08-28-2017, 05:26 PM
স্বাভাবিক প্রেগন্যান্সি এবং সুস্থ সন্তান প্রতিটি দম্পতিরই কাম্য। একটি ফুটফুটে শিশু যেন পৃথিবীতে আলোর মুখ দেখে, আর যেন বেড়ে ওঠে হাসিখুশী নীরোগ হয়ে সেজন্যে তাদের চেষ্টার কোন কমতি থাকে না। তবে একথা ভুলে গেলে চলবে না যে বাবা মায়ের সুস্বাস্থ্যের উপর সন্তানের শরীর স্বাস্থ্য অনেকটাই নির্ভরশীল। সুস্থ সন্তান জন্মদানের জন্য বাবা এবং মা দুজনকেই তাদের নিজেদের প্রতিও যত্নশীল হতে হবে, মদ্যপান ও ধূমপানের মত ক্ষতিকর অভ্যাস থেকে দূরে থাকতে হবে। টনিকের মাধ্যমে বিস্তারিত জেনে নিন।
ওজন আমাদের শারীরিক সুস্থতার একটি নির্দেশক। অতিরিক্ত ওজন যেমন অনেক রোগের ঝুঁকিতে ফেলে দেয়, তেমনি স্বাভাবিকের চেয়ে কম ওজনও অসুস্থতারই লক্ষণ। আর প্রেগন্যান্সি কেবল একটি বিশেষ অবস্থা নয়, এটি একটি শারীরিক ও মানসিক রূপান্তর; একটি প্রাণকে নিজের মধ্যে ধারণ এবং ভ্রুণ থেকে মানবশিশুতে পরিণত হওয়া অবধি তার লালন ও বিকাশ সাধন। সাফল্যের সাথে এই কাজটি করতে গেলে মায়ের শারীরিক সুস্থতা যে কতটা জরুরী তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এজন্যেই সন্তান ধারণের জন্য একজন নারীর দৈহিক ওজন তার উচ্চতা অনুযায়ী সঠিক মাত্রায় থাকা প্রয়োজন।
স্থূলতা সবসময়ই সন্তান ধারণে বাধা সৃষ্টি করে থাকে। উচ্চতা অনুযায়ী ওজন সঠিক কিনা তা ‘বডি মাস ইনডেক্স’ বা ‘বি এম আই’ এর মাধ্যমে হিসেব করা হয়। এই পরিমাপ অনুযায়ী ‘বি এম আই’ পঁচিশের উপর হলেই তা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশী। মুটিয়ে যাওয়ার কারণ হতে পারে অস্বাস্থ্যকর লাইফস্টাইল বা হরমোনজনিত সমস্যা। যে কারণেই হোক না কেন, সুস্থ থাকতে হলে বাড়তি ওজন ঝরাতে হবেই। অনেক সময় অতিরিক্ত ওজন এবং গর্ভধারণে সমস্যার সাথে পলিসিস্টিক ওভারি বা থাইরয়েডজনিত রোগের সম্পর্ক থাকে। এরকম ক্ষেত্রে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন হোন।
ওজন বেশী হওয়া যেমন সমস্যা, তেমনি খুব কম ওজনও স্বাভাবিক প্রেগন্যান্সির পথে অন্তরায়। গর্ভাবস্থার ধকল সামলাতে শরীরে প্রয়োজনীয় মাত্রায় ফ্যাট থাকতে হবে। একজন সুস্থ সবল মায়ের পক্ষেই সম্ভব একটি সুস্থ নবজাতকের জন্ম দেয়া। তাই সঠিক খাবার ও নিয়মিত ব্যায়ামের বিকল্প নেই।
প্রেগন্যান্সির নয় মাস একজন হবু মা তার সন্তানের স্বার্থে অনেক কিছুই মেনে চলেন ও নিজের খেয়াল রাখেন। তবে শুধু এই সময়টুকুতেই নয়, মা হবার আগেও নিজের প্রতি এবং নিজের ওজন ঠিক রাখার দিকে সজাগ দৃষ্টি দেয়া জরুরী। তাহলেই নিরাপদে ও নির্বিঘ্নে সন্তান ধারণ করা সম্ভব হবে।
[end]
:Smile:
ওজন আমাদের শারীরিক সুস্থতার একটি নির্দেশক। অতিরিক্ত ওজন যেমন অনেক রোগের ঝুঁকিতে ফেলে দেয়, তেমনি স্বাভাবিকের চেয়ে কম ওজনও অসুস্থতারই লক্ষণ। আর প্রেগন্যান্সি কেবল একটি বিশেষ অবস্থা নয়, এটি একটি শারীরিক ও মানসিক রূপান্তর; একটি প্রাণকে নিজের মধ্যে ধারণ এবং ভ্রুণ থেকে মানবশিশুতে পরিণত হওয়া অবধি তার লালন ও বিকাশ সাধন। সাফল্যের সাথে এই কাজটি করতে গেলে মায়ের শারীরিক সুস্থতা যে কতটা জরুরী তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এজন্যেই সন্তান ধারণের জন্য একজন নারীর দৈহিক ওজন তার উচ্চতা অনুযায়ী সঠিক মাত্রায় থাকা প্রয়োজন।
স্থূলতা সবসময়ই সন্তান ধারণে বাধা সৃষ্টি করে থাকে। উচ্চতা অনুযায়ী ওজন সঠিক কিনা তা ‘বডি মাস ইনডেক্স’ বা ‘বি এম আই’ এর মাধ্যমে হিসেব করা হয়। এই পরিমাপ অনুযায়ী ‘বি এম আই’ পঁচিশের উপর হলেই তা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশী। মুটিয়ে যাওয়ার কারণ হতে পারে অস্বাস্থ্যকর লাইফস্টাইল বা হরমোনজনিত সমস্যা। যে কারণেই হোক না কেন, সুস্থ থাকতে হলে বাড়তি ওজন ঝরাতে হবেই। অনেক সময় অতিরিক্ত ওজন এবং গর্ভধারণে সমস্যার সাথে পলিসিস্টিক ওভারি বা থাইরয়েডজনিত রোগের সম্পর্ক থাকে। এরকম ক্ষেত্রে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন হোন।
ওজন বেশী হওয়া যেমন সমস্যা, তেমনি খুব কম ওজনও স্বাভাবিক প্রেগন্যান্সির পথে অন্তরায়। গর্ভাবস্থার ধকল সামলাতে শরীরে প্রয়োজনীয় মাত্রায় ফ্যাট থাকতে হবে। একজন সুস্থ সবল মায়ের পক্ষেই সম্ভব একটি সুস্থ নবজাতকের জন্ম দেয়া। তাই সঠিক খাবার ও নিয়মিত ব্যায়ামের বিকল্প নেই।
প্রেগন্যান্সির নয় মাস একজন হবু মা তার সন্তানের স্বার্থে অনেক কিছুই মেনে চলেন ও নিজের খেয়াল রাখেন। তবে শুধু এই সময়টুকুতেই নয়, মা হবার আগেও নিজের প্রতি এবং নিজের ওজন ঠিক রাখার দিকে সজাগ দৃষ্টি দেয়া জরুরী। তাহলেই নিরাপদে ও নির্বিঘ্নে সন্তান ধারণ করা সম্ভব হবে।
[end]
:Smile: