01-13-2017, 03:18 PM
আইফোনে এমন কিছু অসাধারণ বৈশিষ্ট আছে যা গুগল পিক্সেলে নেই। তবে এরপওর গুগল পিক্সেলই ভালো।
অবশ্য গুগল পিক্সেল ফোনটিকে আইফোন ৬ এস সিরিজের সঙ্গে তুলনা করলে দুটি ফোনের মধ্য তেমন বড় কোনো পর্থক্য নেই।
আসুন দেখে নেওয়া যাক আমি কী কী কারণে গুগলের পিক্সেল ফোনকে আইফোনের চেয়ে ভালো-
১. গুগল পিক্সেল ফোন আইফোনের চেয়ে হালকা
আইফোন ৬ এস প্লাস এর ওজন ১৯২ গ্রাম। আর আইফোন ৭ প্লাস এর ওজন ১৮৮ গ্রাম। বিপরীতে গুগল পিক্সেল ফোনটির ওজন ১৬৮ গ্রাম। ওজন কম হওয়ায় ফোনটি ব্যবহার আরো সহজ হয়েছে।
২. পিক্সেলের স্ক্রিনটি চমৎকার
গুগল পিক্সেলের অ্যামোলেড ডিসপ্লে আইফোনের এলসিডি স্ক্রিনের চেয়ে অনেক সুন্দর ছবি প্রদর্শন করে। সৌন্দর্যে্যর চেয়ে বরং উপযোগীতাকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে গুগল পিক্সেলের তীক্ষ্ণ অ্যামোলেড স্ক্রিনে। যা আইফোনের রেটিনা ডিসপ্লেকেও দীপ্তিতে ছাপিয়ে যায়।
আইফোন ৭ প্লাসের রয়েছে ১০৮০ পিক্সেলের একটি স্ক্রিন। যা যথেষ্ট সুন্দর এবং তীক্ষ্ণ। তবে গুগল পিক্সেলের ১৪৪০ পিক্সেলের স্ক্রিনটি আরো বেশি তীক্ষ্ণ। আর সবচেয়ে বড় কথা হলো গুগল পিক্সেলের অ্যামোলেড স্ক্রিনে ছবি, ভিডিও এবং অ্যাপসগুলো আইফোনের এলসিডি ডিসপ্লের চেয়ে অনেক বেশি সুন্দর দেখায়।
৩. গুগল পিক্সেলে গ্রিপ লাগানোর কৌশলী উপায় আছে
গুগল পিক্সেলের পেছনে যে কাঁচের বাধাই আছে তা দেখতে অতটা সুন্দর নয়। কিন্তু এটিকে আপনি আসলে আপনার তর্জনী আঙ্গুলের জন্য একটি গ্রিপ বা আঁকড়া হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন। আর এই আঁকড়ার কারণেই হাতে ধরে রাখা অবস্থায়ও পিক্সেল ফোনটি আপনার কাছে আরো নিরাপদ অনুভূত হবে।
৪. দ্রুত চার্জ
মাত্র দুই ঘন্টার মধ্যেই গুগল পিক্সেল এক্সএল এর ব্যাটারির প্রায় ১০০% চার্জ সম্পন্ন হয়। একই সময়ে আইফোন ৭ প্লাসের চার্জ হয় মাত্র ৭২%। অবশ্য স্যামসাং গ্যালাক্সি এস ৭ এর ১০০% চার্জ সম্পন্ন হয় বিস্ময়করভাবে মাত্র ১ ঘন্টা ২৯ মিনিটে।
৫. পিক্সেলকে দ্রুত কাজ করানো যায়
কিছু ফিচার অপসারণ করে গুগল পিক্সেলকে আইওএস এর চেয়েও দ্রুত কাজ করানো যায়। বিশেষকরে অ্যাপস ওপেন করার সময় এবং স্ক্রিন পাল্টানোর সময় অ্যানিমেশনগুলো অপসারণ করার মাধ্যমে এটা করা সম্ভব। বিপরীতে, আইওএস এর অ্যানিমেশনগুলোতে হাত দেওয়ারই কোনো সুযোগ নেই।
৬. ব্যাটারির স্থায়িত্ব বেশি
অ্যান্ড্রয়েডের ডোজ ফিচারটি একটু ব্যাতিক্রমভাবেই কার্যকর। এটি পিক্সেলের চার্জ ক্ষয়ের হার কমিয়ে রাখে।
৭. পিক্সেল আকারে একটু ছোট হলেও স্ক্রিনটি বড়
আইফোনের স্ক্রিনের আকারের অনুপাত হলো ৬৭.৭ শতাংশ। আর গুগল পিক্সেল এক্স এল এর স্ক্রিনটি হলো এর সেটের আকারের ৭১.২ শতাংশজুড়ে।
৮. অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমটি আসলেই ভালো
আইওএস এর চেয়ে অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমই উন্নততর। অ্যাপলের আইওএস অপারেটিং সিস্টেমের তুলনায় অ্যান্ড্রয়েডে নোটিফিকেশন দেখা অনেক সহজ। অ্যান্ড্রয়েড লক স্ক্রিন থেকে সেগুলোর ব্যবস্থাপনা করা অনেক সহজ। মাত্র একবার ঝাটানোর মাধ্যমেই অ্যান্ড্রয়েডের নোটিফিকেশনগুলো পরিষ্কার করা সম্ভব। এছাড়া অ্যান্ড্রয়েডে স্বয়ংক্রিয়ভাবেও নোটিফিকেশন পরিষ্কার করার উপায় রয়েছে।
এছাড়া অ্যান্ড্রয়েডে নিজের ইচ্ছে মতো অ্যাপসগুলো লুকিয়ে রাখা যায়। অর্থাৎ কাস্টমাইজ করা যায়।
আর যারা ভয়েস-অ্যাক্টিভেটেড অ্যাসিসটেন্ট ব্যবহার করেন তাদের জন্য গুগল অ্যাসিসটেন্ট এমনকি অ্যাপলের সিরির চেয়েও অনেক বেশি অগ্রসর বলে প্রমাণিত হয়েছে।
অবশ্য গুগল পিক্সেল ফোনটিকে আইফোন ৬ এস সিরিজের সঙ্গে তুলনা করলে দুটি ফোনের মধ্য তেমন বড় কোনো পর্থক্য নেই।
আসুন দেখে নেওয়া যাক আমি কী কী কারণে গুগলের পিক্সেল ফোনকে আইফোনের চেয়ে ভালো-
১. গুগল পিক্সেল ফোন আইফোনের চেয়ে হালকা
আইফোন ৬ এস প্লাস এর ওজন ১৯২ গ্রাম। আর আইফোন ৭ প্লাস এর ওজন ১৮৮ গ্রাম। বিপরীতে গুগল পিক্সেল ফোনটির ওজন ১৬৮ গ্রাম। ওজন কম হওয়ায় ফোনটি ব্যবহার আরো সহজ হয়েছে।
২. পিক্সেলের স্ক্রিনটি চমৎকার
গুগল পিক্সেলের অ্যামোলেড ডিসপ্লে আইফোনের এলসিডি স্ক্রিনের চেয়ে অনেক সুন্দর ছবি প্রদর্শন করে। সৌন্দর্যে্যর চেয়ে বরং উপযোগীতাকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে গুগল পিক্সেলের তীক্ষ্ণ অ্যামোলেড স্ক্রিনে। যা আইফোনের রেটিনা ডিসপ্লেকেও দীপ্তিতে ছাপিয়ে যায়।
আইফোন ৭ প্লাসের রয়েছে ১০৮০ পিক্সেলের একটি স্ক্রিন। যা যথেষ্ট সুন্দর এবং তীক্ষ্ণ। তবে গুগল পিক্সেলের ১৪৪০ পিক্সেলের স্ক্রিনটি আরো বেশি তীক্ষ্ণ। আর সবচেয়ে বড় কথা হলো গুগল পিক্সেলের অ্যামোলেড স্ক্রিনে ছবি, ভিডিও এবং অ্যাপসগুলো আইফোনের এলসিডি ডিসপ্লের চেয়ে অনেক বেশি সুন্দর দেখায়।
৩. গুগল পিক্সেলে গ্রিপ লাগানোর কৌশলী উপায় আছে
গুগল পিক্সেলের পেছনে যে কাঁচের বাধাই আছে তা দেখতে অতটা সুন্দর নয়। কিন্তু এটিকে আপনি আসলে আপনার তর্জনী আঙ্গুলের জন্য একটি গ্রিপ বা আঁকড়া হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন। আর এই আঁকড়ার কারণেই হাতে ধরে রাখা অবস্থায়ও পিক্সেল ফোনটি আপনার কাছে আরো নিরাপদ অনুভূত হবে।
৪. দ্রুত চার্জ
মাত্র দুই ঘন্টার মধ্যেই গুগল পিক্সেল এক্সএল এর ব্যাটারির প্রায় ১০০% চার্জ সম্পন্ন হয়। একই সময়ে আইফোন ৭ প্লাসের চার্জ হয় মাত্র ৭২%। অবশ্য স্যামসাং গ্যালাক্সি এস ৭ এর ১০০% চার্জ সম্পন্ন হয় বিস্ময়করভাবে মাত্র ১ ঘন্টা ২৯ মিনিটে।
৫. পিক্সেলকে দ্রুত কাজ করানো যায়
কিছু ফিচার অপসারণ করে গুগল পিক্সেলকে আইওএস এর চেয়েও দ্রুত কাজ করানো যায়। বিশেষকরে অ্যাপস ওপেন করার সময় এবং স্ক্রিন পাল্টানোর সময় অ্যানিমেশনগুলো অপসারণ করার মাধ্যমে এটা করা সম্ভব। বিপরীতে, আইওএস এর অ্যানিমেশনগুলোতে হাত দেওয়ারই কোনো সুযোগ নেই।
৬. ব্যাটারির স্থায়িত্ব বেশি
অ্যান্ড্রয়েডের ডোজ ফিচারটি একটু ব্যাতিক্রমভাবেই কার্যকর। এটি পিক্সেলের চার্জ ক্ষয়ের হার কমিয়ে রাখে।
৭. পিক্সেল আকারে একটু ছোট হলেও স্ক্রিনটি বড়
আইফোনের স্ক্রিনের আকারের অনুপাত হলো ৬৭.৭ শতাংশ। আর গুগল পিক্সেল এক্স এল এর স্ক্রিনটি হলো এর সেটের আকারের ৭১.২ শতাংশজুড়ে।
৮. অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমটি আসলেই ভালো
আইওএস এর চেয়ে অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমই উন্নততর। অ্যাপলের আইওএস অপারেটিং সিস্টেমের তুলনায় অ্যান্ড্রয়েডে নোটিফিকেশন দেখা অনেক সহজ। অ্যান্ড্রয়েড লক স্ক্রিন থেকে সেগুলোর ব্যবস্থাপনা করা অনেক সহজ। মাত্র একবার ঝাটানোর মাধ্যমেই অ্যান্ড্রয়েডের নোটিফিকেশনগুলো পরিষ্কার করা সম্ভব। এছাড়া অ্যান্ড্রয়েডে স্বয়ংক্রিয়ভাবেও নোটিফিকেশন পরিষ্কার করার উপায় রয়েছে।
এছাড়া অ্যান্ড্রয়েডে নিজের ইচ্ছে মতো অ্যাপসগুলো লুকিয়ে রাখা যায়। অর্থাৎ কাস্টমাইজ করা যায়।
আর যারা ভয়েস-অ্যাক্টিভেটেড অ্যাসিসটেন্ট ব্যবহার করেন তাদের জন্য গুগল অ্যাসিসটেন্ট এমনকি অ্যাপলের সিরির চেয়েও অনেক বেশি অগ্রসর বলে প্রমাণিত হয়েছে।