11-21-2017, 12:52 PM
ষড়ঋতুর দেশ বাংলাদেশ। ঋতু পরিবর্তনের সাথে সাথে প্রকৃতি সাজে নতুন রূপে। এখন চলছে হেমন্তকাল। দরজায় কড়া নাড়ছে শীতকাল। আর ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে দেখা দেয় নানা ধরণের সমস্যা। আর তাই এই সময়ে ত্বকের যত্নে প্রয়োজন বাড়তি সতর্কতা। চলুন জেনে নিই ত্বকের যত্নে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়. . .
১. পরিচ্ছন্নতা
শীতকালের আগ মুহূর্তে আবহাওয়া হঠাৎ শুষ্ক হয়ে যাওয়ায় বাতাসে ধুলোবালির পরিমাণ বেড়ে যায়। তাই শুষ্ক ত্বকের যত্নের প্রথম ধাপই হচ্ছে পরিচ্ছন্নতা। এজন্য কুসুম গরম পানিতে গোসল করুন প্রতিদিন। ফেস ওয়াশের বদলে তুলোয় ক্লিনজিং মিল্ক লাগিয়ে মুখ পরিষ্কার করে মুছে নিন। তারপর পানির ঝাপটা দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। রাতে বাড়ি ফিরে গোসল করলে ঠান্ডা লেগে যাওয়ার সম্ভাবনা এই সময় প্রবল। তাই হালকা গরম পানিতে অ্যান্টিসেপটিক দিয়ে ভালো করে হাত, পা ধুয়ে নিন।
২. ময়েশ্চারাইজিং
এই সময় ময়শ্চারাইজিং ভীষণভাবে জরুরি। গোসলের পানিতে কয়েক ফোঁটা গ্লিসারিন ফেলে দিন, এতে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় থাকবে। গোসলের পর এবং বাড়ি ফিরে হাত, মুখ ধোওয়ার পর ভালো করে হালকা কোনও ময়েশ্চারাইজার মুখে, হাতে পায়ে লাগান। ভারী ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে বাইরে বেরুবেন না। এতে ধুলো ময়লা গায়ে বসে যাবে। ফাটা পা পরিষ্কার করার পর অবশ্যই ভাল ক্রিম লাগিয়ে শুতে যাবেন। ঠোঁট ফাটলে অল্প গ্লিসারিন আঙুলে নিয়ে ঠোঁটে লাগান। সারাদিন লিপ বামের হালকা পরত লাগিয়ে রাখুন।
৩.কনুই, গোড়ালির যত্ন
শুষ্ক গোড়ালি, কনুইয়ের জন্য এই সময় খুব ভালো ঘরোয়া পদ্ধতি হলো এক টুকরো লেবুর সঙ্গে চিনি লাগিয়ে কিছুক্ষণ কনুইতে ঘষুন। কিছু সময় রেখে ধুয়ে ফেলুন।
৪.প্যাক
ময়দা, বেসন বা যে কোনো ধরনের প্যাক যা ত্বককে শুষ্ক করে দেয় তা একেবারেই লাগাবেন না, ত্বক আর্দ্রতা হারাবে। তারচেয়ে বরং এই সময়ের জন্য উপকারী ফ্রুট প্যাক। কলা আর মধু মিশিয়ে মুখে গলায় লাগান। ত্বক পরিষ্কার যেমন করবে, আর্দ্রতা বজায় রাখবে আবার উজ্জ্বলতাও বাড়বে।
৫.মেকআপ
যেহেতু এই সময় মেকআপ নষ্ট হয় না তাই সারাদিন মেকআপ করে থাকা যায়। সবসময় ক্রিম বেসড মেকআপ লাগান মুখে। না হলে ত্বকের সমস্যা দেখা দেবে। লিপস্টিক লাগালে সেটাও যেন ক্রিম বেসড হয়। তা না হলে শুষ্ক ত্বকের সমস্যা আরও বাড়বে।
৬.খাওয়া দাওয়া
সঠিক খাওয়া দাওয়া ত্বক ভালো রাখতে খুবই জরুরি। প্রচুর মৌসুমি ফল ও শাক সবজি খান। প্রতিদিন সকালে উঠে ১ চামচ মধু খান। ঠাণ্ডা যেমন লাগবে না, ত্বকের জেল্লা বাড়বে।
৭. পানি
শরীর ভিতর থেকে শুকিয়ে গেলেই তার প্রভাব বাইরে পড়ে। তাই শুষ্ক ত্বকের সমস্যা দূরে রাখতে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।
১. পরিচ্ছন্নতা
শীতকালের আগ মুহূর্তে আবহাওয়া হঠাৎ শুষ্ক হয়ে যাওয়ায় বাতাসে ধুলোবালির পরিমাণ বেড়ে যায়। তাই শুষ্ক ত্বকের যত্নের প্রথম ধাপই হচ্ছে পরিচ্ছন্নতা। এজন্য কুসুম গরম পানিতে গোসল করুন প্রতিদিন। ফেস ওয়াশের বদলে তুলোয় ক্লিনজিং মিল্ক লাগিয়ে মুখ পরিষ্কার করে মুছে নিন। তারপর পানির ঝাপটা দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। রাতে বাড়ি ফিরে গোসল করলে ঠান্ডা লেগে যাওয়ার সম্ভাবনা এই সময় প্রবল। তাই হালকা গরম পানিতে অ্যান্টিসেপটিক দিয়ে ভালো করে হাত, পা ধুয়ে নিন।
২. ময়েশ্চারাইজিং
এই সময় ময়শ্চারাইজিং ভীষণভাবে জরুরি। গোসলের পানিতে কয়েক ফোঁটা গ্লিসারিন ফেলে দিন, এতে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় থাকবে। গোসলের পর এবং বাড়ি ফিরে হাত, মুখ ধোওয়ার পর ভালো করে হালকা কোনও ময়েশ্চারাইজার মুখে, হাতে পায়ে লাগান। ভারী ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে বাইরে বেরুবেন না। এতে ধুলো ময়লা গায়ে বসে যাবে। ফাটা পা পরিষ্কার করার পর অবশ্যই ভাল ক্রিম লাগিয়ে শুতে যাবেন। ঠোঁট ফাটলে অল্প গ্লিসারিন আঙুলে নিয়ে ঠোঁটে লাগান। সারাদিন লিপ বামের হালকা পরত লাগিয়ে রাখুন।
৩.কনুই, গোড়ালির যত্ন
শুষ্ক গোড়ালি, কনুইয়ের জন্য এই সময় খুব ভালো ঘরোয়া পদ্ধতি হলো এক টুকরো লেবুর সঙ্গে চিনি লাগিয়ে কিছুক্ষণ কনুইতে ঘষুন। কিছু সময় রেখে ধুয়ে ফেলুন।
৪.প্যাক
ময়দা, বেসন বা যে কোনো ধরনের প্যাক যা ত্বককে শুষ্ক করে দেয় তা একেবারেই লাগাবেন না, ত্বক আর্দ্রতা হারাবে। তারচেয়ে বরং এই সময়ের জন্য উপকারী ফ্রুট প্যাক। কলা আর মধু মিশিয়ে মুখে গলায় লাগান। ত্বক পরিষ্কার যেমন করবে, আর্দ্রতা বজায় রাখবে আবার উজ্জ্বলতাও বাড়বে।
৫.মেকআপ
যেহেতু এই সময় মেকআপ নষ্ট হয় না তাই সারাদিন মেকআপ করে থাকা যায়। সবসময় ক্রিম বেসড মেকআপ লাগান মুখে। না হলে ত্বকের সমস্যা দেখা দেবে। লিপস্টিক লাগালে সেটাও যেন ক্রিম বেসড হয়। তা না হলে শুষ্ক ত্বকের সমস্যা আরও বাড়বে।
৬.খাওয়া দাওয়া
সঠিক খাওয়া দাওয়া ত্বক ভালো রাখতে খুবই জরুরি। প্রচুর মৌসুমি ফল ও শাক সবজি খান। প্রতিদিন সকালে উঠে ১ চামচ মধু খান। ঠাণ্ডা যেমন লাগবে না, ত্বকের জেল্লা বাড়বে।
৭. পানি
শরীর ভিতর থেকে শুকিয়ে গেলেই তার প্রভাব বাইরে পড়ে। তাই শুষ্ক ত্বকের সমস্যা দূরে রাখতে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।