01-15-2017, 10:44 PM
অনলাইন ডেস্ক:পৃথিবীর সবচেয়ে ঠান্ডাতম স্থান হল রাশিয়ার ওয়মিয়াকন গ্রাম। এটিকে ঠান্ডার শেষ সীমানাও বলা হয়ে থাকে। এই গ্রামের গড় তাপমাত্রা থাকে মাইনাস ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ওয়মিয়াকন গ্রামের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে মাইনাস ৭১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
ওয়মিয়াকন গ্রামটিতে প্রায় পাঁচশ মানুষের বসবাস। এ গ্রামের মানুষের প্রধান পেশা মূলত বল্গা হরিণ পালন, শিকার ও মাছধরা। এখানকার অধিবাসীরা প্রচণ্ড ঠান্ডা আবহাওয়ার কারণে ফসলের চাষ করতে পারেন না। বল্গা হরিণই তাদের খাবারের প্রধান উৎস।
গ্রামবাসী এখন ঠান্ডায় অভ্যস্ত হয়ে গেছেন। তবে তাপমাত্রা যদি মাইনাস ৫২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে যায় তখন গ্রামটির একমাত্র স্কুলটি বন্ধ রাখা হয়।
প্রচণ্ড ঠান্ডার কারণে ওয়মিয়াকন গ্রামের বাসিন্দাদের বেশ কিছু সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। এর মধ্যে রয়েছে কলমের কালি জমে যাওয়া, বন্ধ করার পর গাড়ি ফের চালু করা। সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো, গ্রামের কেউ মারা গেলে বরফের কারণে তাকে কবর দেওয়ার জায়গা পাওয়া যায় না।
সেক্ষেত্রে মৃতদেহভর্তি কফিন সমাধিস্থ করার আগে কবর খননের জন্য আগুন জ্বালিয়ে বরফযুক্ত মাটি কাটা হয়। আর এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে অন্তত তিন দিন সময় লেগে যায়।
তবে এই তাপমাত্রার কারণেই কিন্তু ওয়মিয়াকন গ্রামটি পর্যটকের জন্য আকর্ষণীয় স্থানে পরিণত হয়েছে। কিছু কিছু ভ্রমণবিষয়ক প্রতিষ্ঠান ‘ঠান্ডার শেষ সীমানা’ নামক গ্রামটি সফরের জন্য নতুন ভ্রমণ পরিকল্পনা তৈরি করেছে।
ওয়মিয়াকন গ্রামটিতে প্রায় পাঁচশ মানুষের বসবাস। এ গ্রামের মানুষের প্রধান পেশা মূলত বল্গা হরিণ পালন, শিকার ও মাছধরা। এখানকার অধিবাসীরা প্রচণ্ড ঠান্ডা আবহাওয়ার কারণে ফসলের চাষ করতে পারেন না। বল্গা হরিণই তাদের খাবারের প্রধান উৎস।
গ্রামবাসী এখন ঠান্ডায় অভ্যস্ত হয়ে গেছেন। তবে তাপমাত্রা যদি মাইনাস ৫২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে যায় তখন গ্রামটির একমাত্র স্কুলটি বন্ধ রাখা হয়।
প্রচণ্ড ঠান্ডার কারণে ওয়মিয়াকন গ্রামের বাসিন্দাদের বেশ কিছু সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। এর মধ্যে রয়েছে কলমের কালি জমে যাওয়া, বন্ধ করার পর গাড়ি ফের চালু করা। সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো, গ্রামের কেউ মারা গেলে বরফের কারণে তাকে কবর দেওয়ার জায়গা পাওয়া যায় না।
সেক্ষেত্রে মৃতদেহভর্তি কফিন সমাধিস্থ করার আগে কবর খননের জন্য আগুন জ্বালিয়ে বরফযুক্ত মাটি কাটা হয়। আর এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে অন্তত তিন দিন সময় লেগে যায়।
তবে এই তাপমাত্রার কারণেই কিন্তু ওয়মিয়াকন গ্রামটি পর্যটকের জন্য আকর্ষণীয় স্থানে পরিণত হয়েছে। কিছু কিছু ভ্রমণবিষয়ক প্রতিষ্ঠান ‘ঠান্ডার শেষ সীমানা’ নামক গ্রামটি সফরের জন্য নতুন ভ্রমণ পরিকল্পনা তৈরি করেছে।