01-16-2017, 11:11 PM
যেকোনো সম্পর্কের মূলমন্ত্র হলো বিশ্বাস। বিশ্বাস দ্বারাই সম্পর্কের গভীরতা বৃদ্ধি পায়। কিন্তু অনেক সময় সঙ্গীর ওপর নানা কারণে সন্দেহ তৈরি হয়, যা সম্পর্কের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। এখন প্রশ্ন হলো, কীভাবে বুঝবেন সঙ্গী বিশ্বস্ত? এ ক্ষেত্রে রিডার্স ডাইজেস্টের কিছু লক্ষণ প্রকাশ করা হয়েছে, যা দেখে আপনি সহজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সঙ্গী কতটা বিশ্বস্ত। চলুন, জেনে নিই কী সেগুলো।
১. ভুল স্বীকার করা
ভুলত্রুটি নিয়েই মানুষ। তাই সঙ্গী যদি কোনো ভুল অকপটে স্বীকার করেন, তাহলে বুঝবেন সঙ্গী বিশ্বস্ত। এ ক্ষেত্রে তাঁকে দোষারোপ করবেন না। কেননা, চাইলেই ভুলটি তিনি গোপন রাখতে পারতেন কিংবা অস্বীকার করতে পারতেন।
২. কথা না লুকানো
আপনার সঙ্গী সারা দিন কী করেছে, কার সঙ্গে সময় কাটিয়েছে এর সবটাই যদি আপনার সঙ্গে আলোচনা করেন, তাহলে বুঝবেন সঙ্গীর মনোভাব আপনার প্রতি ইতিবাচক।
৩. কাজের বেশি আপনাকে প্রাধান্য দেওয়া
কর্মব্যস্ততাপূর্ণ জীবনে সঙ্গীর সঙ্গে সময় কাটানো সর্বদা সম্ভব নয়। কিন্তু তিনি যদি আপনার ফোন কিংবা বার্তার উত্তর দ্রুত দেন, তাহলে বুঝবেন তিনি আপনাকে অনেক প্রাধান্য দেন।
৪. প্রশ্নের ধরন বুঝুন
কোনো কারণে অফিস থেকে কিংবা কোনো পার্টি থেকে বাসায় ফিরতে দেরি হলে সঙ্গী কেমন আচরণ করে, তা খেয়াল করুন। সত্যিকারের ভালোবাসা ও বিশ্বাস থাকলে সে স্বাভাবিকভাবেই কারণ জানতে চাইবে।
৫. ফোন স্পর্শ করতে দেওয়া
গাড়ি চালানোর সময় কিংবা একসঙ্গে থাকার সময়ে যখন দেখবেন, তাঁর ফোন আপনাকে বিনা দ্বিধায় ব্যবহার করতে দিচ্ছেন, তখন বুঝবেন আপনার কাছে লুকানোর মতো তাঁর কিছুই নেই।
৬. স্বাভাবিকভাবে কথা বলা
একজন মিথ্যাবাদী কিংবা প্রতারক সঙ্গী কখনো চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলার সাহস পান না। কিন্তু সৎ ও বিশ্বস্ত সঙ্গী সব সময় চোখে চোখ রেখে সহজেই কথা বলতে পারবেন।
১. ভুল স্বীকার করা
ভুলত্রুটি নিয়েই মানুষ। তাই সঙ্গী যদি কোনো ভুল অকপটে স্বীকার করেন, তাহলে বুঝবেন সঙ্গী বিশ্বস্ত। এ ক্ষেত্রে তাঁকে দোষারোপ করবেন না। কেননা, চাইলেই ভুলটি তিনি গোপন রাখতে পারতেন কিংবা অস্বীকার করতে পারতেন।
২. কথা না লুকানো
আপনার সঙ্গী সারা দিন কী করেছে, কার সঙ্গে সময় কাটিয়েছে এর সবটাই যদি আপনার সঙ্গে আলোচনা করেন, তাহলে বুঝবেন সঙ্গীর মনোভাব আপনার প্রতি ইতিবাচক।
৩. কাজের বেশি আপনাকে প্রাধান্য দেওয়া
কর্মব্যস্ততাপূর্ণ জীবনে সঙ্গীর সঙ্গে সময় কাটানো সর্বদা সম্ভব নয়। কিন্তু তিনি যদি আপনার ফোন কিংবা বার্তার উত্তর দ্রুত দেন, তাহলে বুঝবেন তিনি আপনাকে অনেক প্রাধান্য দেন।
৪. প্রশ্নের ধরন বুঝুন
কোনো কারণে অফিস থেকে কিংবা কোনো পার্টি থেকে বাসায় ফিরতে দেরি হলে সঙ্গী কেমন আচরণ করে, তা খেয়াল করুন। সত্যিকারের ভালোবাসা ও বিশ্বাস থাকলে সে স্বাভাবিকভাবেই কারণ জানতে চাইবে।
৫. ফোন স্পর্শ করতে দেওয়া
গাড়ি চালানোর সময় কিংবা একসঙ্গে থাকার সময়ে যখন দেখবেন, তাঁর ফোন আপনাকে বিনা দ্বিধায় ব্যবহার করতে দিচ্ছেন, তখন বুঝবেন আপনার কাছে লুকানোর মতো তাঁর কিছুই নেই।
৬. স্বাভাবিকভাবে কথা বলা
একজন মিথ্যাবাদী কিংবা প্রতারক সঙ্গী কখনো চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলার সাহস পান না। কিন্তু সৎ ও বিশ্বস্ত সঙ্গী সব সময় চোখে চোখ রেখে সহজেই কথা বলতে পারবেন।