01-15-2017, 09:24 PM
চুল নরম ও মসৃণ করতে গোলাপের পাপড়ি একটি কার্যকর উপাদান। এই ফুলের আঠালো উপাদান মাথার ত্বক পরিষ্কার করে এবং লোমকূপের মুখ বন্ধ রাখতে সাহায্য করে। এ ছাড়া এর শক্তিশালী ফ্ল্যাভোনয়েড ও ভিটামিন-সি চুলের আর্দ্রতা ধরে রাখে এবং চুল ভেঙে যাওয়া রোধ করে। অন্যদিকে এর ভিটামিন-সি, ডি ও বি৩ মাথার তালুতে রক্ত সঞ্চালনে সাহায্য করে, নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে এবং চুল ঝলমলে করে।
গোলাপের পাপড়ি কীভাবে চুলে ব্যবহার করবেন, সে সম্বন্ধে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বোল্ডস্কাই ওয়েবসাইটের জীবনধারা বিভাগে। একনজরে ধাপগুলো দেখে নিন।
প্রথম ধাপ
আধা কাপ নারকেল তেল অল্প আঁচে চুলার ওপর দুই মিনিট গরম করে নিন। এবার চুলা বন্ধ করে তেল ঠান্ডা করে নিন। নারকেল তেলে ফ্যাটি এসিড রয়েছে, যা নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।
দ্বিতীয় ধাপ
এবার এর মধ্যে পাঁচ ফোঁটা রোজমেরী অয়েল দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। রোজমেরী অয়েল মাথার ত্বককে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
তৃতীয় ধাপ
কয়েকটি গোলাপের পাপড়ি ২৪ ঘণ্টা রোদে শুকিয়ে নিন। এই পাপড়ির রং যখন বাদামি হয়ে যাবে, তখন এগুলো ভালো করে গুঁড়া করে নিন। এবার এক টেবিল চামচ গোলাপের পাপড়ি গুঁড়া তেলের মধ্যে দিয়ে কাঁটা চামচ দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন।
চতুর্থ ধাপ
আপনার চুল যদি অতিরিক্ত শুষ্ক হয়, তাহলে এর মধ্যে এক টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে নিতে পারেন। মধু চুলের শুষ্কতা দূর করে মাথার ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে।
পঞ্চম ধাপ
এবার একটি বড় দাঁতের চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়ে নিন, যাতে চুলে কোনো ধরনের জট না থাকে। এতে চুল ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা থাকবে না।
ষষ্ঠ ধাপ
এখন কুসুম গরম করে এই তেলের মিশ্রণ চুলে ও মাথার তালুতে লাগান। এ সময় চুল ছোট ছোট ভাগ করে নিতে পারেন। এই মিশ্রণ হাতের আঙুল দিয়ে লাগালে বেশি উপকার পাবেন।
সপ্তম ধাপ
৫ থেকে ১০ মিনিট হালকাভাবে মাথার তালু ম্যাসাজ করে নিন। যদি আপনার চুলের আগা ফাটা থাকে, তাহলে এই মিশ্রণ চুলের আগায় বেশি করে লাগান।
অষ্টম ধাপ
৪৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এবার মাইল্ড শ্যাম্পু দিয়ে চুলে ধুয়ে নিন। এর পর বেশি করে কন্ডিশনার লাগিয়ে কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ফেলুন। চুল পাতলা কাপড় দিয়ে ভালো করে মুছে বাতাসে শুকিয়ে নিন।
গোলাপের পাপড়ি কীভাবে চুলে ব্যবহার করবেন, সে সম্বন্ধে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বোল্ডস্কাই ওয়েবসাইটের জীবনধারা বিভাগে। একনজরে ধাপগুলো দেখে নিন।
প্রথম ধাপ
আধা কাপ নারকেল তেল অল্প আঁচে চুলার ওপর দুই মিনিট গরম করে নিন। এবার চুলা বন্ধ করে তেল ঠান্ডা করে নিন। নারকেল তেলে ফ্যাটি এসিড রয়েছে, যা নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।
দ্বিতীয় ধাপ
এবার এর মধ্যে পাঁচ ফোঁটা রোজমেরী অয়েল দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। রোজমেরী অয়েল মাথার ত্বককে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
তৃতীয় ধাপ
কয়েকটি গোলাপের পাপড়ি ২৪ ঘণ্টা রোদে শুকিয়ে নিন। এই পাপড়ির রং যখন বাদামি হয়ে যাবে, তখন এগুলো ভালো করে গুঁড়া করে নিন। এবার এক টেবিল চামচ গোলাপের পাপড়ি গুঁড়া তেলের মধ্যে দিয়ে কাঁটা চামচ দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন।
চতুর্থ ধাপ
আপনার চুল যদি অতিরিক্ত শুষ্ক হয়, তাহলে এর মধ্যে এক টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে নিতে পারেন। মধু চুলের শুষ্কতা দূর করে মাথার ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে।
পঞ্চম ধাপ
এবার একটি বড় দাঁতের চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়ে নিন, যাতে চুলে কোনো ধরনের জট না থাকে। এতে চুল ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা থাকবে না।
ষষ্ঠ ধাপ
এখন কুসুম গরম করে এই তেলের মিশ্রণ চুলে ও মাথার তালুতে লাগান। এ সময় চুল ছোট ছোট ভাগ করে নিতে পারেন। এই মিশ্রণ হাতের আঙুল দিয়ে লাগালে বেশি উপকার পাবেন।
সপ্তম ধাপ
৫ থেকে ১০ মিনিট হালকাভাবে মাথার তালু ম্যাসাজ করে নিন। যদি আপনার চুলের আগা ফাটা থাকে, তাহলে এই মিশ্রণ চুলের আগায় বেশি করে লাগান।
অষ্টম ধাপ
৪৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এবার মাইল্ড শ্যাম্পু দিয়ে চুলে ধুয়ে নিন। এর পর বেশি করে কন্ডিশনার লাগিয়ে কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ফেলুন। চুল পাতলা কাপড় দিয়ে ভালো করে মুছে বাতাসে শুকিয়ে নিন।