01-16-2017, 11:28 PM
অনেকে মনে করেন, একটানা কাজ করলে পদোন্নতি হওয়ার সম্ভাবনা আছে। বিষয়টি একেবারে উড়িয়ে দেওয়া যায় না। বেশি কাজ করলে আপনার ক্যারিয়ারের উন্নতি হবে, এটা খুবই স্বাভাবিক। কিন্তু ক্যারিয়ারে উন্নতির চিন্তায় নিজেকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলছেন না তো? একটানা বসে থাকলে কিন্তু আপনার শারীরিক সমস্যাও হতে পারে; বরং মাঝেমধ্যে বিরতি নিয়েও আপনি কাজ চালিয়ে যেতে পারেন। এর কিছু সুবিধা রয়েছে। কিছুক্ষণ বিরতি নিয়ে কাজ করলে কর্মক্ষমতা বেড়ে যায়। তাই নিজের কর্মক্ষমতা বাড়াতে কাজের মধ্যে বিরতি নিন।
কীভাবে কাজের মধ্যে বিরতি নেবেন, সে সম্বন্ধে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে আইডিভা ওয়েবসাইটে। একনজরে চোখ বুলিয়ে নিন :
১. কাজের ফাঁকে মাঝেমধ্যে ১০ মিনিট ঘুমিয়ে নিন। এতে আপনার মস্তিষ্ক নতুনভাবে পুনরায় কাজ করবে। এ জন্য আপনাকে বিছানায় গিয়ে ঘুমাতে বলা হচ্ছে না। ডেস্কেই চোখ বন্ধ করে ঘুমিয়ে নিন। প্রথমে হয়তো আশপাশের শব্দের কারণে আপনি ঘুমাতে পারবেন না। কিন্তু প্রতিদিন একই কাজ করলে ধীরে ধীরে শব্দের মাঝেও আপনি ঘুমাতে অভ্যস্ত হয়ে যাবেন।
২. সব সময় কম্পিউটারের সামনে বসে না থেকে কিছুক্ষণ পরপর হাঁটুন। কাজ বাদ দিয়ে কোথাও গিয়ে আড্ডা দেওয়ার দরকার নেই। একটু সিঁড়িতে হেঁটে আসুন বা পিয়নকে না বলে নিজেই চা করে নিলেন। এতে আপনার হাঁটাচলাও হবে, আবার কাজের একঘেয়েমিও কাটবে।
৩. অতিরিক্ত কাজের কারণে মাঝেমধ্যে মস্তিষ্ক কাজ করা বন্ধ করে দেয়। তখন কাজটি আপনি ঠিকমতো করতেও পারেন না, উল্টো বিরক্ত হয়ে যান। এমন সময় পাঁচ মিনিট নিজের পেছনে ব্যয় করুন। পছন্দের কোনো বই পড়ে নিতে পারেন, গান শুনতে পারেন কিংবা একটু টিভি দেখতে পারেন। দেখবেন, এই বিষয়গুলো আপনাকে সতেজ করে তুলবে।
৪. শুধু কাজের বিষয়ে নয়, সহকর্মীদের সঙ্গে অন্য বিষয়েও কথা বলুন। কাজের ফাঁকে সহকর্মীদের সঙ্গে কথা বললে কাজের চাপও কমবে এবং সহকর্মীদের সঙ্গে সম্পর্কও ভালো হবে। তবে এ সময় কারো সমালোচনা করবেন না।
কীভাবে কাজের মধ্যে বিরতি নেবেন, সে সম্বন্ধে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে আইডিভা ওয়েবসাইটে। একনজরে চোখ বুলিয়ে নিন :
১. কাজের ফাঁকে মাঝেমধ্যে ১০ মিনিট ঘুমিয়ে নিন। এতে আপনার মস্তিষ্ক নতুনভাবে পুনরায় কাজ করবে। এ জন্য আপনাকে বিছানায় গিয়ে ঘুমাতে বলা হচ্ছে না। ডেস্কেই চোখ বন্ধ করে ঘুমিয়ে নিন। প্রথমে হয়তো আশপাশের শব্দের কারণে আপনি ঘুমাতে পারবেন না। কিন্তু প্রতিদিন একই কাজ করলে ধীরে ধীরে শব্দের মাঝেও আপনি ঘুমাতে অভ্যস্ত হয়ে যাবেন।
২. সব সময় কম্পিউটারের সামনে বসে না থেকে কিছুক্ষণ পরপর হাঁটুন। কাজ বাদ দিয়ে কোথাও গিয়ে আড্ডা দেওয়ার দরকার নেই। একটু সিঁড়িতে হেঁটে আসুন বা পিয়নকে না বলে নিজেই চা করে নিলেন। এতে আপনার হাঁটাচলাও হবে, আবার কাজের একঘেয়েমিও কাটবে।
৩. অতিরিক্ত কাজের কারণে মাঝেমধ্যে মস্তিষ্ক কাজ করা বন্ধ করে দেয়। তখন কাজটি আপনি ঠিকমতো করতেও পারেন না, উল্টো বিরক্ত হয়ে যান। এমন সময় পাঁচ মিনিট নিজের পেছনে ব্যয় করুন। পছন্দের কোনো বই পড়ে নিতে পারেন, গান শুনতে পারেন কিংবা একটু টিভি দেখতে পারেন। দেখবেন, এই বিষয়গুলো আপনাকে সতেজ করে তুলবে।
৪. শুধু কাজের বিষয়ে নয়, সহকর্মীদের সঙ্গে অন্য বিষয়েও কথা বলুন। কাজের ফাঁকে সহকর্মীদের সঙ্গে কথা বললে কাজের চাপও কমবে এবং সহকর্মীদের সঙ্গে সম্পর্কও ভালো হবে। তবে এ সময় কারো সমালোচনা করবেন না।