01-16-2017, 11:30 AM
আচরণ দিয়েই মানুষ অন্যের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে। নিজেকে আকর্ষণীয় রূপে তুলে ধরতে অনেক বড় কিছু যে করতে হবে তা কিন্তু নয়। হাসিমুখে কথা বলা, দেখা হলে কুশলবিনিময় করা, হাত মেলা- এসব কিছুই ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তোলে। কিছু কৌশল আছে যা মেনে চললে আপনি সবার কাছে আরো আকর্ষণীয় হয়ে উঠবেন। টাইমস অব ইন্ডিয়ায় প্রকাশিত কৌশলগুলো একনজরে দেখে নিতে পারেন।
১. চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলা
মানুষের সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক আত্মবিশ্বাস। কারো সঙ্গে কথা বলার সময় চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলা আত্মবিশ্বাসের বহিঃপ্রকাশ।
২. ফোন পকেটে রাখুন
কোনো মিটিং কিংবা কারো সঙ্গে কথা বলার সময় ফোন নিয়ে ব্যস্ত থাকবেন না। এতে ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয়। বরং ফোন পকেটে রেখে কাজে মনোযোগ দিলে সে স্থানে থাকা সবাই আপনার আচরণে মুগ্ধ হবে।
৩. নাম নিয়ে সম্বোধন করা
দ্বিতীয় সাক্ষাতের সময় সে মানুষটির নাম ধরে সম্বোধন করলে আপনার প্রতি তার দৃষ্টিকোণ পাল্টে যায়। সেভাবে আপনি তাকে গুরুত্ব দিচ্ছেন। ফলে আপনাকেও সে গুরুত্ব ও সম্মান দিয়ে চলবে।
৪. হাসি
হাসির গুরুত্বকে অবহেলা করার কোনো অবকাশ নেই। মনে রাখবেন গম্ভীর মানুষকে কেউ পছন্দ করে না। হাসিমুখে কথা বলা, মজা করে কথা বলা এই ধরনের মানুষের গ্রহণযোগ্যতা সব জায়গায় বেশি।
৫. শোনা
কথা বলার চেয়ে শুনুন বেশি। তাহলে দেখবেন মানুষ আপনার সঙ্গে মিশতে এবং কথা বলতে আগ্রহী হবে।
৬. শুধু শোনা নয়, মন দিয়ে শুনুন
এক কান দিয়ে শুনে অন্য কান দিয়ে তা বের করে দেওয়ার মাঝে কোনো সার্থকতা নেই। বরং বক্তার প্রতিটি কথাই মন দিয়ে শুনুন। মনোযোগ দিয়ে কথা শুনলে প্রয়োজনে সেই মানুষটি জরুরি পরামর্শ দিতে পারবেন।
৭. কেউ মাঝে কথা বললে, তাকে আগে বলতে দিন
কথা বলার মাঝে অনেক সময় অন্যদিক থেকে তৃতীর পক্ষ এসে নিজের কথা বলা শুরু করে। এমন পরিস্থিতিতে বিরক্ত কিংবা উত্তপ্ত না হয়ে তাকেই আগে বলতে দিন। তার কথা শেষ হলে আপনি পুনরায় কথা শুরু করুন। আপনার অমায়িক ব্যবহারের কারণে উপস্থিত সবার কাছে আপনি অনন্য এক মানুষ হয়ে উঠবেন।
১. চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলা
মানুষের সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক আত্মবিশ্বাস। কারো সঙ্গে কথা বলার সময় চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলা আত্মবিশ্বাসের বহিঃপ্রকাশ।
২. ফোন পকেটে রাখুন
কোনো মিটিং কিংবা কারো সঙ্গে কথা বলার সময় ফোন নিয়ে ব্যস্ত থাকবেন না। এতে ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয়। বরং ফোন পকেটে রেখে কাজে মনোযোগ দিলে সে স্থানে থাকা সবাই আপনার আচরণে মুগ্ধ হবে।
৩. নাম নিয়ে সম্বোধন করা
দ্বিতীয় সাক্ষাতের সময় সে মানুষটির নাম ধরে সম্বোধন করলে আপনার প্রতি তার দৃষ্টিকোণ পাল্টে যায়। সেভাবে আপনি তাকে গুরুত্ব দিচ্ছেন। ফলে আপনাকেও সে গুরুত্ব ও সম্মান দিয়ে চলবে।
৪. হাসি
হাসির গুরুত্বকে অবহেলা করার কোনো অবকাশ নেই। মনে রাখবেন গম্ভীর মানুষকে কেউ পছন্দ করে না। হাসিমুখে কথা বলা, মজা করে কথা বলা এই ধরনের মানুষের গ্রহণযোগ্যতা সব জায়গায় বেশি।
৫. শোনা
কথা বলার চেয়ে শুনুন বেশি। তাহলে দেখবেন মানুষ আপনার সঙ্গে মিশতে এবং কথা বলতে আগ্রহী হবে।
৬. শুধু শোনা নয়, মন দিয়ে শুনুন
এক কান দিয়ে শুনে অন্য কান দিয়ে তা বের করে দেওয়ার মাঝে কোনো সার্থকতা নেই। বরং বক্তার প্রতিটি কথাই মন দিয়ে শুনুন। মনোযোগ দিয়ে কথা শুনলে প্রয়োজনে সেই মানুষটি জরুরি পরামর্শ দিতে পারবেন।
৭. কেউ মাঝে কথা বললে, তাকে আগে বলতে দিন
কথা বলার মাঝে অনেক সময় অন্যদিক থেকে তৃতীর পক্ষ এসে নিজের কথা বলা শুরু করে। এমন পরিস্থিতিতে বিরক্ত কিংবা উত্তপ্ত না হয়ে তাকেই আগে বলতে দিন। তার কথা শেষ হলে আপনি পুনরায় কথা শুরু করুন। আপনার অমায়িক ব্যবহারের কারণে উপস্থিত সবার কাছে আপনি অনন্য এক মানুষ হয়ে উঠবেন।