01-15-2017, 07:17 PM
লাইস্টাইল ডেস্ক: ধূমপানে প্রতি বছর বিশ্ব
অর্থনীতির খরচ এক ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি
। আবার এই ধূমপানের কারনেই ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে
প্রতি বছর ৮০ লাখ লোক মৃত্যুবরণ করবে।
সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ও
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনিস্টিটিউট মঙ্গলবার
প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে এ তথ্য
জানিয়েছে ।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ধূমপানের পেছনে
প্রতি বছর মোট যে পরিমাণ ব্যয় হয় তা তামাক করের
আয়কে বহুগুণ ছাড়িয়ে গেছে। ডব্লিউএইচও এর
হিসাবে ২০১৩-২০১৪ সালে বিশ্বে তামাকজনিত কর
থেকে প্রায় ২৬৯ বিলিয়ন ডলার আয় হয়েছিল।
এতে বলা হয়, ‘২০৩০ সাল নাগাদ তামাকজনিত কারণে মৃত্যুর
সংখ্যা বর্তমানের বার্ষিক ৬০ লাখ থেকে বেড়ে ৮০
লাখে পৌঁছবে। এসব মৃত্যুর ৮০ শতাংশ ঘটবে নিম্ন ও
মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে।’
গবেষণায় দেখা গেছে, বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ
ধূমপায়ীর বসবাস নিম্ন ও মধ্যম আয়ের
দেশগুলোতে । বৈশ্বিক জনগোষ্ঠীর মধ্যে
ধূমপানের প্রবণতা হ্রাস পেলেও ধূমপায়ীর সংখ্যা
বাড়ছে ।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, বিশ্বে
প্রতিরোধযোগ্য মৃত্যুর কারণগুলোর মধ্যে
এককভাবে সবচেয়ে বড় কারণ হচ্ছে তামাক ব্যবহার।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘এর কারণে প্রতিবছর
এক ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি চিকিৎসা বাবদ খরচ হয় এবং
উৎপাদনশীলতা হ্রাস পাচ্ছে।’তামাকের ব্যবহার ও এ
সংক্রান্ত মৃত্যু হার কমানোর উপায় সরকারগুলোর হাতে
থাকলেও অধিকাংশ সরকার এসব উপায় কার্যকরভাবে
ব্যবহার করতে ব্যর্থ হচ্ছে।
এতে বলা হয়, ‘সরকারগুলোর আশঙ্কা, তামাকের ওপর
নিয়ন্ত্রণ আরোপ করলে এটি অর্থনীতিতে বিরূপ
প্রভাব ফেলতে পারে। কিন্তু তাদের এ ধরনের
মনোভাবের পক্ষে কোনো সাক্ষ্যপ্রমাণ পাওয়া
যায়নি। এ বিষয়ে বিজ্ঞান পরিষ্কার, পদক্ষেপ নেওয়ার
উপযুক্ত সময় এখনই।’
অর্থনীতির খরচ এক ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি
। আবার এই ধূমপানের কারনেই ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে
প্রতি বছর ৮০ লাখ লোক মৃত্যুবরণ করবে।
সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ও
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনিস্টিটিউট মঙ্গলবার
প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে এ তথ্য
জানিয়েছে ।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ধূমপানের পেছনে
প্রতি বছর মোট যে পরিমাণ ব্যয় হয় তা তামাক করের
আয়কে বহুগুণ ছাড়িয়ে গেছে। ডব্লিউএইচও এর
হিসাবে ২০১৩-২০১৪ সালে বিশ্বে তামাকজনিত কর
থেকে প্রায় ২৬৯ বিলিয়ন ডলার আয় হয়েছিল।
এতে বলা হয়, ‘২০৩০ সাল নাগাদ তামাকজনিত কারণে মৃত্যুর
সংখ্যা বর্তমানের বার্ষিক ৬০ লাখ থেকে বেড়ে ৮০
লাখে পৌঁছবে। এসব মৃত্যুর ৮০ শতাংশ ঘটবে নিম্ন ও
মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে।’
গবেষণায় দেখা গেছে, বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ
ধূমপায়ীর বসবাস নিম্ন ও মধ্যম আয়ের
দেশগুলোতে । বৈশ্বিক জনগোষ্ঠীর মধ্যে
ধূমপানের প্রবণতা হ্রাস পেলেও ধূমপায়ীর সংখ্যা
বাড়ছে ।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, বিশ্বে
প্রতিরোধযোগ্য মৃত্যুর কারণগুলোর মধ্যে
এককভাবে সবচেয়ে বড় কারণ হচ্ছে তামাক ব্যবহার।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘এর কারণে প্রতিবছর
এক ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি চিকিৎসা বাবদ খরচ হয় এবং
উৎপাদনশীলতা হ্রাস পাচ্ছে।’তামাকের ব্যবহার ও এ
সংক্রান্ত মৃত্যু হার কমানোর উপায় সরকারগুলোর হাতে
থাকলেও অধিকাংশ সরকার এসব উপায় কার্যকরভাবে
ব্যবহার করতে ব্যর্থ হচ্ছে।
এতে বলা হয়, ‘সরকারগুলোর আশঙ্কা, তামাকের ওপর
নিয়ন্ত্রণ আরোপ করলে এটি অর্থনীতিতে বিরূপ
প্রভাব ফেলতে পারে। কিন্তু তাদের এ ধরনের
মনোভাবের পক্ষে কোনো সাক্ষ্যপ্রমাণ পাওয়া
যায়নি। এ বিষয়ে বিজ্ঞান পরিষ্কার, পদক্ষেপ নেওয়ার
উপযুক্ত সময় এখনই।’