06-18-2017, 08:55 PM
আল্লাহ তাআলার প্রতি পরিপূর্ণ ঈমান গ্রহণ করার
পর তাঁর সন্তুষ্টি লাভে যারা প্রিয় মাতৃভূমি ও
বাড়ি-ঘর পরিত্যাগ করে অন্যত্র হিজতর করেছে;
নিজেদের জীবন এবং সম্পদ দ্বারা আল্লাহর পথে
সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেছে।
তাদের জন্য আল্লাহ তাআলা আয়াত নাজিল করে
তাদের প্রতি রহমত বর্ষণের বিষয়টি আশ্বস্ত
করেছেন। তাঁরাই আল্লাহ তাআলার রহমত ও ক্ষমা
লাভে ধন্য হবে। আল্লাহ তাআলা কুরআনে কারিমে
এ বিষয়টি এভাবে তুলে ধরেছেন-
আয়াত পরিচিতি ও নাজিলের কারণ :
সুরা বাকারার ২১৮ নং আয়াতে আল্লাহ তাআলা
ঈমানদার বান্দাদেরকে এ মর্মে অনুপ্রাণিত করেছেন
যে, হারাম মাসে যুদ্ধ করার কারণে তোমাদের
প্রতি কোনো শাস্তি প্রদান করা হবে না।
তারপরও যুদ্ধ পরিচালনাকারী সাহাবায়ে কেরামের
মনে ভয় ছিল যে, যুদ্ধের কারণে তাদের কোনো
শাস্তি হবে না ঠিকই কিন্তু তাঁরা যে কষ্ট করে
আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে জিহাদে অংশ গ্রহণ
করেছে তা কি একেবারেই ব্যর্থ হয়ে যাবে? তাঁরা
কি জিহাদে অংশ গ্রহণের কোনো সাওয়াব পাবে
না?
প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের
দরবারে সাহাবায়ে কেরাম যখন প্রশ্ন উত্থাপন
করেন, তখন এ আয়াত নাজিল হয়।
আল্লাহ তাআলা অন্যত্র বলেন, ‘নিশ্চয় আল্লাহ
তাআলা নেক বান্দাদের কাজের বিনিময় বিনষ্ট
করেন না।’ তাই সুরা বাকারার ২১৮নং আয়াত নাজিল
করে ইসলামের জন্য ঘর-বাড়ি ত্যাগকারী ও জিহাদে
অংশগ্রহণকারী সাহাবায়ে কেরামের প্রতি
সুসংবাদ প্রদান করা হয়েছে।
জীবন ও সম্পদ দিয়ে আল্লাহ রাস্তায় কাজ করা
হচ্ছে সর্বোচ্চ ত্যাগ। আল্লাহর বিধান বাস্তবায়নে
প্রত্যেক মুসলমানের জন্য নিজেদের জীবন, সম্পদ ও
সময় ব্যয় করা একান্ত আবশ্যক।
পর তাঁর সন্তুষ্টি লাভে যারা প্রিয় মাতৃভূমি ও
বাড়ি-ঘর পরিত্যাগ করে অন্যত্র হিজতর করেছে;
নিজেদের জীবন এবং সম্পদ দ্বারা আল্লাহর পথে
সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেছে।
তাদের জন্য আল্লাহ তাআলা আয়াত নাজিল করে
তাদের প্রতি রহমত বর্ষণের বিষয়টি আশ্বস্ত
করেছেন। তাঁরাই আল্লাহ তাআলার রহমত ও ক্ষমা
লাভে ধন্য হবে। আল্লাহ তাআলা কুরআনে কারিমে
এ বিষয়টি এভাবে তুলে ধরেছেন-
আয়াত পরিচিতি ও নাজিলের কারণ :
সুরা বাকারার ২১৮ নং আয়াতে আল্লাহ তাআলা
ঈমানদার বান্দাদেরকে এ মর্মে অনুপ্রাণিত করেছেন
যে, হারাম মাসে যুদ্ধ করার কারণে তোমাদের
প্রতি কোনো শাস্তি প্রদান করা হবে না।
তারপরও যুদ্ধ পরিচালনাকারী সাহাবায়ে কেরামের
মনে ভয় ছিল যে, যুদ্ধের কারণে তাদের কোনো
শাস্তি হবে না ঠিকই কিন্তু তাঁরা যে কষ্ট করে
আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে জিহাদে অংশ গ্রহণ
করেছে তা কি একেবারেই ব্যর্থ হয়ে যাবে? তাঁরা
কি জিহাদে অংশ গ্রহণের কোনো সাওয়াব পাবে
না?
প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের
দরবারে সাহাবায়ে কেরাম যখন প্রশ্ন উত্থাপন
করেন, তখন এ আয়াত নাজিল হয়।
আল্লাহ তাআলা অন্যত্র বলেন, ‘নিশ্চয় আল্লাহ
তাআলা নেক বান্দাদের কাজের বিনিময় বিনষ্ট
করেন না।’ তাই সুরা বাকারার ২১৮নং আয়াত নাজিল
করে ইসলামের জন্য ঘর-বাড়ি ত্যাগকারী ও জিহাদে
অংশগ্রহণকারী সাহাবায়ে কেরামের প্রতি
সুসংবাদ প্রদান করা হয়েছে।
জীবন ও সম্পদ দিয়ে আল্লাহ রাস্তায় কাজ করা
হচ্ছে সর্বোচ্চ ত্যাগ। আল্লাহর বিধান বাস্তবায়নে
প্রত্যেক মুসলমানের জন্য নিজেদের জীবন, সম্পদ ও
সময় ব্যয় করা একান্ত আবশ্যক।