01-16-2017, 08:01 PM
কফির কাপে এক চুমুক আপনার মুড ঠিক করতে কিংবা এক কাপ চা সারাদিনের ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে। আপনি কি জানেন, কফি বা চা আপনার চুল ও ত্বকের যত্নে ভূমিকা রাখতে পারে? বাঙালির প্রিয় দুটি পানীয় চা ও কফি, যা পান করার পাশাপাশি রূপচর্চায়ও সাহায্য করে। আজকের আয়োজনে থাকছে কীভাবে চুল ও ত্বকের যত্নে চা ও কফি ব্যবহার করতে পারেন। পরামর্শগুলো দেওয়া হয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়ার রূপচর্চা বিভাগে। চলুন এক নজরে দেখে নেওয়া যাক।
কফির ব্যবহার
ত্বকের যত্নে : কফিতে বিদ্যমান ক্যাফেইন ডার্ক সার্কেলস দূর করতে সাহায্য করে। এতে আছে অ্যান্টিএজিং উপাদান যা ত্বককে সহজেই বয়সের ছাপ পড়া থেকে রক্ষা করে। ত্বক টানটান রাখতেও সাহায্য করে। মুখ ও শরীরের যত্নে কফির বিন ভালোমানের স্ক্রাব হিসেবে কাজ করবে।
চুলের যত্নে : কফিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান যা চুলের রুক্ষতা দূর করে এবং পরবর্তী ক্ষতির হাত থেকে চুলকে রক্ষা করে। এ ছাড়া চুলের বৃদ্ধিতেও কফি গুঁড়ো বেশ কার্যকর। বিভিন্ন পার্লারে মেহেদির সাথে কফি ব্যবহার করা হয় রং গাঢ় করতে।
গ্রিন টির ব্যবহার
ত্বকের যত্নে : শরীরের ওজন কমানোর সঙ্গে সঙ্গে ত্বকের বিভিন্ন ক্ষতি ও রুক্ষতা থেকে রক্ষা করতেও গ্রিন টি বেশ উপকারী। এটি ত্বককে ক্ষতিকর আল্ট্রা ভায়োলেট রশ্মি থেকে রক্ষা করে এবং ত্বক উজ্জ্বল ও সতেজ করে। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য গ্রিন টি স্কিন টোনার হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে। এক্ষেত্রে আধা ঘণ্টার জন্য গ্রিন টি পাতা গরম পানিতে ভিজিয়ে ঠান্ডা করে পানিটি আপনার ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন। চোখের ফোলা ভাব দূর করতে গ্রিন টি ব্যাগ ব্যবহার করা যায়।
চুলের যত্নে : ব্যবহৃত গ্রিন টি আবার পানিতে সেদ্ধ করে ঠান্ডা করে তাতে লেবুর রস মিশান। এটি শ্যাম্পুর পর চুলকে কন্ডিশনিং করতে সাহায্য করবে। খুশকি দূর করার পাশাপাশি চুলের বৃদ্ধি দ্রুত করে এবং চুল নরম করে।
ক্যামোমিল টির ব্যবহার
দুই কাপ গরম পানিতে দু’টি ক্যামোমিল টি ব্যাগ ৫-১০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। এতে মেশান ২ চামচ লেবুর রস। এরপর শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহারের পর এই মিশ্রণ দিয়ে চুল ধুয়ে নিন। এতে চুলের প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা ফিরে আসবে।
জিনজার টির ব্যবহার
ত্বকের ব্রণ সমস্যা দূর করতে জিনজার টি ব্যবহার করা যায়। এটি মাথার তালুতে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। খুশকি দূর করতেও এটি কাজ করে। সপ্তাহে অন্তত একবার জিনজার টি দিয়ে চুল ধুতে পারেন।
কফির ব্যবহার
ত্বকের যত্নে : কফিতে বিদ্যমান ক্যাফেইন ডার্ক সার্কেলস দূর করতে সাহায্য করে। এতে আছে অ্যান্টিএজিং উপাদান যা ত্বককে সহজেই বয়সের ছাপ পড়া থেকে রক্ষা করে। ত্বক টানটান রাখতেও সাহায্য করে। মুখ ও শরীরের যত্নে কফির বিন ভালোমানের স্ক্রাব হিসেবে কাজ করবে।
চুলের যত্নে : কফিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান যা চুলের রুক্ষতা দূর করে এবং পরবর্তী ক্ষতির হাত থেকে চুলকে রক্ষা করে। এ ছাড়া চুলের বৃদ্ধিতেও কফি গুঁড়ো বেশ কার্যকর। বিভিন্ন পার্লারে মেহেদির সাথে কফি ব্যবহার করা হয় রং গাঢ় করতে।
গ্রিন টির ব্যবহার
ত্বকের যত্নে : শরীরের ওজন কমানোর সঙ্গে সঙ্গে ত্বকের বিভিন্ন ক্ষতি ও রুক্ষতা থেকে রক্ষা করতেও গ্রিন টি বেশ উপকারী। এটি ত্বককে ক্ষতিকর আল্ট্রা ভায়োলেট রশ্মি থেকে রক্ষা করে এবং ত্বক উজ্জ্বল ও সতেজ করে। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য গ্রিন টি স্কিন টোনার হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে। এক্ষেত্রে আধা ঘণ্টার জন্য গ্রিন টি পাতা গরম পানিতে ভিজিয়ে ঠান্ডা করে পানিটি আপনার ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন। চোখের ফোলা ভাব দূর করতে গ্রিন টি ব্যাগ ব্যবহার করা যায়।
চুলের যত্নে : ব্যবহৃত গ্রিন টি আবার পানিতে সেদ্ধ করে ঠান্ডা করে তাতে লেবুর রস মিশান। এটি শ্যাম্পুর পর চুলকে কন্ডিশনিং করতে সাহায্য করবে। খুশকি দূর করার পাশাপাশি চুলের বৃদ্ধি দ্রুত করে এবং চুল নরম করে।
ক্যামোমিল টির ব্যবহার
দুই কাপ গরম পানিতে দু’টি ক্যামোমিল টি ব্যাগ ৫-১০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। এতে মেশান ২ চামচ লেবুর রস। এরপর শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহারের পর এই মিশ্রণ দিয়ে চুল ধুয়ে নিন। এতে চুলের প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা ফিরে আসবে।
জিনজার টির ব্যবহার
ত্বকের ব্রণ সমস্যা দূর করতে জিনজার টি ব্যবহার করা যায়। এটি মাথার তালুতে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। খুশকি দূর করতেও এটি কাজ করে। সপ্তাহে অন্তত একবার জিনজার টি দিয়ে চুল ধুতে পারেন।