06-10-2017, 10:23 PM
তেঁতুলে রয়েছে অনেক গুণাগুণ। তবে
বেশি তেঁতুল নাকি স্বাস্থের জন্য ভালো নয়।
নিচে তেঁতুল খাওয়ার উপকারিতা নিয়ে
আলোচনা করা হল:
১) হজম শক্তি বাড়ায়‚ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে
:
পেট ব্যথা বা কোষ্ঠকাঠিন্যর মতো সমস্যা
থেকে সমাধান পেতে চাইলে তেঁতুলের
সাহায্য নিন। তেঁতুলের মধ্যে টার্টারিক অ্যাসিড
‚ ম্যালিক অ্যাসিড এবং পটাশিয়াম আছে যা
কোষ্ঠন্যকাঠিন্য দূর করে। এখনো
আয়ুর্বেদে তেঁতুল পাতা ডায়েরিয়া সারাতে
ব্যবহার হয়। এছাড়া তেঁতুল গাছের ছাল এবং শিকড়
পেটের ব্যথা সারাতে ব্যবহার করা হয়।
২) ডায়বেটিস কন্ট্রোল করে :
দেখা গেছে তেঁতুলের বীজ ডায়বেটিস
কন্টোল করতে সক্ষম। এছাড়াও রক্তে চিনির
মাত্রাও ঠিক রাখে। এতে উপস্থিত এক ধরণের
এনজাইম যার নাম alpha-amylase রক্তে চিনির
মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
৩) ওজন কমায় :
তেঁতুলে উচ্চ মাত্রায় ফাইবার আছে আর একই
সঙ্গে এটা সম্পূর্ণ ফ্যাট ফ্রি। রিসার্চ করে
দেখা গেছে রোজ তেঁতুল খেলে
ওজন কমে। এর জন্যে দায়ী এতে
উপস্থিত flavonoids and polyphenols। এছাড়াও
এতে উপস্থিত hydroxycitric acid খিদে কমায়।
৪) পেপটিক আলসার রোধ করে :
পেপটিক আলসার বেশির ভাগ ক্ষেত্রে
পেটে এবং ক্ষুদ্রান্ত্রে হয়। এই আলসার
খুবই বেদনাদায়ক। রিসার্চ করে দেখা গেছে
তেঁতুলের বীজের গুঁড়ো নিয়মিত
খেলে পেপটিক আলসার সেরে যাচ্ছে।
আসলে তেঁতুলে উপস্থিত পলিফেনলিক
কম্পাউন্ড আলসার সারিয়ে তোলে বা হতে
দেয় না।
৫) হৃদয় ঠিক রাখে :
দেখা গেছে তেঁতুল খুবই হার্ট ফ্রেন্ডলি।
এতে উপস্থিত ফ্ল্যাভরনয়েড ব্যাড
কোলেস্টেরল কমায় এবং গুড
কোলেস্টেরল বাড়ায়। এছাড়াও রক্তে
ট্রাইগ্লিসারাইড ( এক ধরণের ফ্যাট ) জমতে
দেয় না। এতে উপস্থিত উচ্চ পটাশিয়াম রক্ত চাপ
কম করতে সাহায্য করে।
৬) ক্যান্সার রোধ করে :
তেঁতুলে উচ্চ পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট
আছে যা কিডনি ফেলিওর এবং কিডনি ক্যান্সার
রোধ করতে সাহায্য করে।
৭) ক্ষত সারিয়ে তোলে :
তেঁতুল গাছের পাতা এবং ছাল অ্যান্টি সেপটিক
এবং অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল‚ ফলে ক্ষত সারিয়ে
তুলতে সাহায্য করে।
৮) ত্বক উজ্জ্বল করে :
প্রমাণ হয়ে গেছে তেঁতুল ক্ষতিকারক
আলট্রা ভায়োলেট রে-র হাত থেকে
ত্বককে বাঁচাতে সাহায্য করে। এছাড়াও যাদের
অ্যাকনে আছে তাদের জন্যেও উপকারী
তেঁতুল। তেঁতুলে উপস্থিত হাইড্রক্সি অ্যাসিড
ত্বকের এক্সফলিয়েশন করতেও সাহায্য
করে যার ফলে মরা কোষ উঠে যায় এবং
ত্বক উজ্জ্বল দেখায়।
৯) সর্দি কাশি সারাতে সাহায্য করে :
তেঁতুলে antihistaminic properties প্রপার্টি
আছে যার ফলে অ্যালার্জি হতে দেয় না।
এছাড়াও এতে উপস্থিত ভিটামিন C শরীরের
ইমিউনিটি বাড়ায়।
১০) লিভার সুরক্ষিত রাখে :
দেখা গেছে তেঁতুল আমাদের লিভার বা
যকৃতকেও ভালো রাখে। পরীক্ষা করে
দেখা গেছে নিয়মিত তেঁতুল পাতা ব্যবহার
করে উচ্চ মাত্রায় মদ্যপানের ফলে
ড্যামেজড লিভার অনেকটা সেরে
উঠেছে।
বেশি তেঁতুল নাকি স্বাস্থের জন্য ভালো নয়।
নিচে তেঁতুল খাওয়ার উপকারিতা নিয়ে
আলোচনা করা হল:
১) হজম শক্তি বাড়ায়‚ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে
:
পেট ব্যথা বা কোষ্ঠকাঠিন্যর মতো সমস্যা
থেকে সমাধান পেতে চাইলে তেঁতুলের
সাহায্য নিন। তেঁতুলের মধ্যে টার্টারিক অ্যাসিড
‚ ম্যালিক অ্যাসিড এবং পটাশিয়াম আছে যা
কোষ্ঠন্যকাঠিন্য দূর করে। এখনো
আয়ুর্বেদে তেঁতুল পাতা ডায়েরিয়া সারাতে
ব্যবহার হয়। এছাড়া তেঁতুল গাছের ছাল এবং শিকড়
পেটের ব্যথা সারাতে ব্যবহার করা হয়।
২) ডায়বেটিস কন্ট্রোল করে :
দেখা গেছে তেঁতুলের বীজ ডায়বেটিস
কন্টোল করতে সক্ষম। এছাড়াও রক্তে চিনির
মাত্রাও ঠিক রাখে। এতে উপস্থিত এক ধরণের
এনজাইম যার নাম alpha-amylase রক্তে চিনির
মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
৩) ওজন কমায় :
তেঁতুলে উচ্চ মাত্রায় ফাইবার আছে আর একই
সঙ্গে এটা সম্পূর্ণ ফ্যাট ফ্রি। রিসার্চ করে
দেখা গেছে রোজ তেঁতুল খেলে
ওজন কমে। এর জন্যে দায়ী এতে
উপস্থিত flavonoids and polyphenols। এছাড়াও
এতে উপস্থিত hydroxycitric acid খিদে কমায়।
৪) পেপটিক আলসার রোধ করে :
পেপটিক আলসার বেশির ভাগ ক্ষেত্রে
পেটে এবং ক্ষুদ্রান্ত্রে হয়। এই আলসার
খুবই বেদনাদায়ক। রিসার্চ করে দেখা গেছে
তেঁতুলের বীজের গুঁড়ো নিয়মিত
খেলে পেপটিক আলসার সেরে যাচ্ছে।
আসলে তেঁতুলে উপস্থিত পলিফেনলিক
কম্পাউন্ড আলসার সারিয়ে তোলে বা হতে
দেয় না।
৫) হৃদয় ঠিক রাখে :
দেখা গেছে তেঁতুল খুবই হার্ট ফ্রেন্ডলি।
এতে উপস্থিত ফ্ল্যাভরনয়েড ব্যাড
কোলেস্টেরল কমায় এবং গুড
কোলেস্টেরল বাড়ায়। এছাড়াও রক্তে
ট্রাইগ্লিসারাইড ( এক ধরণের ফ্যাট ) জমতে
দেয় না। এতে উপস্থিত উচ্চ পটাশিয়াম রক্ত চাপ
কম করতে সাহায্য করে।
৬) ক্যান্সার রোধ করে :
তেঁতুলে উচ্চ পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট
আছে যা কিডনি ফেলিওর এবং কিডনি ক্যান্সার
রোধ করতে সাহায্য করে।
৭) ক্ষত সারিয়ে তোলে :
তেঁতুল গাছের পাতা এবং ছাল অ্যান্টি সেপটিক
এবং অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল‚ ফলে ক্ষত সারিয়ে
তুলতে সাহায্য করে।
৮) ত্বক উজ্জ্বল করে :
প্রমাণ হয়ে গেছে তেঁতুল ক্ষতিকারক
আলট্রা ভায়োলেট রে-র হাত থেকে
ত্বককে বাঁচাতে সাহায্য করে। এছাড়াও যাদের
অ্যাকনে আছে তাদের জন্যেও উপকারী
তেঁতুল। তেঁতুলে উপস্থিত হাইড্রক্সি অ্যাসিড
ত্বকের এক্সফলিয়েশন করতেও সাহায্য
করে যার ফলে মরা কোষ উঠে যায় এবং
ত্বক উজ্জ্বল দেখায়।
৯) সর্দি কাশি সারাতে সাহায্য করে :
তেঁতুলে antihistaminic properties প্রপার্টি
আছে যার ফলে অ্যালার্জি হতে দেয় না।
এছাড়াও এতে উপস্থিত ভিটামিন C শরীরের
ইমিউনিটি বাড়ায়।
১০) লিভার সুরক্ষিত রাখে :
দেখা গেছে তেঁতুল আমাদের লিভার বা
যকৃতকেও ভালো রাখে। পরীক্ষা করে
দেখা গেছে নিয়মিত তেঁতুল পাতা ব্যবহার
করে উচ্চ মাত্রায় মদ্যপানের ফলে
ড্যামেজড লিভার অনেকটা সেরে
উঠেছে।