01-16-2017, 05:17 PM
প্রেমে পড়া, পৃথিবীর সবচেয়ে রোমাঞ্চকর বিষয়। প্রতিদিন আপনি প্রিয় মানুষটি সম্বন্ধে নতুন কিছু জানতে পারেন এবং প্রতি মুহূর্তেই তার প্রতি আপনার ভালোবাসা বাড়তে থাকে। এই ছোট ছোট বিষয়গুলো আপনাদের সম্পর্ককে আরো মজবুত করতে সাহায্য করে। যাই হোক, সম্পর্কের বয়স যত বাড়ে, সঙ্গীর প্রতি আপনার আবদারও বাড়ে। আর যখনই এই বিষয়ে ঘাটতি পান, হয়তো আপনি অন্য কারো সম্পর্কের সঙ্গে নিজেদেরটা তুলনা করতে শুরু করেন। একটা সময় এই খুঁনসুটিগুলোই আপনাদের ভালোবাসার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। তাই যদি সম্পর্কে সুখী হতে চান তাহলে কিছু বিষয় এড়িয়ে যান। এ ক্ষেত্রে আইডিভা ওয়েবসাইটের এই তালিকাটি একবার দেখে নিতে পারেন।
১. শুধু ভালোবাসাই যথেষ্ট! এই অনুভূতি আপনাকে মনে মনে সুখ দিবে ঠিকই কিন্তু মানসিক শান্তি দিবে কি না, সেই বিষয়ে সন্দেহ রয়েছে। যদি সারা জীবন সুখে থাকতে চান তাহলে সঙ্গী আপনাকে সম্মান করে কি না, আপনাকে কতটুকু সে বোঝার চেষ্টা করে, আপনার জন্য কতটা ত্যাগ স্বীকার করে, আপনাকে সুখী করতে সে কী করতে পারে এই বিষয়গুলোতেও নজর দিতে হবে। শুধু ভালোবাসা থাকলেই চলবে না, বুঝলেন?
২. হয়তো আপনি আপনার বন্ধুর সম্পর্ক নিয়ে হিংসা করেন, কারণ ফেসবুকে তাদের রোমান্টিক ছবি আপনাকে প্রতিদিনই দেখতে হয়। আর আপনি তাদের সঙ্গে তুলনা করে নিজেকে অসুখী মনে করছেন। সব সময় মনে রাখবেন, বাস্তব জীবন আর সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম দুটি ভিন্ন জায়গা। তাই অন্যের রোমান্স নিয়ে হিংসা করে নিজেদের সুখ নষ্ট করবেন না।
৩. জীবনে এমন অনেক মুহূর্ত আসে, যখন সঠিক ও ভুলের মাঝে কোনো একটাকে বেছে নিতে হয়। প্রেমের ক্ষেত্রেও ব্যক্তিক্রম নয়। সব সময় যে আপনিই ঠিক ও সৎ এই বিষয়টা ভুলে যান। মানুষ কখনোই নিজেকে ভুল মনে করে না। নিজের ক্ষেত্রে প্রত্যেকটি বিষয়েই সে যুক্তি দেখাতে পারে। তবে প্রেমের ব্যাপারে একেবারেই যুক্তি দেখাবেন না, যদি প্রিয় মানুষটাকে কষ্ট দিতে না চান।
৪. সম্পর্কের শুরুটা যতই রোমাঞ্চকর হোক না কেন, বাস্তবতাকে আপনার মেনে নিতেই হবে। প্রতিদিনই আপনি সমানভাবে ভালোবাসা অনুভব করতে পারবেন না। কাল এমন ছিল, আজ কী হলো? এমন চিন্তা করা যাবে না। কিছু বিষয় সাধারণভাবে নেওয়ার চেষ্টা করুন।
৫. আপনারা দুজন পরস্পরকে অনেক ভালোবাসেন, তার মানে এই নয় যে কখনোই ঝগড়া হবে না। এগুলো খুবই স্বাভাবিক বিষয়। আর ঝগড়া হলে প্রেম কমে যাবে এটা ভাবারও কোনো অবকাশ নেই। তাই প্রকৃতির নিয়মে যা হচ্ছে জীবনে, হতে দিন, শুধু মনের মানুষটির প্রতি সৎ থাকুক। দেখবেন, জীবন কতটা সহজ, কতটা সুখের।
১. শুধু ভালোবাসাই যথেষ্ট! এই অনুভূতি আপনাকে মনে মনে সুখ দিবে ঠিকই কিন্তু মানসিক শান্তি দিবে কি না, সেই বিষয়ে সন্দেহ রয়েছে। যদি সারা জীবন সুখে থাকতে চান তাহলে সঙ্গী আপনাকে সম্মান করে কি না, আপনাকে কতটুকু সে বোঝার চেষ্টা করে, আপনার জন্য কতটা ত্যাগ স্বীকার করে, আপনাকে সুখী করতে সে কী করতে পারে এই বিষয়গুলোতেও নজর দিতে হবে। শুধু ভালোবাসা থাকলেই চলবে না, বুঝলেন?
২. হয়তো আপনি আপনার বন্ধুর সম্পর্ক নিয়ে হিংসা করেন, কারণ ফেসবুকে তাদের রোমান্টিক ছবি আপনাকে প্রতিদিনই দেখতে হয়। আর আপনি তাদের সঙ্গে তুলনা করে নিজেকে অসুখী মনে করছেন। সব সময় মনে রাখবেন, বাস্তব জীবন আর সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম দুটি ভিন্ন জায়গা। তাই অন্যের রোমান্স নিয়ে হিংসা করে নিজেদের সুখ নষ্ট করবেন না।
৩. জীবনে এমন অনেক মুহূর্ত আসে, যখন সঠিক ও ভুলের মাঝে কোনো একটাকে বেছে নিতে হয়। প্রেমের ক্ষেত্রেও ব্যক্তিক্রম নয়। সব সময় যে আপনিই ঠিক ও সৎ এই বিষয়টা ভুলে যান। মানুষ কখনোই নিজেকে ভুল মনে করে না। নিজের ক্ষেত্রে প্রত্যেকটি বিষয়েই সে যুক্তি দেখাতে পারে। তবে প্রেমের ব্যাপারে একেবারেই যুক্তি দেখাবেন না, যদি প্রিয় মানুষটাকে কষ্ট দিতে না চান।
৪. সম্পর্কের শুরুটা যতই রোমাঞ্চকর হোক না কেন, বাস্তবতাকে আপনার মেনে নিতেই হবে। প্রতিদিনই আপনি সমানভাবে ভালোবাসা অনুভব করতে পারবেন না। কাল এমন ছিল, আজ কী হলো? এমন চিন্তা করা যাবে না। কিছু বিষয় সাধারণভাবে নেওয়ার চেষ্টা করুন।
৫. আপনারা দুজন পরস্পরকে অনেক ভালোবাসেন, তার মানে এই নয় যে কখনোই ঝগড়া হবে না। এগুলো খুবই স্বাভাবিক বিষয়। আর ঝগড়া হলে প্রেম কমে যাবে এটা ভাবারও কোনো অবকাশ নেই। তাই প্রকৃতির নিয়মে যা হচ্ছে জীবনে, হতে দিন, শুধু মনের মানুষটির প্রতি সৎ থাকুক। দেখবেন, জীবন কতটা সহজ, কতটা সুখের।