01-16-2017, 08:02 PM
জীবনে চলার পথে সবারই সঙ্গীর প্রয়োজন হয়। একাকিত্ব জীবন কেউই চায় না। কিন্তু তার পরও অনেকেই একা থেকে যায়। আপনি যদি একা থাকার দলে হন, তাহলে টাইমস অব ইন্ডিয়ায় প্রকাশিত একা থাকার কারণগুলো দেখে নিতে পারেন।
১. বিশেষ কারো জন্য অপেক্ষমাণ
আপনি হয়তো এমন কারো জন্য অপেক্ষা করছেন, যে রাজকুমার/রাজকুমারীর মতো। কিন্তু আজ পর্যন্ত তাঁর দেখা মেলেনি। এভাবে সময় নষ্ট করলে আপনার জন্য যথোপযুক্ত মানুষটিকেও হারাবেন।
২. অন্তরঙ্গতা নিয়ে সমস্যা
অন্তরঙ্গতা বিষয়টি খুবই স্পর্শকাতর। আপনি যদি লাজুক প্রকৃতির হন এবং সঙ্গীর কাছ থেকে দূরে থাকেন, সেটা সমস্যা। পাশাপাশি যদি খুব দ্রুত সঙ্গী আপনার সঙ্গে অন্তরঙ্গ সময় কাটাতে চান, সেটাও বড় সমস্যা সৃষ্টি করে।
৩. একা থাকতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন
নিজের সঙ্গই আপনার কাছে সবচেয়ে ভালো লাগে। যদি এমনটাই হয়, তবে বিষয়টি সমস্যার। অনেক সময় বন্ধুরা কিংবা আত্মীয়রা নিমন্ত্রণ করলে নানা অজুহাতে এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। এমনটা হলে আজীবনের জন্যেই একা থাকতে হবে।
৪. পেশার প্রতি বেশি মনোযোগী
আসলে কর্মজীবনে আপনি এতটাই মনোযোগী যে এটাকেই সঙ্গী করে নিয়েছেন। কর্মজীবন ছাড়া আপনি অন্য কিছুকে গুরুত্ব দেন না। প্রেম কিংবা বিয়ে নিয়ে আপনার কোনো মাতামাতি নেই। কিন্তু মনে রাখবেন, ব্যক্তিগত ও পেশাজীবনের মধ্যে ভারসাম্য আনা জরুরি। অন্যথায় একাকিত্ব বরণ করতে হবে চিরতরে।
৫. সঙ্গীর চেয়ে বন্ধুদের গুরুত্ব বেশি দেওয়া
এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই যে, ভালো বন্ধু থাকা অবশ্যই খুব ভালো। তবে ভালোবাসার মানুষটির সান্নিধ্য পাওয়ার ক্ষেত্রে অনেক সময় তাঁরাই সমস্যার কারণ হয়ে উঠতে পারে। অনেক সময় বন্ধুদের বেশি গুরুত্ব দেওয়ার কারণে নিজের জীবনের প্রতি উদাসীন হয়ে পড়বেন। মনে রাখা প্রয়োজন, দিন শেষে বন্ধুরা নয়, সঙ্গীই আপনার পাশে থাকবে।
৬. সবার কাছ থেকে দূরে থাকার প্রবণতা
একা থাকার কারণে একসময় সমাজ থেকে যেন বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বেন। আত্মবিশ্বাস বলতে কিছু থাকবে না তখন। কারো সঙ্গে দেখা কিংবা কথা বলতে গেলে অস্বস্তিবোধ করবেন। এমন অস্থিরতায় থাকলে সবাই আপনাকে এলোমেলো বলে মনে করবে। তখন একা থাকতে বাধ্য হবেন আপনি।
১. বিশেষ কারো জন্য অপেক্ষমাণ
আপনি হয়তো এমন কারো জন্য অপেক্ষা করছেন, যে রাজকুমার/রাজকুমারীর মতো। কিন্তু আজ পর্যন্ত তাঁর দেখা মেলেনি। এভাবে সময় নষ্ট করলে আপনার জন্য যথোপযুক্ত মানুষটিকেও হারাবেন।
২. অন্তরঙ্গতা নিয়ে সমস্যা
অন্তরঙ্গতা বিষয়টি খুবই স্পর্শকাতর। আপনি যদি লাজুক প্রকৃতির হন এবং সঙ্গীর কাছ থেকে দূরে থাকেন, সেটা সমস্যা। পাশাপাশি যদি খুব দ্রুত সঙ্গী আপনার সঙ্গে অন্তরঙ্গ সময় কাটাতে চান, সেটাও বড় সমস্যা সৃষ্টি করে।
৩. একা থাকতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন
নিজের সঙ্গই আপনার কাছে সবচেয়ে ভালো লাগে। যদি এমনটাই হয়, তবে বিষয়টি সমস্যার। অনেক সময় বন্ধুরা কিংবা আত্মীয়রা নিমন্ত্রণ করলে নানা অজুহাতে এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। এমনটা হলে আজীবনের জন্যেই একা থাকতে হবে।
৪. পেশার প্রতি বেশি মনোযোগী
আসলে কর্মজীবনে আপনি এতটাই মনোযোগী যে এটাকেই সঙ্গী করে নিয়েছেন। কর্মজীবন ছাড়া আপনি অন্য কিছুকে গুরুত্ব দেন না। প্রেম কিংবা বিয়ে নিয়ে আপনার কোনো মাতামাতি নেই। কিন্তু মনে রাখবেন, ব্যক্তিগত ও পেশাজীবনের মধ্যে ভারসাম্য আনা জরুরি। অন্যথায় একাকিত্ব বরণ করতে হবে চিরতরে।
৫. সঙ্গীর চেয়ে বন্ধুদের গুরুত্ব বেশি দেওয়া
এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই যে, ভালো বন্ধু থাকা অবশ্যই খুব ভালো। তবে ভালোবাসার মানুষটির সান্নিধ্য পাওয়ার ক্ষেত্রে অনেক সময় তাঁরাই সমস্যার কারণ হয়ে উঠতে পারে। অনেক সময় বন্ধুদের বেশি গুরুত্ব দেওয়ার কারণে নিজের জীবনের প্রতি উদাসীন হয়ে পড়বেন। মনে রাখা প্রয়োজন, দিন শেষে বন্ধুরা নয়, সঙ্গীই আপনার পাশে থাকবে।
৬. সবার কাছ থেকে দূরে থাকার প্রবণতা
একা থাকার কারণে একসময় সমাজ থেকে যেন বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বেন। আত্মবিশ্বাস বলতে কিছু থাকবে না তখন। কারো সঙ্গে দেখা কিংবা কথা বলতে গেলে অস্বস্তিবোধ করবেন। এমন অস্থিরতায় থাকলে সবাই আপনাকে এলোমেলো বলে মনে করবে। তখন একা থাকতে বাধ্য হবেন আপনি।