01-13-2017, 11:32 PM
আপাতদৃষ্টিতে দুগ্ধজাত খাবার মনে হলেও দই একধরনের প্রতিষেধক হিসেবেও কাজ করে। শারীরিক বিভিন্ন সমস্যায় চিকিৎসকেরা দই খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। বিভিন্ন ধরনের অসুখে রোগ প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে দই-ভাত। আজ জানবো এর স্বাস্থ্য উপকারিতা।
এক বাটি ভাতের সাথে আধাকাপ দই মেশান। যদি দই খুব ঘন মনে হয় তাহলে এর সাথে সামান্য পানি মেশান। একটি পাত্রে ১ চামচ তেল, ১ চামচের ৪ ভাগের ১ ভাগ পরিমাণ জিরা, ১ চামচের ৪ ভাগের ১ ভাগ পরিমাণ মুগডাল, ৪-৫ টি কারি পাতা, কিছু ধনিয়া পাতা এবং এক চিমটি লবণ নিয়ে মিশ্রিত করুন। এই মসলার মিশ্রণ দই-ভাতের মধ্যে দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। তৈরি হয়ে গেল দই-ভাত।
ওজন কমাতে চাইলে আপনার ডায়েট প্ল্যানে দই-ভাত অন্তর্ভুক্ত করুন। ভেজিটেবল ফ্রায়েড রাইসের তুলনায় দই-ভাতের ক্যালরি কম থাকে। একবাটি দই-ভাত খেলে পেট ভরে যায় এবং ক্ষুধা কম লাগে।
দই ভালো ব্যাকটেরিয়ায় পরিপূর্ণ। অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধিতে সাহায্য করে দই। এতে প্রচুর পানি থাকে বলে মল নরম করার মাধ্যমে মল বের হয়ে যেতে সাহায্য করে। এছাড়াও কোষ্ঠকাঠিন্যের ফলে পেটে যে ব্যথা হয় তা কমতে সাহায্য করে দই-ভাত।
পেটের সমস্যা যেমন- এসিডিটি বা বদহজম হলে নিয়মিত খাবারের বদলে একবাটি দই-ভাত খাওয়াই সবচেয়ে ভালো প্রতিকার। এছাড়াও এটি পুষ্টি উপাদান শোষণে এবং পরিপাকে সাহায্য করে।
জ্বর হলে যখন কিছুই মুখে রোচে না তখন সামান্য দই-ভাত খেয়ে নিন। দইয়ে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতাকে উদ্দীপিত করার উপাদান থাকে বলে জ্বরের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে সাহায্য করে। এছাড়াও জ্বরের জন্য যে ঔষধ ও এন্টিবায়োটিক সেবন করা হয় তার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে দই-ভাত।
এক বাটি ভাতের সাথে আধাকাপ দই মেশান। যদি দই খুব ঘন মনে হয় তাহলে এর সাথে সামান্য পানি মেশান। একটি পাত্রে ১ চামচ তেল, ১ চামচের ৪ ভাগের ১ ভাগ পরিমাণ জিরা, ১ চামচের ৪ ভাগের ১ ভাগ পরিমাণ মুগডাল, ৪-৫ টি কারি পাতা, কিছু ধনিয়া পাতা এবং এক চিমটি লবণ নিয়ে মিশ্রিত করুন। এই মসলার মিশ্রণ দই-ভাতের মধ্যে দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। তৈরি হয়ে গেল দই-ভাত।
ওজন কমাতে চাইলে আপনার ডায়েট প্ল্যানে দই-ভাত অন্তর্ভুক্ত করুন। ভেজিটেবল ফ্রায়েড রাইসের তুলনায় দই-ভাতের ক্যালরি কম থাকে। একবাটি দই-ভাত খেলে পেট ভরে যায় এবং ক্ষুধা কম লাগে।
দই ভালো ব্যাকটেরিয়ায় পরিপূর্ণ। অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধিতে সাহায্য করে দই। এতে প্রচুর পানি থাকে বলে মল নরম করার মাধ্যমে মল বের হয়ে যেতে সাহায্য করে। এছাড়াও কোষ্ঠকাঠিন্যের ফলে পেটে যে ব্যথা হয় তা কমতে সাহায্য করে দই-ভাত।
পেটের সমস্যা যেমন- এসিডিটি বা বদহজম হলে নিয়মিত খাবারের বদলে একবাটি দই-ভাত খাওয়াই সবচেয়ে ভালো প্রতিকার। এছাড়াও এটি পুষ্টি উপাদান শোষণে এবং পরিপাকে সাহায্য করে।
জ্বর হলে যখন কিছুই মুখে রোচে না তখন সামান্য দই-ভাত খেয়ে নিন। দইয়ে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতাকে উদ্দীপিত করার উপাদান থাকে বলে জ্বরের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে সাহায্য করে। এছাড়াও জ্বরের জন্য যে ঔষধ ও এন্টিবায়োটিক সেবন করা হয় তার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে দই-ভাত।