08-09-2017, 12:12 AM
আমাদের পাকস্থলিতে অতিরিক্ত বাaঅ্যাসিড উৎপন্ন হওয়ার ফলে বুক জ্বালাপোড়া, পেট ব্যথা, গ্যাস, বমিবমি ভাব, মুখে দুর্গন্ধসহ অন্যান্য সমস্যা দেখা দিতে পারে। দীর্ঘসময় যাবৎ খাবারের অনিয়ম এবং অতিরিক্ত তৈলাক্ত ও ভাজা-পোড়া জাতীয় খাবারের কারণে অনেকেই এই সমস্যায় পড়ে থাকেন। যারা এই সমস্যায় ভোগেন তাদের খাবারে সামান্য একটু অনিয়ম হলেই শুরু হয় মারাত্মক ব্যথা। অতিরিক্ত খাবারে অনিয়ম এবং সাধারণ অ্যাসিডিটি থেকে আলসারের সুত্রপাত ঘটে। তাই শুরু থেকেই সতর্ক থাকুন। টনিকের মাধ্যমে বিস্তারিত জেনে নিন।
অ্যাসিডিটির সমস্যা হলেই আমরা ওষুধ খেয়ে নেই। কিন্তু হাতের কাছে ওষুধ না থাকলে কি করবেন? সেক্ষেত্র আপনার করণীয় নিয়েই আমাদের আজকের আয়োজন। ঘরোয়া উপায়ে সহজেই অ্যাসিডিটির সমস্যা থেকে রেহাই পেতে পারেন।
পুদিনা পাতাঃ
পুদিনা পাতা হজমে সাহায্য করে এবং পাকস্থলিতে অ্যাসিড নিঃসরণ কমায়। এর ঠাণ্ডা অনুভূতি অ্যাসিডিটির কারণে তৈরি জ্বালা কমায়।
কিছু পুদিনা পাতা কুঁচি করুন। এই পাতা পানিতে ফুটিয়ে ঠাণ্ডা করে নিন। যখনই আপনার মনে হবে এখন অ্যাসিডিটির সমস্যা হচ্ছে তখনই এটা পান করুন। এই পানীয় বদহজম দূর করতেও সহায়তা করে।
লবঙ্গ
লবঙ্গ হজমে সাহায্য করে এবং অ্যাসিডিটির লক্ষণগুলোর সাথে লড়াই করে।
যদি আপনি অ্যাসিডিটির সমস্যায় একটি লবঙ্গ নিয়ে চিবিয়ে তার পুরো রসটুকু বের করে নিয়ে লবঙ্গটি মুখে রাখুন। এই লবঙ্গের রস অ্যাসিডের মাত্রা কমিয়ে আপনাকে তাৎক্ষণিক আরাম দেবে।
এলাচ
আয়ুর্বেদ শাস্ত্রের বর্ণনা মতে, এলাচ খাবারের খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। এটি হজমে সহায়তা করে। পাকস্থলির ভেতরের আচ্ছাদনকে প্রশমিত করে এবং অতিরিক্ত অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করে।
দুটি এলাচ নিন। এর ভেতরের দানাগুলো গুঁড়ো করে পানিতে ফুটিয়ে নিন। এই পানি ঠাণ্ডা করে পান করুন। অ্যাসিডিটি সমস্যায় ঝটপট সমাধান দেবে এই পানীয়।
কলা
কলা পটাসিয়ামের চমৎকার একটি উৎস। কলা খাওয়ার ফলে আপনার পাকস্থলির অ্যাসিড উৎপাদনের মাত্রা স্বাভাবিক হয়ে আসে। এই ফলে থাকা কিছু উপাদান অ্যাসিড থেকে পাকস্থলিকে রক্ষা করে। এর উচ্চ মাত্রার ফাইবার হজমে সহায়তা করে এবং অ্যাসিডিটি কমায়।
তাই অ্যাসিডিটি থেকে ঝটপট মুক্তি পেতে পাকা কলা খেয়ে নিন। খুব বেশি সমস্যা হলে অতিরিক্ত পাকা কলা খান। বেশি পাকা কলায় বেশি মাত্রায় পটাসিয়াম থাকায় এটি খুব ভালো অম্লতানাশক হিসেবে কাজ করে।
ঠান্ডা দুধ
দুধে থাকে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম। এই ক্যালসিয়াম অ্যাসিড তৈরি হতে বাধা দেয় সেইসাথে অ্যাসিডিটির উপসর্গও দূর করে।
অ্যাসিডিটির সময় বুকে যে অস্বাভাবিক জ্বালাপোড়া অনুভূত হয় তা দ্রুত কমিয়ে দিতে পারে ঠাণ্ডা দুধ। তবে খেয়াল রাখতে হবে যেন দুধটি পর্যাপ্ত পরিমাণ ঠাণ্ডা হয় এবং এতে কোনো চিনি মেশানো না থাকে।
যখনই আপনি অ্যাসিডিটির সমস্যায় পরবেন তখন এই পদ্ধতিগুলোর সাহায্য নিয়ে দেখতে পারেন কিন্তু যদি দেখেন ২/৩ দিন পরও আপনার সমস্যা থেকেই যাচ্ছে তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
অ্যাসিডিটির সমস্যা হলেই আমরা ওষুধ খেয়ে নেই। কিন্তু হাতের কাছে ওষুধ না থাকলে কি করবেন? সেক্ষেত্র আপনার করণীয় নিয়েই আমাদের আজকের আয়োজন। ঘরোয়া উপায়ে সহজেই অ্যাসিডিটির সমস্যা থেকে রেহাই পেতে পারেন।
পুদিনা পাতাঃ
পুদিনা পাতা হজমে সাহায্য করে এবং পাকস্থলিতে অ্যাসিড নিঃসরণ কমায়। এর ঠাণ্ডা অনুভূতি অ্যাসিডিটির কারণে তৈরি জ্বালা কমায়।
কিছু পুদিনা পাতা কুঁচি করুন। এই পাতা পানিতে ফুটিয়ে ঠাণ্ডা করে নিন। যখনই আপনার মনে হবে এখন অ্যাসিডিটির সমস্যা হচ্ছে তখনই এটা পান করুন। এই পানীয় বদহজম দূর করতেও সহায়তা করে।
লবঙ্গ
লবঙ্গ হজমে সাহায্য করে এবং অ্যাসিডিটির লক্ষণগুলোর সাথে লড়াই করে।
যদি আপনি অ্যাসিডিটির সমস্যায় একটি লবঙ্গ নিয়ে চিবিয়ে তার পুরো রসটুকু বের করে নিয়ে লবঙ্গটি মুখে রাখুন। এই লবঙ্গের রস অ্যাসিডের মাত্রা কমিয়ে আপনাকে তাৎক্ষণিক আরাম দেবে।
এলাচ
আয়ুর্বেদ শাস্ত্রের বর্ণনা মতে, এলাচ খাবারের খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। এটি হজমে সহায়তা করে। পাকস্থলির ভেতরের আচ্ছাদনকে প্রশমিত করে এবং অতিরিক্ত অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করে।
দুটি এলাচ নিন। এর ভেতরের দানাগুলো গুঁড়ো করে পানিতে ফুটিয়ে নিন। এই পানি ঠাণ্ডা করে পান করুন। অ্যাসিডিটি সমস্যায় ঝটপট সমাধান দেবে এই পানীয়।
কলা
কলা পটাসিয়ামের চমৎকার একটি উৎস। কলা খাওয়ার ফলে আপনার পাকস্থলির অ্যাসিড উৎপাদনের মাত্রা স্বাভাবিক হয়ে আসে। এই ফলে থাকা কিছু উপাদান অ্যাসিড থেকে পাকস্থলিকে রক্ষা করে। এর উচ্চ মাত্রার ফাইবার হজমে সহায়তা করে এবং অ্যাসিডিটি কমায়।
তাই অ্যাসিডিটি থেকে ঝটপট মুক্তি পেতে পাকা কলা খেয়ে নিন। খুব বেশি সমস্যা হলে অতিরিক্ত পাকা কলা খান। বেশি পাকা কলায় বেশি মাত্রায় পটাসিয়াম থাকায় এটি খুব ভালো অম্লতানাশক হিসেবে কাজ করে।
ঠান্ডা দুধ
দুধে থাকে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম। এই ক্যালসিয়াম অ্যাসিড তৈরি হতে বাধা দেয় সেইসাথে অ্যাসিডিটির উপসর্গও দূর করে।
অ্যাসিডিটির সময় বুকে যে অস্বাভাবিক জ্বালাপোড়া অনুভূত হয় তা দ্রুত কমিয়ে দিতে পারে ঠাণ্ডা দুধ। তবে খেয়াল রাখতে হবে যেন দুধটি পর্যাপ্ত পরিমাণ ঠাণ্ডা হয় এবং এতে কোনো চিনি মেশানো না থাকে।
যখনই আপনি অ্যাসিডিটির সমস্যায় পরবেন তখন এই পদ্ধতিগুলোর সাহায্য নিয়ে দেখতে পারেন কিন্তু যদি দেখেন ২/৩ দিন পরও আপনার সমস্যা থেকেই যাচ্ছে তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন।