06-10-2017, 09:15 PM
ভারতে এক সমীক্ষা করে দেখা গেছে,
নিজেদের থেকে ছোট বয়সের ছেলেদের
বিয়ে করে খুশি হন বেশির ভাগ ভারতীয় মেয়ে।
শুধু তাই নয় বিয়ের পর মানিয়ে চলতে স্বচ্ছন্দ বোধ
করেন মেয়েরাই।
বিয়ের পাত্র-পাত্রী বিজ্ঞাপনের সোশাল সাইট ভারত
মেট্রিমনিতে সমীক্ষা চালিয়ে যে তথ্যগুলি জানা যায়
সেগুলো হলো :
+ নিজের থেকে বয়েসে ছোট পাত্রের
সঙ্গে বিয়ে করে খুশি হয়েছেন ৯৭ শতাংশ নারী।
+ মায়ের আঁচলের তলায় থাকা পাত্রের সঙ্গে বিয়ে
করেও কোনো সমস্যা হয়নি ৮০ শতাংশ নারীর। তার
মানে এই নয় যে তাদের জীবনের স্বাধীনতা
অভাব।
+ যৌথ পরিবারে বিয়ে করে খুশি রয়েছেন ৯৫ শতাংশ
নারী। এদের মধ্যে রয়েছেন ৬০ শতাংশ মহিলা এবং
৩৫ শতাংশ পুরুষ।
+ স্বামীরা ঘর থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর ঘর
গুছিয়ে রাখতে ভালোবাসেন প্রায় ৯০ শতাংশ নারী।
+ ধৈর্যর অভাব এবং একঘেয়েমিতার জন্যই পুরুষরা
নারীদের সঙ্গে শপিং করতে যেতে পছন্দ
করেন না।
+ জীবনসঙ্গী খোঁজার জন্য তাদের পরস্পরের
জীবনধারণ এবং বোঝাপড়ার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন
করে।
+ আবার ৮৫ শতাংশ নারী নিজের শহরের কাছে
জীবনসঙ্গী বাছার চেষ্টা করেন। যাতে বিয়ের
পর নিজের বাবা-মায়ের সঙ্গেও সময় কাটাতে
পারেন।
মেট্রিমনির এক কর্মকর্তা কৌশিক তিয়ারি জানিয়েছেন,
তাঁদের এই সোশাল মিডিয়া প্রচারের উদ্দেশ্য ছিল
একটি মেয়ে বিয়ে করতে আসেন তখন তাঁরা কি
কল্পনা করে আসেন।
কিন্তু এই প্রচারের ফল দেখে তাঁরা অভাবনীয় ফল
পেয়েছেন। এই সমীক্ষা নারী এবং পুরুষের
মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপড়া আরও গাঢ় হয়েছে
বলে জানান তিনি।
নিজেদের থেকে ছোট বয়সের ছেলেদের
বিয়ে করে খুশি হন বেশির ভাগ ভারতীয় মেয়ে।
শুধু তাই নয় বিয়ের পর মানিয়ে চলতে স্বচ্ছন্দ বোধ
করেন মেয়েরাই।
বিয়ের পাত্র-পাত্রী বিজ্ঞাপনের সোশাল সাইট ভারত
মেট্রিমনিতে সমীক্ষা চালিয়ে যে তথ্যগুলি জানা যায়
সেগুলো হলো :
+ নিজের থেকে বয়েসে ছোট পাত্রের
সঙ্গে বিয়ে করে খুশি হয়েছেন ৯৭ শতাংশ নারী।
+ মায়ের আঁচলের তলায় থাকা পাত্রের সঙ্গে বিয়ে
করেও কোনো সমস্যা হয়নি ৮০ শতাংশ নারীর। তার
মানে এই নয় যে তাদের জীবনের স্বাধীনতা
অভাব।
+ যৌথ পরিবারে বিয়ে করে খুশি রয়েছেন ৯৫ শতাংশ
নারী। এদের মধ্যে রয়েছেন ৬০ শতাংশ মহিলা এবং
৩৫ শতাংশ পুরুষ।
+ স্বামীরা ঘর থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর ঘর
গুছিয়ে রাখতে ভালোবাসেন প্রায় ৯০ শতাংশ নারী।
+ ধৈর্যর অভাব এবং একঘেয়েমিতার জন্যই পুরুষরা
নারীদের সঙ্গে শপিং করতে যেতে পছন্দ
করেন না।
+ জীবনসঙ্গী খোঁজার জন্য তাদের পরস্পরের
জীবনধারণ এবং বোঝাপড়ার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন
করে।
+ আবার ৮৫ শতাংশ নারী নিজের শহরের কাছে
জীবনসঙ্গী বাছার চেষ্টা করেন। যাতে বিয়ের
পর নিজের বাবা-মায়ের সঙ্গেও সময় কাটাতে
পারেন।
মেট্রিমনির এক কর্মকর্তা কৌশিক তিয়ারি জানিয়েছেন,
তাঁদের এই সোশাল মিডিয়া প্রচারের উদ্দেশ্য ছিল
একটি মেয়ে বিয়ে করতে আসেন তখন তাঁরা কি
কল্পনা করে আসেন।
কিন্তু এই প্রচারের ফল দেখে তাঁরা অভাবনীয় ফল
পেয়েছেন। এই সমীক্ষা নারী এবং পুরুষের
মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপড়া আরও গাঢ় হয়েছে
বলে জানান তিনি।