01-16-2017, 11:16 PM
প্রেমের শুরুতে অনেক কথাই বলা যায় না। বলা সম্ভবও না। কারণ যতক্ষণ না আপনি কোনো মানুষকে পুরোপুরিভাবে জানতে পারবেন ততক্ষণ সব ধরনের কথা বলতে আপনার দ্বিধা কাজ করবে। তবে প্রেমের বয়স বাড়লে এই সংকোচ সহজেই কেটে যায়। অনেক কথাই তখন অনায়াসে বলতে পারেন। জানতে চান সেগুলো কী? তাহলে আইডিভা ওয়েবসাইটের এই তালিকাটি একবার দেখে নিতে পারেন।
১. প্রেমের শুরুতে কখনোই সাবেক সঙ্গীর কথা নতুন সঙ্গীকে বলতে সাহস পান না এই ভয়ে, সে যদি আপনাকে ছেড়ে চলে যায়! অথচ সেই সম্পর্ক যখন গাঢ় হয় এবং ধীরে ধীরে সম্পর্কের বয়স বাড়ে, তখন নির্দ্বিধায় আপনি অতীত প্রেমের কথা সঙ্গীকে বলার সাহস পাবেন। এমনকি দুজন মিলে অতীত প্রেমের কথা মনে করে হাসাহাসিও করবেন। এটাই দীর্ঘদিনের প্রেমের ফল।
২. অর্থনৈতিক বিষয়গুলো আলোচনা করতে পারবেন। প্রথম দিকে টাকা-পয়সার কথা লজ্জায়ও বলতে পারতেন না, এই ভেবে যে সঙ্গী আপনাকে লোভী মনে করবে। এই দ্বিধা ধীরে ধীরে কেটে যাবে। তখন ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার সঙ্গে অর্থনৈতিক কথাও যুক্ত করতে পারবেন।
৩. আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা অনায়াসে বলতে পারবেন। আর দুজন মিলে সিদ্ধান্তও নিতে পারবেন কোনটা আপনাদের জন্য ভালো হবে। এটা সম্পর্কের বয়স বাড়ার কারণেই সম্ভব।
৪. পারিবারিক সব ধরনের কথা বলার সুযোগ পাবেন। কোনো সমস্যায় থাকলে সেটাও অনায়াসে বলে ফেলতে পারবেন, যা শুরুতে বলার সাহস পাননি।
৫. বিয়ে কীভাবে করবেন, খরচ কেমন হবে, দুই পক্ষের মাঝে সমঝোতা কীভাবে করবেন সেগুলো নিজেরাই বুদ্ধি করে বের করতে পারবেন। কারণ দীর্ঘদিনের প্রেমের পরই বিয়ের সিদ্ধান্তটা বুঝেশুনে নিতে পারবেন।
১. প্রেমের শুরুতে কখনোই সাবেক সঙ্গীর কথা নতুন সঙ্গীকে বলতে সাহস পান না এই ভয়ে, সে যদি আপনাকে ছেড়ে চলে যায়! অথচ সেই সম্পর্ক যখন গাঢ় হয় এবং ধীরে ধীরে সম্পর্কের বয়স বাড়ে, তখন নির্দ্বিধায় আপনি অতীত প্রেমের কথা সঙ্গীকে বলার সাহস পাবেন। এমনকি দুজন মিলে অতীত প্রেমের কথা মনে করে হাসাহাসিও করবেন। এটাই দীর্ঘদিনের প্রেমের ফল।
২. অর্থনৈতিক বিষয়গুলো আলোচনা করতে পারবেন। প্রথম দিকে টাকা-পয়সার কথা লজ্জায়ও বলতে পারতেন না, এই ভেবে যে সঙ্গী আপনাকে লোভী মনে করবে। এই দ্বিধা ধীরে ধীরে কেটে যাবে। তখন ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার সঙ্গে অর্থনৈতিক কথাও যুক্ত করতে পারবেন।
৩. আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা অনায়াসে বলতে পারবেন। আর দুজন মিলে সিদ্ধান্তও নিতে পারবেন কোনটা আপনাদের জন্য ভালো হবে। এটা সম্পর্কের বয়স বাড়ার কারণেই সম্ভব।
৪. পারিবারিক সব ধরনের কথা বলার সুযোগ পাবেন। কোনো সমস্যায় থাকলে সেটাও অনায়াসে বলে ফেলতে পারবেন, যা শুরুতে বলার সাহস পাননি।
৫. বিয়ে কীভাবে করবেন, খরচ কেমন হবে, দুই পক্ষের মাঝে সমঝোতা কীভাবে করবেন সেগুলো নিজেরাই বুদ্ধি করে বের করতে পারবেন। কারণ দীর্ঘদিনের প্রেমের পরই বিয়ের সিদ্ধান্তটা বুঝেশুনে নিতে পারবেন।