01-16-2017, 11:15 PM
জীবনযাপনের ক্ষেত্রে আমাদের যেসব নিরাপত্তার বিষয় জানার প্রয়োজন, তা কমবেশি সবারই জানা। তার পরও মাঝেমধ্যে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় যখন আমরা কী করব, তা বুঝতে পারি না। এমন অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি বা দুর্ঘটনা এড়াতে কিছু পরামর্শ দিয়েছে জীবনধারাবিষয়ক ওয়েবসাইট ব্রাইটসাইড। জেনে নিন কী সেগুলো।
১. রাস্তা পারাপারের সময় মোবাইল ব্যবহার না করা। কারণ, মোবাইল ফোন ব্যবহার করার সময় আমাদের মস্তিষ্ক পুরোপুরি সেদিকে মনোযোগ দেয়। এমন পরিস্থিতিতে রাস্তায় চলাচল খুব বিপজ্জনক। কেননা, সে সময় গাড়ির হর্ন আমাদের মস্তিষ্ক পর্যন্ত পৌঁছায় না।
২. গাড়িতে ভ্রমণের আগে অবশ্যই খেয়াল করুন, পার্শ্ব আয়না ঠিক রয়েছে কি না। যদি ঠিক না থাকে, তাহলে চালকের স্থানে বসে তা ঠিক করে নিন। ফলে আশপাশের যানবাহনের গতিবিধি সম্পর্কে আপনার ধারণা থাকবে, যার কারণে দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা কমে যায় অনেকাংশে।
৩. শীতের সঠিক পোশাক পরিধান করুন। মনে রাখবেন, শীতকালে ভেজা ত্বক শরীরের তাপমাত্রা কমিয়ে দেয়। তাই ত্বক শুষ্ক রাখার চেষ্টা করা জরুরি। শীতে শরীরের তাপমাত্রা যেন কমে না যায়, সেদিকে বিশেষ যত্নবান হতে হবে। শীতে কটন ও অন্যান্য কাপড় পরিহার করে উলের কাপড় ব্যবহার করুন।
৪. সব সময় অ্যালার্জির ওষুধ বহন করুন। আপনি জানেন না, কখন অ্যালার্জিতে আক্রান্ত হবেন। তাই বাসা থেকে বের হওয়ার সময় এবং দূরে কোথাও ভ্রমণের সময় অবশ্যই অ্যালার্জির ওষুধ সঙ্গে রাখুন।
৫. কড়াইয়ের তেলে আগুন ধরে গেলে দ্রুত চুলা বন্ধ করুন এবং কড়াই বা পাত্রের ওপর কিছু দিয়ে ঢেকে দিন।
৬. বিমানে যাত্রার প্রথমের তিন মিনিট এবং নামার সময়ের আট মিনিট খুব সতর্ক থাকুন।
৭. আগুনে আক্রান্ত হলে উত্তেজিত না হয়ে মেঝে বা মাটিতে শুয়ে পড়ুন। ফলে ধোঁয়ার হাত থেকে কিছুটা রেহাই মিলবে।
৮. হঠাৎ কোনো জনপরিসরে সাহায্যের প্রয়োজন পড়লে একসঙ্গে অনেকের দ্বারস্থ না হয়ে একজনের কাছেই সাহায্য চান।
৯. দূরে কোথাও বেড়াতে গেলে সব সময় শক্তিশালী টর্চ সঙ্গে রাখুন।
১০. আগুন লাগলে হুড়োহুড়ি না করে জরুরি বহির্গমনের দরজা ব্যবহার করুন।
১১. বাইরে যাওয়ার সময় নিজের পরিচয়পত্র সঙ্গে রাখুন। অনেক সময় বহু অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা থেকে রেহাই পাওয়া যায় আইডি কার্ডের মাধ্যমে।
১. রাস্তা পারাপারের সময় মোবাইল ব্যবহার না করা। কারণ, মোবাইল ফোন ব্যবহার করার সময় আমাদের মস্তিষ্ক পুরোপুরি সেদিকে মনোযোগ দেয়। এমন পরিস্থিতিতে রাস্তায় চলাচল খুব বিপজ্জনক। কেননা, সে সময় গাড়ির হর্ন আমাদের মস্তিষ্ক পর্যন্ত পৌঁছায় না।
২. গাড়িতে ভ্রমণের আগে অবশ্যই খেয়াল করুন, পার্শ্ব আয়না ঠিক রয়েছে কি না। যদি ঠিক না থাকে, তাহলে চালকের স্থানে বসে তা ঠিক করে নিন। ফলে আশপাশের যানবাহনের গতিবিধি সম্পর্কে আপনার ধারণা থাকবে, যার কারণে দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা কমে যায় অনেকাংশে।
৩. শীতের সঠিক পোশাক পরিধান করুন। মনে রাখবেন, শীতকালে ভেজা ত্বক শরীরের তাপমাত্রা কমিয়ে দেয়। তাই ত্বক শুষ্ক রাখার চেষ্টা করা জরুরি। শীতে শরীরের তাপমাত্রা যেন কমে না যায়, সেদিকে বিশেষ যত্নবান হতে হবে। শীতে কটন ও অন্যান্য কাপড় পরিহার করে উলের কাপড় ব্যবহার করুন।
৪. সব সময় অ্যালার্জির ওষুধ বহন করুন। আপনি জানেন না, কখন অ্যালার্জিতে আক্রান্ত হবেন। তাই বাসা থেকে বের হওয়ার সময় এবং দূরে কোথাও ভ্রমণের সময় অবশ্যই অ্যালার্জির ওষুধ সঙ্গে রাখুন।
৫. কড়াইয়ের তেলে আগুন ধরে গেলে দ্রুত চুলা বন্ধ করুন এবং কড়াই বা পাত্রের ওপর কিছু দিয়ে ঢেকে দিন।
৬. বিমানে যাত্রার প্রথমের তিন মিনিট এবং নামার সময়ের আট মিনিট খুব সতর্ক থাকুন।
৭. আগুনে আক্রান্ত হলে উত্তেজিত না হয়ে মেঝে বা মাটিতে শুয়ে পড়ুন। ফলে ধোঁয়ার হাত থেকে কিছুটা রেহাই মিলবে।
৮. হঠাৎ কোনো জনপরিসরে সাহায্যের প্রয়োজন পড়লে একসঙ্গে অনেকের দ্বারস্থ না হয়ে একজনের কাছেই সাহায্য চান।
৯. দূরে কোথাও বেড়াতে গেলে সব সময় শক্তিশালী টর্চ সঙ্গে রাখুন।
১০. আগুন লাগলে হুড়োহুড়ি না করে জরুরি বহির্গমনের দরজা ব্যবহার করুন।
১১. বাইরে যাওয়ার সময় নিজের পরিচয়পত্র সঙ্গে রাখুন। অনেক সময় বহু অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা থেকে রেহাই পাওয়া যায় আইডি কার্ডের মাধ্যমে।