06-10-2017, 10:14 PM
প্রজননের ক্ষমতা সাধারণত নারীদের
মধ্যেই থাকে। যে কারণে এই সম্পর্কিত
সমস্যাগুলিও নারীদের মধ্যেই বেশি দেখা
যায়। কিন্তু এই একই ধরণের সমস্যায় ভুগতে
পারে পুরুষেরাও। পুরুষদের শুক্রাণু সংখ্যা
কমে গেলে হ্রাস পেতে থাকে বাবা
হওয়ার সম্ভাবনা। পুরুষদের নানাবিধ বদ অভ্যাসের
কারণে কমে যেতে পারে শুক্রাণুর সংখ্যা।
যা স্বাভাবিক যৌন জীবন বা প্রজননের
ক্ষেত্রে ব্যাপক প্রভাব ফেলে। মূলত
তিনটি কারণে পুরুষদের শরীরে হ্রাস
পেতে থাকে শুক্রাণুর সংখ্যা।
১। পকেটে মোবাইল-
প্যান্টের দুই পকেটের মধ্যেই
ঘোরাফেরা করে আপনার সাধের মোবাইল।
এর থেকেই ছড়িয়ে পরে শুক্রাণু হীনতার
সমস্যা। মোবাইলের ভাইব্রেশন এবং
রেডিয়েশনের ফলে শতকরা নয় ভাগ শুক্রাণু
কমে যেতে পারে একজন মানুষের
শরীরে।
২। মদ্যপান-
ক্ষণিক সময়ের আনন্দ ছাড়া আর কিছুই পাওয়া যায়
না মদ থেকে। নিয়মিত মদ্যপান করলে শুক্রাণু
কমে যাওয়ার প্রবল সম্ভাবনা থাকে।
একইসঙ্গে শুক্রাণু নষ্ট করতেও
অ্যালকোহলের জুড়ি মেলা ভার।
৩। কাজের চাপ-
অফিসে প্রবল কাজের চাপ। বাড়িতে ফিরেও
বসতে হচ্ছে অফিসের কাজ নিয়ে। এই
ধরণের প্রবল মানসিক চাপ থেকে কমজোরি
হতে থাকে মানব শরীর। যার ফলে কমে
আসে শুক্রাণুর সংখ্যা।
মধ্যেই থাকে। যে কারণে এই সম্পর্কিত
সমস্যাগুলিও নারীদের মধ্যেই বেশি দেখা
যায়। কিন্তু এই একই ধরণের সমস্যায় ভুগতে
পারে পুরুষেরাও। পুরুষদের শুক্রাণু সংখ্যা
কমে গেলে হ্রাস পেতে থাকে বাবা
হওয়ার সম্ভাবনা। পুরুষদের নানাবিধ বদ অভ্যাসের
কারণে কমে যেতে পারে শুক্রাণুর সংখ্যা।
যা স্বাভাবিক যৌন জীবন বা প্রজননের
ক্ষেত্রে ব্যাপক প্রভাব ফেলে। মূলত
তিনটি কারণে পুরুষদের শরীরে হ্রাস
পেতে থাকে শুক্রাণুর সংখ্যা।
১। পকেটে মোবাইল-
প্যান্টের দুই পকেটের মধ্যেই
ঘোরাফেরা করে আপনার সাধের মোবাইল।
এর থেকেই ছড়িয়ে পরে শুক্রাণু হীনতার
সমস্যা। মোবাইলের ভাইব্রেশন এবং
রেডিয়েশনের ফলে শতকরা নয় ভাগ শুক্রাণু
কমে যেতে পারে একজন মানুষের
শরীরে।
২। মদ্যপান-
ক্ষণিক সময়ের আনন্দ ছাড়া আর কিছুই পাওয়া যায়
না মদ থেকে। নিয়মিত মদ্যপান করলে শুক্রাণু
কমে যাওয়ার প্রবল সম্ভাবনা থাকে।
একইসঙ্গে শুক্রাণু নষ্ট করতেও
অ্যালকোহলের জুড়ি মেলা ভার।
৩। কাজের চাপ-
অফিসে প্রবল কাজের চাপ। বাড়িতে ফিরেও
বসতে হচ্ছে অফিসের কাজ নিয়ে। এই
ধরণের প্রবল মানসিক চাপ থেকে কমজোরি
হতে থাকে মানব শরীর। যার ফলে কমে
আসে শুক্রাণুর সংখ্যা।