01-16-2017, 08:23 PM
সন্তানের স্বাস্থ্য, শিক্ষা এসব নিয়ে মা-বাবারা ভীষণ চিন্তিত থাকেন। কিন্তু সেই সন্তানের মানসিকতা ও আবেগের কোনো গুরুত্ব নেই তাঁদের কাছে। অথচ এই মানসিক শক্তিই একজন মানুষের ব্যক্তিত্ব বিকাশের জন্য অন্যতম সহায়ক। তাই শিশুকে মানসিকভাবে শক্তিশালী করার কিছু কৌশল দেওয়া হয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়ায়। একনজরে দেখে নিন কী সেগুলো।
১. সন্তানের মতো করে ভাবুন
সন্তান কী বলতে চায়, তা অত্যন্ত মনোযোগ দিয়ে শুনুন। তাদের অনুভূতি ও ভাবনার মূল্য দিন। কোনো কাজ করলে কিংবা করতে চাইলে উৎসাহ দিন।
২. শিশুর আবেগজনিত বুদ্ধিমত্তা বৃদ্ধির চেষ্টা করুন
শিশুর আবেগজনিত বুদ্ধিমত্তা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করুন। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, আবেগজনিত বিষয়গুলো আয়ত্ত করার মাধ্যমে শিশুরা সফলতা অর্জন করছে। শিশুরা যেন নিজের আবেগ সম্পর্কে ধারণা লাভ করে, সে জন্য এখন থেকেই শিক্ষা দিন। তাদের সব আবেগকে বুঝতে সাহায্য করুন।
৩. শিশুর আবেগ বোঝার চেষ্টা করুন
আপনার সন্তান বিষণ্ণ অবস্থায় থাকলে কিংবা কান্না করলে তাকে হঠাৎ থেমে যেতে বলবেন না। তার আবেগকে উপলব্ধি করার চেষ্টা করুন। এমন অবস্থায় কী করা উচিত, সে সম্পর্কে জ্ঞান দান করুন।
৪. সন্তানকে সময় দিন
দিনের কিছুটা সময় শুধু সন্তানের জন্য রেখে দিন। এ সময় এমন কিছু করুন যেন সন্তান এবং আপনি উভয়েই উপভোগ করতে পারেন। ফলে সন্তানের সঙ্গে সম্পর্কটা আরো গাঢ় হবে, যা তার মানসিক বিকাশে সহায়ক হবে।
৫. সন্তানের আবেগ ও মানসিক চাহিদা সম্পর্কে অবগত হন
অভিভাবকরা সন্তানের শারীরিক যেকোনো চাহিদা পূরণ করতে সদা প্রস্তুত। কিন্তু পাশাপাশি আবেগ ও মানসিক অবস্থার ওপরও নজর দিতে হবে। সন্তানের জ্বর এলে যেমন ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে হবে, তেমনি এ সময় সন্তানের মানসিক অবস্থার দিকেও লক্ষ রাখতে হবে।
১. সন্তানের মতো করে ভাবুন
সন্তান কী বলতে চায়, তা অত্যন্ত মনোযোগ দিয়ে শুনুন। তাদের অনুভূতি ও ভাবনার মূল্য দিন। কোনো কাজ করলে কিংবা করতে চাইলে উৎসাহ দিন।
২. শিশুর আবেগজনিত বুদ্ধিমত্তা বৃদ্ধির চেষ্টা করুন
শিশুর আবেগজনিত বুদ্ধিমত্তা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করুন। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, আবেগজনিত বিষয়গুলো আয়ত্ত করার মাধ্যমে শিশুরা সফলতা অর্জন করছে। শিশুরা যেন নিজের আবেগ সম্পর্কে ধারণা লাভ করে, সে জন্য এখন থেকেই শিক্ষা দিন। তাদের সব আবেগকে বুঝতে সাহায্য করুন।
৩. শিশুর আবেগ বোঝার চেষ্টা করুন
আপনার সন্তান বিষণ্ণ অবস্থায় থাকলে কিংবা কান্না করলে তাকে হঠাৎ থেমে যেতে বলবেন না। তার আবেগকে উপলব্ধি করার চেষ্টা করুন। এমন অবস্থায় কী করা উচিত, সে সম্পর্কে জ্ঞান দান করুন।
৪. সন্তানকে সময় দিন
দিনের কিছুটা সময় শুধু সন্তানের জন্য রেখে দিন। এ সময় এমন কিছু করুন যেন সন্তান এবং আপনি উভয়েই উপভোগ করতে পারেন। ফলে সন্তানের সঙ্গে সম্পর্কটা আরো গাঢ় হবে, যা তার মানসিক বিকাশে সহায়ক হবে।
৫. সন্তানের আবেগ ও মানসিক চাহিদা সম্পর্কে অবগত হন
অভিভাবকরা সন্তানের শারীরিক যেকোনো চাহিদা পূরণ করতে সদা প্রস্তুত। কিন্তু পাশাপাশি আবেগ ও মানসিক অবস্থার ওপরও নজর দিতে হবে। সন্তানের জ্বর এলে যেমন ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে হবে, তেমনি এ সময় সন্তানের মানসিক অবস্থার দিকেও লক্ষ রাখতে হবে।