05-30-2017, 06:38 PM
শিয়া অধ্যুষিত ইরানে মাসজুড়ে বিভিন্ন আয়োজনের
মধ্য দিয়ে পালিত হয় মাহে রমজান। রমজান মাসজুড়ে
ইরানের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকে। কোনো
দান-দক্ষিণা ছাড়াই ছাত্র-শিক্ষকরা গ্রাম-গঞ্জে
মানুষকে শরিয়ত ও আধ্যাত্মিক বিষয়ে তালিম দেন।
ইরানের ফকিহদের মতে, কোনো ব্যক্তি মাত্র ১৭
কিলোমিটার ভ্রমণ করলেই সে মুসাফির হিসেবে
গণ্য হবে। শুধু তাই নয়, ১০ দিন নিজ বাড়ির বাইরে
থাকলেও সে মুসাফির। আর মুসাফিরদের জন্য রোজা
রাখা ইরানি আলেমদের মতে হারাম।
দিনের বেলা তারা খেতে পারলেও জনসম্মুখে
খাওয়ার ওপর বিধি-নিষেধ আছে।
অধিকাংশ ইরানিই মাসব্যাপী ইতেকাফ করে
থাকেন। সারা দিন অফিস করে মসজিদে রাত যাপন
করে ইতেকাফ করেন তারা। ইতেকাফকারীদের
খাবার মসজিদ কর্তৃপক্ষই সরবরাহ করেন।
দিনের বেলা সব ধরনের ফাস্ট ফুডের দোকান ও
রেস্তোরাঁ বন্ধ থাকে। ইফতারিতে ইরানিদের
ঐতিহ্যবাহী খাবার হালিম। তারা প্রায়ই রাস্তায়
গরীব-দুঃখীদের মাঝে হালিম বিতরণ করে।
এছাড়া সেখানে জুলবিয়া বামিয়েহ নামে স্থানীয়
এক ধরনের মিষ্টি জাতীয় খাবার বেশ জনপ্রিয়।
এগুলো অনেকটা আমাদের দেশের জিলাপির মতো।
১৯ রমজান আলী (রা.) ছুরিকাহত হন এবং ২১ রমজান
শাহাদাতবরণ করেন। এ স্মৃতিকে ধরে রাখতে নানা
আয়োজনের মাধ্যমে তিন দিন শোক পালন করেন
ইরানিরা।
অনেকে এ তিন দিনকে ‘লাইলাতুল কদর’ হিসেবে
পালন করেন।
মধ্য দিয়ে পালিত হয় মাহে রমজান। রমজান মাসজুড়ে
ইরানের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকে। কোনো
দান-দক্ষিণা ছাড়াই ছাত্র-শিক্ষকরা গ্রাম-গঞ্জে
মানুষকে শরিয়ত ও আধ্যাত্মিক বিষয়ে তালিম দেন।
ইরানের ফকিহদের মতে, কোনো ব্যক্তি মাত্র ১৭
কিলোমিটার ভ্রমণ করলেই সে মুসাফির হিসেবে
গণ্য হবে। শুধু তাই নয়, ১০ দিন নিজ বাড়ির বাইরে
থাকলেও সে মুসাফির। আর মুসাফিরদের জন্য রোজা
রাখা ইরানি আলেমদের মতে হারাম।
দিনের বেলা তারা খেতে পারলেও জনসম্মুখে
খাওয়ার ওপর বিধি-নিষেধ আছে।
অধিকাংশ ইরানিই মাসব্যাপী ইতেকাফ করে
থাকেন। সারা দিন অফিস করে মসজিদে রাত যাপন
করে ইতেকাফ করেন তারা। ইতেকাফকারীদের
খাবার মসজিদ কর্তৃপক্ষই সরবরাহ করেন।
দিনের বেলা সব ধরনের ফাস্ট ফুডের দোকান ও
রেস্তোরাঁ বন্ধ থাকে। ইফতারিতে ইরানিদের
ঐতিহ্যবাহী খাবার হালিম। তারা প্রায়ই রাস্তায়
গরীব-দুঃখীদের মাঝে হালিম বিতরণ করে।
এছাড়া সেখানে জুলবিয়া বামিয়েহ নামে স্থানীয়
এক ধরনের মিষ্টি জাতীয় খাবার বেশ জনপ্রিয়।
এগুলো অনেকটা আমাদের দেশের জিলাপির মতো।
১৯ রমজান আলী (রা.) ছুরিকাহত হন এবং ২১ রমজান
শাহাদাতবরণ করেন। এ স্মৃতিকে ধরে রাখতে নানা
আয়োজনের মাধ্যমে তিন দিন শোক পালন করেন
ইরানিরা।
অনেকে এ তিন দিনকে ‘লাইলাতুল কদর’ হিসেবে
পালন করেন।