01-15-2017, 09:26 PM
আজকাল খুব সহজেই প্রেমের সম্পর্কে বিচ্ছেদ দেখা দেয়। এর অনেক কারণ রয়েছে, তবে এগুলোর মধ্যে প্রধানত দায়ী হলো সম্পর্ক ধরে না রাখার প্রবণতা। ধৈর্য ধারণ করতে না পারলেই বিচ্ছেদের মতো ঘটনা দ্রুত ঘটে। এমন আরো কিছু বিষয় রয়েছে, যেগুলোর কারণে প্রেমের সম্পর্কে ছেদ পড়ে। তাই বিষয়গুলো এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। কোন বিষয়গুলো? দেখে নিন উইটিফিড ওয়েবসাইটের তালিকাটি।
১. নতুন নতুন প্রেম করলে সবাই চায় সঙ্গী তার জন্য নিজেকে পরিবর্তন করুক। আর এখানেই ভুলটা করে। যত দিনে সে নিজের ভুল বুঝতে পারে, তত দিনে সম্পর্ক আর টিকে থাকে না।
২. সঙ্গীকে সম্মান করা জরুরি, এটা নতুন প্রেমিক-প্রেমিকারা মানতেই চায় না। তারা মনে করে, যার সঙ্গে প্রেম করছে, তাকে সম্মান করার কী আছে। অথচ তারা ভুলে যায়, সঙ্গীকে সম্মান করলে নিজেও সম্মান পাবে।
৩. নিজেদের ব্যক্তিগত বিষয়ে বাইরের লোককে টেনে নিয়ে আসার স্বভাব এদের অনেক বেশি। এর ফলে নিজেদের সম্পর্কে টানাপড়েন লেগেই থাকে।
৪. ইগো সমস্যায় বেশি ভোগে। কখনোই আগ বাড়িয়ে সমস্যা সমাধানে আগ্রহী হয় না এরা। এর ফলে এদের সম্পর্কটা ততটা মজবুতও হয় না।
৫. নিজে জেতার জন্য ঝগড়ায় তর্ক করে বেশি। দুজনের একই স্বভাব হলে সেই সম্পর্ক বেশিদিন টিকবে কী করে বলুন?
৬. ভুলেও কোনো বিষয়ে নিজের দোষ স্বীকার করবে না। উল্টো দোষ স্বীকার তো দূরের কথা, যতক্ষণ না সঙ্গীর কাঁধে দোষ চাপানো শেষ হয়, ততক্ষণ তর্ক চালিয়ে যায়।
৭. যোগাযোগে ঘাটতি দেখা যায়। যোগাযোগ না থাকলে একে অন্যের প্রতি ভালোবাসাও ধীরে ধীরে কমতে থাকে। আর এটাই প্রেমে বিপদ ডেকে আনে।
১. নতুন নতুন প্রেম করলে সবাই চায় সঙ্গী তার জন্য নিজেকে পরিবর্তন করুক। আর এখানেই ভুলটা করে। যত দিনে সে নিজের ভুল বুঝতে পারে, তত দিনে সম্পর্ক আর টিকে থাকে না।
২. সঙ্গীকে সম্মান করা জরুরি, এটা নতুন প্রেমিক-প্রেমিকারা মানতেই চায় না। তারা মনে করে, যার সঙ্গে প্রেম করছে, তাকে সম্মান করার কী আছে। অথচ তারা ভুলে যায়, সঙ্গীকে সম্মান করলে নিজেও সম্মান পাবে।
৩. নিজেদের ব্যক্তিগত বিষয়ে বাইরের লোককে টেনে নিয়ে আসার স্বভাব এদের অনেক বেশি। এর ফলে নিজেদের সম্পর্কে টানাপড়েন লেগেই থাকে।
৪. ইগো সমস্যায় বেশি ভোগে। কখনোই আগ বাড়িয়ে সমস্যা সমাধানে আগ্রহী হয় না এরা। এর ফলে এদের সম্পর্কটা ততটা মজবুতও হয় না।
৫. নিজে জেতার জন্য ঝগড়ায় তর্ক করে বেশি। দুজনের একই স্বভাব হলে সেই সম্পর্ক বেশিদিন টিকবে কী করে বলুন?
৬. ভুলেও কোনো বিষয়ে নিজের দোষ স্বীকার করবে না। উল্টো দোষ স্বীকার তো দূরের কথা, যতক্ষণ না সঙ্গীর কাঁধে দোষ চাপানো শেষ হয়, ততক্ষণ তর্ক চালিয়ে যায়।
৭. যোগাযোগে ঘাটতি দেখা যায়। যোগাযোগ না থাকলে একে অন্যের প্রতি ভালোবাসাও ধীরে ধীরে কমতে থাকে। আর এটাই প্রেমে বিপদ ডেকে আনে।