01-15-2017, 09:24 PM
সম্পর্কে দুজনেরই খুশি থাকা জরুরি। সারাক্ষণ প্রেমিক আপনাকে খুশি করার চেষ্টা করে যাবে আর আপনি কিছুই করবেন না, তা কি হয়? আপনারও প্রেমিককে খুশি করার চেষ্টা করা উচিত। খুব সহজে কিছু উপায় আছে, যা প্রেমিককে এক নিমেষেই খুশি করবে। এ ক্ষেত্রে মিটমাইন্ডফুল ওয়েবসাইটের এই তালিকা একবার দেখে নিতে পারেন।
১. প্রশংসা শুনলে শুধু মেয়েরাই খুশি হয় না, ছেলেরাও খুশি হয়। তাই প্রেমিককে খুশি করতে তাঁর প্রশংসা করার সুযোগটা ভুলেও হাতছাড়া করবেন না। তাঁকে আজ দেখতে কেমন লাগছে কিংবা শার্টটা ভালো মানিয়েছে অথবা নতুন হেয়ার কাটে তাঁকে স্মার্ট লাগছে। এমন ছোট ছোট প্রশংসা করতেই পারেন।
২. আপনাকে খুশি করার জন্য হয়তো আপনার প্রেমিক সারপ্রাইজ দেওয়ার চেষ্টা করেন। তাঁর এই সারপ্রাইজে আপনার ভালো প্রতিক্রিয়া এক নিমেষেই তাঁকে খুশি করবে। তাই যখন কোনো প্রতিক্রিয়া দেখাবেন, তখন প্রেমিককে খুশি করার কথাটা মাথায় রাখবেন।
৩. প্রেমিকের সঙ্গে কথা বলার সময় ফোনের দিকে না তাঁর চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলুন। এতে সে অনেক বেশি খুশি হয়, কিন্তু আপনার কাছে তা প্রকাশ করে না।
৪. যখন নিজের জন্য কিছু কিনবেন, তখন প্রেমিকের জন্যও কিছু কিনুন। খুব দামি কিছু কিনতে হবে, তা কিন্তু নয়। আপনি যে তাঁর কথা মনে রাখেন, এটা ভেবেই সে অনেক খুশি হবে।
৫. প্রেমিকের একাকিত্বের সময়টাতে তাঁকে মানসিক সহায়তা দেওয়ার চেষ্টা করুন। হয়তো তখন আপনাকে সে কিছুই বলবে না; কিন্তু এই খুশির রেশ তাঁর অনেক দিন থেকে যাবে।
৬. প্রেমিককে সময় দিন। শত ব্যস্ততার মাঝেও তাঁর সঙ্গে দেখা করুন। আপনার সঙ্গে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ফোনে কথা বললেও দেখা করার মুহূর্তটা তাঁকে অনেক বেশি আনন্দ দেয়।
৭. ঝগড়ার পর যদি আপনি মিটমাট করতে আগে এগিয়ে আসেন, তাহলে আপনার প্রেমিক অনেক বেশি খুশি হবে। এটা মেয়েরা খুব কমই করে। সব সময় তো আপনার প্রেমিকই এগিয়ে আসে, দু-একবার আপনিও চেষ্টা করতে পারেন। প্রেমিককে খুশি করতে নিজের ইগোকে ভুলে যান।
১. প্রশংসা শুনলে শুধু মেয়েরাই খুশি হয় না, ছেলেরাও খুশি হয়। তাই প্রেমিককে খুশি করতে তাঁর প্রশংসা করার সুযোগটা ভুলেও হাতছাড়া করবেন না। তাঁকে আজ দেখতে কেমন লাগছে কিংবা শার্টটা ভালো মানিয়েছে অথবা নতুন হেয়ার কাটে তাঁকে স্মার্ট লাগছে। এমন ছোট ছোট প্রশংসা করতেই পারেন।
২. আপনাকে খুশি করার জন্য হয়তো আপনার প্রেমিক সারপ্রাইজ দেওয়ার চেষ্টা করেন। তাঁর এই সারপ্রাইজে আপনার ভালো প্রতিক্রিয়া এক নিমেষেই তাঁকে খুশি করবে। তাই যখন কোনো প্রতিক্রিয়া দেখাবেন, তখন প্রেমিককে খুশি করার কথাটা মাথায় রাখবেন।
৩. প্রেমিকের সঙ্গে কথা বলার সময় ফোনের দিকে না তাঁর চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলুন। এতে সে অনেক বেশি খুশি হয়, কিন্তু আপনার কাছে তা প্রকাশ করে না।
৪. যখন নিজের জন্য কিছু কিনবেন, তখন প্রেমিকের জন্যও কিছু কিনুন। খুব দামি কিছু কিনতে হবে, তা কিন্তু নয়। আপনি যে তাঁর কথা মনে রাখেন, এটা ভেবেই সে অনেক খুশি হবে।
৫. প্রেমিকের একাকিত্বের সময়টাতে তাঁকে মানসিক সহায়তা দেওয়ার চেষ্টা করুন। হয়তো তখন আপনাকে সে কিছুই বলবে না; কিন্তু এই খুশির রেশ তাঁর অনেক দিন থেকে যাবে।
৬. প্রেমিককে সময় দিন। শত ব্যস্ততার মাঝেও তাঁর সঙ্গে দেখা করুন। আপনার সঙ্গে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ফোনে কথা বললেও দেখা করার মুহূর্তটা তাঁকে অনেক বেশি আনন্দ দেয়।
৭. ঝগড়ার পর যদি আপনি মিটমাট করতে আগে এগিয়ে আসেন, তাহলে আপনার প্রেমিক অনেক বেশি খুশি হবে। এটা মেয়েরা খুব কমই করে। সব সময় তো আপনার প্রেমিকই এগিয়ে আসে, দু-একবার আপনিও চেষ্টা করতে পারেন। প্রেমিককে খুশি করতে নিজের ইগোকে ভুলে যান।