01-15-2017, 10:20 PM
অনলাইন ডেস্ক: সার্জারি করে তার মাথা থেকে প্রায় ৩.৭ লিটার তরল পদার্থ বের করা হয়েছে। বাকিগুলো আরো কয়েকটি সার্জারি করে বের করা হবে। শিশুটি জন্মেছিল হাইড্রোসেফালাস নামের দুরারোগ্য রোগ নিয়ে। এ রোগে তার মাথার আকার বড় হয়ে যায়। অনেকে ধারণা করেছিল শিশুটি বাঁচবে না। কিন্তু সম্প্রতি সার্জারির মাধ্যমে তার মাথার আকার ছোট করা হয়েছে। এখন সে শঙ্কামুক্ত। তবে, এই শিশুর ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কার মধ্যে পরিবার!
শিশুটির নাম মৃত্যুঞ্জয় দাস। ভারতের নয়াগড়া অঞ্চলের তার জন্ম। বয়স মাত্র সাত মাস। তার মাথার আকার প্রায় ৯৬ সে.মি। তাই তাকে বিশ্বের সবচেয়ে বড় মাথারশিশু হিসেবে মনে করা হয়। তার পরিবারের অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো নয়। এদিকে এ রোগের ফলে পাড়া-প্রতিবেশীরাও বিভিন্নভাবে অপমানিত হতেন তার বাবা মা। এবার তা অবসান হয়েছে। প্রথম সার্জারি সফল হয়ে তার বাঁচার আশা বেড়ে গেছে বহুগুণে।
হাইড্রোসেফালাসহাইড্রোসেফালাস নামক রোগে আক্রান্ত হয়ে তার মাথা আকার বেড়ে গেছে। মাথায় প্রায় ৫.৫ লিটার তরল পদার্থ আছে তার।
শিশুটির চিকিৎসা করা হয়েছে ভুবনেশ্বরের এআইআইএমএস নামক হাসপাতালে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, শিশুটির মাথায় মোট ৫.৫ লিটার তরল পদার্থ মাথার আকার বাড়িয়ে রেখেছিল। এবারের সার্জারিতে প্রায় ৩.৭ লিটার বের করা হয়েছে। বাকিগুলো আরো কয়েকটি সার্জারি করে বের করা হবে।
হাসপাতালটির প্রধান ড. দিলিপ পারিদা বলেন, ‘২০ নভেম্বর শিশুটিকে আমাদের এখানে ভর্তি করা হয়। তার মাথায় প্রায় ৫.৫ লিটার তরল পদার্থ ছিল। তার মধ্যে ৩.৭ লিটার বের করা হয়েছে। এবং মাথায় এমন সিস্টেম করা হয়েছে, সেখানে আর কোন তরল পদার্থ জমবে না। বাকি তরল পদার্থগুলো আরো কয়েকটি সার্জারি করে বের করা হবে। আমরা আমাদের চিকিৎসায় খুব সাড়া পাচ্ছি। আমাদের ধারণা, শিশুটিকে পুরোপুরি সুস্থ করা সম্ভব হবে।’
হাইড্রোসেফালাসএআইআইএমএস হাসপাতালের ডাক্তারদের সঙ্গে মায়ের কোলে মৃত্যুঞ্জয়। ডাক্তাররা আশা করছেন, কয়েকবার সার্জারি করে তাকে পুরোপুরি সুস্থ করা সম্ভব।
ছেলের এ অসুস্থতায় বাবা মাকে অনেক অপমান সহ্য করতে হয়েছে। এলাকার কুসংস্কারপন্থী কিছু মানুষ মাথা বড় হওয়ায় শিশুটিকে ভূত বা পেত্নী বলে ডাকতেন। গ্রামবাসী তার বাবা মায়ের সঙ্গে ভালোভাবে কথাও বলতেন না।
শিশুটির বাবা কমোলাশ দাস বলেন, ‘ছেলের শারীরিক অবস্থার জন্য অনেক অপমান সহ্য করতে হয়েছে। তার মাথার বড় হওয়ায় গ্রামবাসী তাকে ভূত বলে ডাকত। যদি তার মাথা স্বাভাবিক হয়, তাহলে তারা আর তাকে ভূত বা পেত্নী বলে ডাকতে পারবে না। সেও শারীরিকভাবে সুস্থ থাকবে।’
শিশুটির নাম মৃত্যুঞ্জয় দাস। ভারতের নয়াগড়া অঞ্চলের তার জন্ম। বয়স মাত্র সাত মাস। তার মাথার আকার প্রায় ৯৬ সে.মি। তাই তাকে বিশ্বের সবচেয়ে বড় মাথারশিশু হিসেবে মনে করা হয়। তার পরিবারের অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো নয়। এদিকে এ রোগের ফলে পাড়া-প্রতিবেশীরাও বিভিন্নভাবে অপমানিত হতেন তার বাবা মা। এবার তা অবসান হয়েছে। প্রথম সার্জারি সফল হয়ে তার বাঁচার আশা বেড়ে গেছে বহুগুণে।
হাইড্রোসেফালাসহাইড্রোসেফালাস নামক রোগে আক্রান্ত হয়ে তার মাথা আকার বেড়ে গেছে। মাথায় প্রায় ৫.৫ লিটার তরল পদার্থ আছে তার।
শিশুটির চিকিৎসা করা হয়েছে ভুবনেশ্বরের এআইআইএমএস নামক হাসপাতালে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, শিশুটির মাথায় মোট ৫.৫ লিটার তরল পদার্থ মাথার আকার বাড়িয়ে রেখেছিল। এবারের সার্জারিতে প্রায় ৩.৭ লিটার বের করা হয়েছে। বাকিগুলো আরো কয়েকটি সার্জারি করে বের করা হবে।
হাসপাতালটির প্রধান ড. দিলিপ পারিদা বলেন, ‘২০ নভেম্বর শিশুটিকে আমাদের এখানে ভর্তি করা হয়। তার মাথায় প্রায় ৫.৫ লিটার তরল পদার্থ ছিল। তার মধ্যে ৩.৭ লিটার বের করা হয়েছে। এবং মাথায় এমন সিস্টেম করা হয়েছে, সেখানে আর কোন তরল পদার্থ জমবে না। বাকি তরল পদার্থগুলো আরো কয়েকটি সার্জারি করে বের করা হবে। আমরা আমাদের চিকিৎসায় খুব সাড়া পাচ্ছি। আমাদের ধারণা, শিশুটিকে পুরোপুরি সুস্থ করা সম্ভব হবে।’
হাইড্রোসেফালাসএআইআইএমএস হাসপাতালের ডাক্তারদের সঙ্গে মায়ের কোলে মৃত্যুঞ্জয়। ডাক্তাররা আশা করছেন, কয়েকবার সার্জারি করে তাকে পুরোপুরি সুস্থ করা সম্ভব।
ছেলের এ অসুস্থতায় বাবা মাকে অনেক অপমান সহ্য করতে হয়েছে। এলাকার কুসংস্কারপন্থী কিছু মানুষ মাথা বড় হওয়ায় শিশুটিকে ভূত বা পেত্নী বলে ডাকতেন। গ্রামবাসী তার বাবা মায়ের সঙ্গে ভালোভাবে কথাও বলতেন না।
শিশুটির বাবা কমোলাশ দাস বলেন, ‘ছেলের শারীরিক অবস্থার জন্য অনেক অপমান সহ্য করতে হয়েছে। তার মাথার বড় হওয়ায় গ্রামবাসী তাকে ভূত বলে ডাকত। যদি তার মাথা স্বাভাবিক হয়, তাহলে তারা আর তাকে ভূত বা পেত্নী বলে ডাকতে পারবে না। সেও শারীরিকভাবে সুস্থ থাকবে।’