06-26-2017, 02:02 AM
শাকসবজিপ্রেমী প্রায় সব ভোজনরসিকের কাছেই কচুশাক পরিচিত একটা খাবার। অনেকে কচুশাক ফেলনা মনে করেন! অথচ এই কচুশাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ, বি, সি ও ক্যালসিয়াম, আয়রনসহ অন্যান্য পুষ্টিগুণ।
আমাদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও রোগ প্রতিরোধে কচুশাকের জুড়ি নেই। আসুন জেনে নেয়া যাক কচুশাকের পুষ্টিগত গুণাগুণ. . .
প্রচুর ভিটামিন এ
কচুশাকে আছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন-এ; যা আমাদের রাতকানা, ছানিপড়াসহ চোখের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করে দৃষ্টিশক্তি বাড়িয়ে দেয়।
অক্সিজেন সরবরাহ করে
কচুশাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘সি’ থাকায় এর লৌহ উপাদান দেহে সহজে আত্তীকরণ হয়ে যায়। শরীরে অক্সিজেনের সরবরাহ ঠিক রাখতে কচুশাকের জুড়ি নেই। রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে গেলে এমনিতেই অক্সিজেনের সরবরাহ কমে যায়। তখন মানুষ আসুস্থ হয়ে পড়ে। এমন অবস্থায় শরীরে অক্সিজেনের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে কচুশাক কার্যকর ভূমিকা রাখে।
শরীর গঠন করে
কচুশাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে উদ্ভিজ্জ প্রোটিন, যা দেহের বৃদ্ধি ও কোষ গঠনে বড় ভূমিকা রাখে। কচুশাকের ভিটামিন কোষের পুনর্গঠনে সহায়তা করে।
আঁশযুক্ত খাবার
ভিটামিনযুক্ত এই শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে খাদ্যআঁশ, যা অন্ত্রের বিভিন্ন রোগ দূরে রাখে; পরিপাকক্রিয়া ত্বরান্বিত করে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
রক্ত তৈরি করে
কচু শাকের আয়রন ও ফোলেট শরীরে রক্তের পরিমাণ বাড়ায়। ফলে অক্সিজেন সরবরাহ পর্যাপ্ত থাকে।
হাড় গঠন করে
কচুশাকের সবচেয়ে বড় উপকারিতা হল, এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাংগানিজ ও ফসফরাস। আমাদের দাঁত ও শরীরে হাড়ের গঠনে এবং ক্ষয়রোগ প্রতিরোধে এসব উপাদানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
জেনে নেয়া ভালো
কচুশাকের একটা সমস্যা আমরা দেখে থাকি, যে মাঝে মাঝে তরকারিতে এটি সামান্য গলা চুলকায়। এটা ছাড়া কচু শাকের কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। তবে এই শাক যদি একরাত পানিতে ভিজিয়ে রাখা হয় তাহলে এই সমস্যা সহজেই চলে যায়।
১০০ গ্রাম সবুজ কচুশাকে রয়েছে
প্রতি ১০০ গ্রাম সবুজ কচুশাকে থাকে- ৬.৮ গ্রাম শর্করা, ৩.৯ গ্রাম প্রোটিন, ১০ মিলিগ্রাম লৌহ, ০.২২ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-১ (থায়ামিন), ০.২৬ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-২ (রাইবোফ্লেবিন), ১২ মিলিগ্রাম ভিটামিন ‘সি’, ১.৫ গ্রাম স্নেহ বা চর্বি, ২২৭ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ৫৬ কিলোক্যালরি খাদ্যশক্তি। প্রতি ১০০ গাম কালো কচুশাকে থাকে-৮.১ গ্রাম শর্করা, ৬.৮ গ্রাম প্রোটিন, ৩৮.৭ মিলিগ্রাম লৌহ, ০.০৬ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-১ (থায়ামিন), ০.৪৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-২ (রাইবোফ্লোবিন), ৬৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি, ২.০ গ্রাম স্নেহ বা চর্বি, ৪৬০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ৭৭ কিলোক্যালরি খাদ্যশক্তি।
আমাদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও রোগ প্রতিরোধে কচুশাকের জুড়ি নেই। আসুন জেনে নেয়া যাক কচুশাকের পুষ্টিগত গুণাগুণ. . .
প্রচুর ভিটামিন এ
কচুশাকে আছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন-এ; যা আমাদের রাতকানা, ছানিপড়াসহ চোখের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করে দৃষ্টিশক্তি বাড়িয়ে দেয়।
অক্সিজেন সরবরাহ করে
কচুশাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘সি’ থাকায় এর লৌহ উপাদান দেহে সহজে আত্তীকরণ হয়ে যায়। শরীরে অক্সিজেনের সরবরাহ ঠিক রাখতে কচুশাকের জুড়ি নেই। রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে গেলে এমনিতেই অক্সিজেনের সরবরাহ কমে যায়। তখন মানুষ আসুস্থ হয়ে পড়ে। এমন অবস্থায় শরীরে অক্সিজেনের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে কচুশাক কার্যকর ভূমিকা রাখে।
শরীর গঠন করে
কচুশাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে উদ্ভিজ্জ প্রোটিন, যা দেহের বৃদ্ধি ও কোষ গঠনে বড় ভূমিকা রাখে। কচুশাকের ভিটামিন কোষের পুনর্গঠনে সহায়তা করে।
আঁশযুক্ত খাবার
ভিটামিনযুক্ত এই শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে খাদ্যআঁশ, যা অন্ত্রের বিভিন্ন রোগ দূরে রাখে; পরিপাকক্রিয়া ত্বরান্বিত করে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
রক্ত তৈরি করে
কচু শাকের আয়রন ও ফোলেট শরীরে রক্তের পরিমাণ বাড়ায়। ফলে অক্সিজেন সরবরাহ পর্যাপ্ত থাকে।
হাড় গঠন করে
কচুশাকের সবচেয়ে বড় উপকারিতা হল, এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাংগানিজ ও ফসফরাস। আমাদের দাঁত ও শরীরে হাড়ের গঠনে এবং ক্ষয়রোগ প্রতিরোধে এসব উপাদানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
জেনে নেয়া ভালো
কচুশাকের একটা সমস্যা আমরা দেখে থাকি, যে মাঝে মাঝে তরকারিতে এটি সামান্য গলা চুলকায়। এটা ছাড়া কচু শাকের কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। তবে এই শাক যদি একরাত পানিতে ভিজিয়ে রাখা হয় তাহলে এই সমস্যা সহজেই চলে যায়।
১০০ গ্রাম সবুজ কচুশাকে রয়েছে
প্রতি ১০০ গ্রাম সবুজ কচুশাকে থাকে- ৬.৮ গ্রাম শর্করা, ৩.৯ গ্রাম প্রোটিন, ১০ মিলিগ্রাম লৌহ, ০.২২ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-১ (থায়ামিন), ০.২৬ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-২ (রাইবোফ্লেবিন), ১২ মিলিগ্রাম ভিটামিন ‘সি’, ১.৫ গ্রাম স্নেহ বা চর্বি, ২২৭ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ৫৬ কিলোক্যালরি খাদ্যশক্তি। প্রতি ১০০ গাম কালো কচুশাকে থাকে-৮.১ গ্রাম শর্করা, ৬.৮ গ্রাম প্রোটিন, ৩৮.৭ মিলিগ্রাম লৌহ, ০.০৬ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-১ (থায়ামিন), ০.৪৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-২ (রাইবোফ্লোবিন), ৬৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি, ২.০ গ্রাম স্নেহ বা চর্বি, ৪৬০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ৭৭ কিলোক্যালরি খাদ্যশক্তি।