01-15-2017, 09:13 PM
কিছু মানুষ আছেন, যাঁরা এমন আচরণ করেন, যা অন্যের বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আর এঁদের সঙ্গে হয়তো আপনাকে হরহামেশাই ওঠবস করতে হয়। চলুন, ব্রাইটসাইড ওয়েবসাইটের এই তালিকা থেকে মানুষের কিছু অভ্যাস জেনে নেওয়া যাক, যা শুধু বিরক্তির উদ্রেক করে।
১. প্লেন বা বাসের সিটে যখন কেউ খুব আয়েশ করে বসে, তখন সে অন্যের বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কারণ, নিজে আরাম করে বসার জন্য হয়তো সে সামনের সিটে পা দিয়ে ধাক্কা দেয় কিংবা অনেকটা পেছনে হেলান দিয়ে বসে। এতে অন্য যাত্রীদের বসতে কষ্ট হয়। এমন মানুষ যাত্রাপথে থাকলে বিরক্তির উদ্রেক হয়।
২. আপনি যখন কম্পিউটারে কোনো কাজ করবেন, তখন কেউ এসে পেছনে যদি দাঁড়িয়ে থাকে, তাহলে তো বিরক্ত হবেনই। এই অভ্যাস অনেকেরই রয়েছে, যাঁরা পেছনে দাঁড়িয়ে অন্যের কাজ দেখতে পছন্দ করেন।
৩. সিনেমায় কী হচ্ছে না হচ্ছে, সেগুলো যদি জোরে জোরে কেউ সিনেমা হলে বলতে থাকে, তাহলে বিরক্ত না হয়ে উপায় আছে বলুন? এমন জ্ঞানী মানুষের সঙ্গে সিনেমা হলে দেখা হলে সেই সময়টা আপনাকে প্রচুর ধৈর্য ধরতে হবে।
৪. অনেক সময় কোনো কিছুর জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে থাকলে কেউ কেউ আছেন অন্যের শরীরের সঙ্গে ঘেঁষে দাঁড়াতে পছন্দ করেন। আপনি যতই বিরক্ত হোন না কেন, তিনি এভাবেই দাঁড়িয়ে থাকবেন।
৫. আপনি কথা বলতে থাকলে যখন কিছুক্ষণ পরপর কেউ ‘কী?’ বলে তাঁর প্রতিক্রিয়া দেখাবেন, তখন তো বিরক্ত লাগবেই। একবার-দুবার হলে ঠিক আছে। প্রতিবারই এমনটা করতে থাকলে আপনি নিশ্চয়ই তাঁর সঙ্গে কথা বলার আগ্রহ হারিয়ে ফেলবেন।
৬. যখন কেউ ঘরে ঢুকে খুব জোরে দরজা আটকায়, তখন অন্যরা খুবই বিরক্ত হয়। এই অভ্যাস যাঁদের আছে, তাঁরা শুধু বাসা নয়, যেকোনো জায়গায় গেলেই একই আচরণ করে।
৭. হঠাৎ করে আপনার গায়ে কফি পরে গেল কিংবা সিঁড়ি থেকে নামতে গিয়ে আপনি পড়ে গেলেন। তখন আপনাকে সাহায্য করা তো দূরের কথা, উল্টো কেউ একজন হাসতে শুরু করল। এ ধরনের মানুষদের কার পছন্দ হবে বলুন?
৮. যখন অজানা কোনো মানুষ আপনার দিকে একটানা তাকিয়ে থাকবে, তখন ভালো লাগার থেকে অস্বস্তিই বেশি লাগবে। আর এটা বিরক্তকরও বটে।
৯. যখন কেউ সঙ্গীকে সময় দেওয়ার বদলে নিজের স্মার্টফোনকে বেশি সময় দেয়, তখন বিরক্তির পাশাপাশি আফসোসও কাজ করে।
১০. আপনি কোনো সমস্যায় পড়লে যখন কেউ বলে, ‘আমি আগেই বলেছিলাম, এটা করার দরকার নেই’, তখন আপনার বিরক্তির পরিমাণ কয়েকগুণ বেড়ে যাবে, তাই না?
১. প্লেন বা বাসের সিটে যখন কেউ খুব আয়েশ করে বসে, তখন সে অন্যের বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কারণ, নিজে আরাম করে বসার জন্য হয়তো সে সামনের সিটে পা দিয়ে ধাক্কা দেয় কিংবা অনেকটা পেছনে হেলান দিয়ে বসে। এতে অন্য যাত্রীদের বসতে কষ্ট হয়। এমন মানুষ যাত্রাপথে থাকলে বিরক্তির উদ্রেক হয়।
২. আপনি যখন কম্পিউটারে কোনো কাজ করবেন, তখন কেউ এসে পেছনে যদি দাঁড়িয়ে থাকে, তাহলে তো বিরক্ত হবেনই। এই অভ্যাস অনেকেরই রয়েছে, যাঁরা পেছনে দাঁড়িয়ে অন্যের কাজ দেখতে পছন্দ করেন।
৩. সিনেমায় কী হচ্ছে না হচ্ছে, সেগুলো যদি জোরে জোরে কেউ সিনেমা হলে বলতে থাকে, তাহলে বিরক্ত না হয়ে উপায় আছে বলুন? এমন জ্ঞানী মানুষের সঙ্গে সিনেমা হলে দেখা হলে সেই সময়টা আপনাকে প্রচুর ধৈর্য ধরতে হবে।
৪. অনেক সময় কোনো কিছুর জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে থাকলে কেউ কেউ আছেন অন্যের শরীরের সঙ্গে ঘেঁষে দাঁড়াতে পছন্দ করেন। আপনি যতই বিরক্ত হোন না কেন, তিনি এভাবেই দাঁড়িয়ে থাকবেন।
৫. আপনি কথা বলতে থাকলে যখন কিছুক্ষণ পরপর কেউ ‘কী?’ বলে তাঁর প্রতিক্রিয়া দেখাবেন, তখন তো বিরক্ত লাগবেই। একবার-দুবার হলে ঠিক আছে। প্রতিবারই এমনটা করতে থাকলে আপনি নিশ্চয়ই তাঁর সঙ্গে কথা বলার আগ্রহ হারিয়ে ফেলবেন।
৬. যখন কেউ ঘরে ঢুকে খুব জোরে দরজা আটকায়, তখন অন্যরা খুবই বিরক্ত হয়। এই অভ্যাস যাঁদের আছে, তাঁরা শুধু বাসা নয়, যেকোনো জায়গায় গেলেই একই আচরণ করে।
৭. হঠাৎ করে আপনার গায়ে কফি পরে গেল কিংবা সিঁড়ি থেকে নামতে গিয়ে আপনি পড়ে গেলেন। তখন আপনাকে সাহায্য করা তো দূরের কথা, উল্টো কেউ একজন হাসতে শুরু করল। এ ধরনের মানুষদের কার পছন্দ হবে বলুন?
৮. যখন অজানা কোনো মানুষ আপনার দিকে একটানা তাকিয়ে থাকবে, তখন ভালো লাগার থেকে অস্বস্তিই বেশি লাগবে। আর এটা বিরক্তকরও বটে।
৯. যখন কেউ সঙ্গীকে সময় দেওয়ার বদলে নিজের স্মার্টফোনকে বেশি সময় দেয়, তখন বিরক্তির পাশাপাশি আফসোসও কাজ করে।
১০. আপনি কোনো সমস্যায় পড়লে যখন কেউ বলে, ‘আমি আগেই বলেছিলাম, এটা করার দরকার নেই’, তখন আপনার বিরক্তির পরিমাণ কয়েকগুণ বেড়ে যাবে, তাই না?