01-15-2017, 07:07 PM
অনলাইন ডেস্ক: সাধারণত শীত মৌসুমে
আমাদের দেশে নানা ধরণের খাবারের আয়োজন
হয়ে থাকে। কিছু খাবারের জটিল শর্করা এবং বেশি
পরিমানের আঁশ খাবারগুলোকে ধীরে ধীরে
হজম হতে সাহায্য করে। যার ফলে দেহের বিপাক
ক্রিয়ার হার বৃদ্ধি পায় এবং তা দেহের উষ্ণতা বাড়ায়।
যে খাবারগুলো উষ্ণতা বাড়াতে সাহায্য করে এমন কিছু
খাবারের নাম দেয়া উল্লেখ করা হল-
গাজর: গাজর হচ্ছে প্রচুর পরিমান ভিটামিন এ এবং
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ যা দেহের জন্য অত্যন্ত
প্রয়োজনীয়। গাজর ত্বককে সুস্থ রাখে, চোখ
সুরক্ষিত রাখে, সাধারণ ঠাণ্ডার সমস্যা থেকে রক্ষা
করে ।
টক ফল: উজ্জ্বল বর্ণের ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল কমলা,
জাম্বুরা জাতীয় ত্বক ফল গুলো থেকে
ফ্ল্যাভোনয়েড এবং রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার
পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়। এছাড়া এসব ফল শীতকালে
দেহের উষ্ণতা বাড়াতে সাহায্য করে।
মাংস ও ডিম: মুরগি হচ্ছে দেহকে গরম করার খাবার এবং
এটি জ্বর, ঠাণ্ডা কমাতে সাহায্য করে।
আদা ও রসুন: ঠাণ্ডার সমস্যা এবং কাশি সারাতে আদা
রসুনের মিশ্রণ খুবই ভাল কাজ করে, সেই সাথে
শীতকালে দেহকে উষ্ণ রাখতেও সাহায্য করে।
মধু: এটি চিনির বিকল্প হিসেবে খাওয়া যায় এবং ঠাণ্ডা ও গলা
ব্যাথায় কার্যকরী ঔষধ হিসেবেও কাজ করে।
দেহকে গরম রাখার জন্য এর প্রয়োজনীয়তা
অপরিসীম।
বেদানা: বেদানা হচ্ছে আয়রন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট,
পলিফেনল এবং ভিটামিন সি এর সমৃদ্ধ উৎস। বেদানা জ্বর
প্রতিরোধ করতে পারে এবং শীতকালে ঠাণ্ডা
শরীরকে গরম রাখতে সাহায্য করে থাকে।
আমাদের দেশে নানা ধরণের খাবারের আয়োজন
হয়ে থাকে। কিছু খাবারের জটিল শর্করা এবং বেশি
পরিমানের আঁশ খাবারগুলোকে ধীরে ধীরে
হজম হতে সাহায্য করে। যার ফলে দেহের বিপাক
ক্রিয়ার হার বৃদ্ধি পায় এবং তা দেহের উষ্ণতা বাড়ায়।
যে খাবারগুলো উষ্ণতা বাড়াতে সাহায্য করে এমন কিছু
খাবারের নাম দেয়া উল্লেখ করা হল-
গাজর: গাজর হচ্ছে প্রচুর পরিমান ভিটামিন এ এবং
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ যা দেহের জন্য অত্যন্ত
প্রয়োজনীয়। গাজর ত্বককে সুস্থ রাখে, চোখ
সুরক্ষিত রাখে, সাধারণ ঠাণ্ডার সমস্যা থেকে রক্ষা
করে ।
টক ফল: উজ্জ্বল বর্ণের ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল কমলা,
জাম্বুরা জাতীয় ত্বক ফল গুলো থেকে
ফ্ল্যাভোনয়েড এবং রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার
পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়। এছাড়া এসব ফল শীতকালে
দেহের উষ্ণতা বাড়াতে সাহায্য করে।
মাংস ও ডিম: মুরগি হচ্ছে দেহকে গরম করার খাবার এবং
এটি জ্বর, ঠাণ্ডা কমাতে সাহায্য করে।
আদা ও রসুন: ঠাণ্ডার সমস্যা এবং কাশি সারাতে আদা
রসুনের মিশ্রণ খুবই ভাল কাজ করে, সেই সাথে
শীতকালে দেহকে উষ্ণ রাখতেও সাহায্য করে।
মধু: এটি চিনির বিকল্প হিসেবে খাওয়া যায় এবং ঠাণ্ডা ও গলা
ব্যাথায় কার্যকরী ঔষধ হিসেবেও কাজ করে।
দেহকে গরম রাখার জন্য এর প্রয়োজনীয়তা
অপরিসীম।
বেদানা: বেদানা হচ্ছে আয়রন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট,
পলিফেনল এবং ভিটামিন সি এর সমৃদ্ধ উৎস। বেদানা জ্বর
প্রতিরোধ করতে পারে এবং শীতকালে ঠাণ্ডা
শরীরকে গরম রাখতে সাহায্য করে থাকে।