব্দটি আরবি, এর আভিধানিক অর্থ-আত্নসংযম, বিরত থাকা, কঠোর সাধনা করা, থেমে যাওয়া। রোযা শব্দটি ফার্সি, আরবিতে সাউম,
*মুসতালাহাত প্রণেতা বলেন-নিয়তসহকারে সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত যাবতীয় খানাপিনা ও যৌন সম্ভোগ থেকে বিরত থাকাকে রোযা বলে।
*ইসলামি শরীয়তের পরিভাষায়-ইবাদতের নিয়তে সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত যাবতীয় খাদ্য, পানীয়,যৌন সম্ভোগ ইত্যাদি কর্মকান্ড তেকে নিজেকে বিরাত রাখার নাম সাওম।
*মুজামুল মুসতালাহাত প্রণেতা বলেন- নিয়তসহকারে সুর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত প্রর্যন্ত যাবতিয় খানাপিনা থেকে বিরত থাকাকে রোযা বলা হয়।
*আল্লামা জুরজানী বলেন- সুবহি সাদিক হতে মাগরিব পর্যন্ত খাদ্য গ্রহন ও যৌনাচার হতে বিরত থাকাকে রোযা বলা হয় ।
*মোটকথা-রমযান মাসে রোযার নিয়তে সুবহি সাদিক হতে সুর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহার যৌন ক্রিয়া থেকে বিরত থাকাকে সাওম বলা হয়। প্রাপ্ত বয়স্ক ও সুস্থ প্রত্যেক মুসলিমের ওপর সাওম ফরয। রোযা মানুষের শারীরিক ইবাদত, মূলত মানুষের মাঝ হতে হিংসা,বিদ্বেষ ও ক্ষোভ এসব কিছুরই অবসান ঘটায়।
*সাওমের পরিচয় : সাওম শব্দটি আরবি, এর আভিধানিক অর্থ-আত্নসংযম, বিরত থাকা, কঠোর সাধনা করা, থেমে যাওয়া। রোযা শব্দটি ফার্সি, আরবিতে সাউম,
*মুসতালাহাত প্রণেতা বলেন-নিয়তসহকারে সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত যাবতীয় খানাপিনা ও যৌন সম্ভোগ থেকে বিরত থাকাকে রোযা বলে।
*ইসলামি শরীয়তের পরিভাষায়-ইবাদতের নিয়তে সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত যাবতীয় খাদ্য, পানীয়,যৌন সম্ভোগ ইত্যাদি কর্মকান্ড তেকে নিজেকে বিরাত রাখার নাম সাওম।
*মুজামুল মুসতালাহাত প্রণেতা বলেন- নিয়তসহকারে সুর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত প্রর্যন্ত যাবতিয় খানাপিনা থেকে বিরত থাকাকে রোযা বলা হয়।
*আল্লামা জুরজানী বলেন- সুবহি সাদিক হতে মাগরিব পর্যন্ত খাদ্য গ্রহন ও যৌনাচার হতে বিরত থাকাকে রোযা বলা হয় ।
*মোটকথা-রমযান মাসে রোযার নিয়তে সুবহি সাদিক হতে সুর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহার যৌন ক্রিয়া থেকে বিরত থাকাকে সাওম বলা হয়। প্রাপ্ত বয়স্ক ও সুস্থ প্রত্যেক মুসলিমের ওপর সাওম ফরয। রোযা মানুষের শারীরিক ইবাদত, মূলত মানুষের মাঝ হতে হিংসা,বিদ্বেষ ও ক্ষোভ এসব কিছুরই অবসান ঘটায়।