01-19-2017, 12:47 AM
বর্তমানে আমাদের দেশে পশ্চিমা বিশ্বের মতো
বেড়েই চলছে পরকীয়া। পরকীয়ার রসালো খবরের
পাশাপাশি এর ভয়াবহতা পত্রিকা খুললেই চোখে পড়ে
আমাদের। কিন্তু কীভাবে দূর করবেন আপনার সঙ্গীর
পরকীয়া। এ ভাবনা হয়তো আপনার মনে অহরহ ঘুরপাক
খাচ্ছে। শত চেষ্টা করেও ব্যর্থ আপনি।
কিন্তু আপনি শুনলে হয়তো অবাক হবেন অত্যন্ত সহজ
উপায়ে ঠেকানো যায় পরকীয়া। এবার আপনাদের জানাবো
পরকীয়া ঠেকানোর উপায়:
সম্প্রতি জেরিড উইলসন নামের একজন যাজক ও কবি, নিজের
ব্লগে পরকীয়া ঠেকানোর একটি সহজ পদ্ধতি লিখেছেন।
লেখাটি পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে দেয়া হলো-
“বিবাহিত হওয়া সত্ত্বেও আমি একজনের সঙ্গে প্রেম করছি!
কোন রকমের লুকোচুরি না করে আমার এই প্রেম
সম্পর্কে আপনাদের আমি জানাতে চাই।
একজন নারীকে আমার অসাধারণ মনে হয়। সে বুদ্ধিমতী,
সুন্দর, চৌকষ, ও সুস্বাস্থ্যের অধিকারী এবং সৃষ্টিকর্তার ওপর
তার অগাধ বিশ্বাস আছে। আমি তাকে নিয়ে প্রায়ই বাইরে
বেড়াতে ভালবাসি। বেড়ানোর উপলক্ষ্য হতে পারে
কোথাও খেতে যাওয়া, সিনেমা দেখা কিংবা অন্য কিছু। আর
সে যে কতটা সুন্দর তা তাকে নিয়মিত বলতেও ভালবাসি। তার
ওপর পাঁচমিনিটের বেশি শেষ কবে রাগ করেছিলাম তাও মনে
পড়ে না। পরিস্থিতি যেমনই থাকুক, তার একটি হাসি আমার
সারাদিনটাকে করে তোলে আনন্দময়, উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত।
মাঝে মাঝে কোন আভাস না দিয়েই সে হঠাৎ আমার
অফিসে চলে আসে। আমাকে চমৎকার লাঞ্চ করায়। অথবা
নিজের হাতে কোন না কোন খাবার বানিয়ে এনে আমাকে
চমকে দেয়। আমার বিশ্বাসই হয় না যে আমি এত ভাগ্যবান।
বিবাহিত হওয়া সত্ত্বেও আমি এমন একটি মেয়ের সাথে
সম্পর্ক রাখছি! আপনারাও চেষ্টা করুন! দেখুন, জীবনটা
কেমন বদলে যায়!
ও, আপনাদেরকে বলিনি মেয়েটি কে? তিনি হচ্ছেন আমার
স্ত্রী! আপনারা কাকে প্রত্যাশা করেছিলেন?
বিয়ে হয়ে যাওয়া মানেই আপনার ডেটিং জীবন শেষ তা কিন্তু
নয়। শেষ হওয়া কোনভাবে উচিতও নয়। বিয়ে হওয়ার পর
স্ত্রীর সঙ্গে ক্রমাগত প্রেম চালিয়ে যাওয়া দরকার।
স্ত্রীকে পাওয়ার চেষ্টা কোনমতেই বন্ধ করা উচিত নয়।
অনেক সময় আমরা দেখতে পাই বিয়ের পর সম্পর্কগুলো
আর জীবন্ত থাকে না, একঘেঁয়ে হয়ে যায়। এর একমাত্র
কারণ হল একে অন্যকে পাওয়ার ন্যূনতম চেষ্টাটুকুও না করা।
এটি সম্পর্কের ক্ষেত্রে হতে পারে আত্মঘাতী।
ডেটিংয়ের সময়টা হল প্রিয়জন সম্পর্কে বিশেষ ও অনন্য
কিছু জানার সময়। বিয়ে হলেই আপনি কেন সেটা চিরতরে
বন্ধ করে দিতে চান? এটা বন্ধ করা মোটেই উচিত নয়। প্রথম
ডেটের উড়ন্ত প্রজাপতিটিকে বছর গড়ানোর সঙ্গে
সঙ্গে দেখা বন্ধ করা উচিত নয়।
প্রত্যেক দিনই জেগে উঠুন এবং আপনার সঙ্গীকে,
আপনার ভালোবাসার মানুষটিকে অনুভব করতে দিন যে আপনি
এখনও প্রথমদিককার ভাললাগার দিনগুলোতে আছেন।
দেখবেন সম্পর্কের উন্নতি ঘটছে নাটকীয়ভাবে।
যোগাযোগ ও পরস্পরকে পাওয়ার চেষ্টা করাই হল সম্পর্ক
উন্নয়নের একমাত্র চাবিকাঠি। যারা আমাদের আন্তরিকভাবে চায় না
তাদের সাথে থাকতে আমরা কেউই পছন্দ করি না। সঙ্গীর
সাথে ডেট করুন, তাকে আন্তরিকভাবে পাওয়ার চেষ্টা করুন
এবং বোঝান বিয়ের পরই ডেটিং বন্ধ করা উচিত নয়।
তাহলেই, আপনাদের সম্পর্ক থাকবে চিরসবুজ, নান্দনিক, এবং
পরকীয়ার বিষাক্ত ছোবল থেকে মুক্ত।
বেড়েই চলছে পরকীয়া। পরকীয়ার রসালো খবরের
পাশাপাশি এর ভয়াবহতা পত্রিকা খুললেই চোখে পড়ে
আমাদের। কিন্তু কীভাবে দূর করবেন আপনার সঙ্গীর
পরকীয়া। এ ভাবনা হয়তো আপনার মনে অহরহ ঘুরপাক
খাচ্ছে। শত চেষ্টা করেও ব্যর্থ আপনি।
কিন্তু আপনি শুনলে হয়তো অবাক হবেন অত্যন্ত সহজ
উপায়ে ঠেকানো যায় পরকীয়া। এবার আপনাদের জানাবো
পরকীয়া ঠেকানোর উপায়:
সম্প্রতি জেরিড উইলসন নামের একজন যাজক ও কবি, নিজের
ব্লগে পরকীয়া ঠেকানোর একটি সহজ পদ্ধতি লিখেছেন।
লেখাটি পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে দেয়া হলো-
“বিবাহিত হওয়া সত্ত্বেও আমি একজনের সঙ্গে প্রেম করছি!
কোন রকমের লুকোচুরি না করে আমার এই প্রেম
সম্পর্কে আপনাদের আমি জানাতে চাই।
একজন নারীকে আমার অসাধারণ মনে হয়। সে বুদ্ধিমতী,
সুন্দর, চৌকষ, ও সুস্বাস্থ্যের অধিকারী এবং সৃষ্টিকর্তার ওপর
তার অগাধ বিশ্বাস আছে। আমি তাকে নিয়ে প্রায়ই বাইরে
বেড়াতে ভালবাসি। বেড়ানোর উপলক্ষ্য হতে পারে
কোথাও খেতে যাওয়া, সিনেমা দেখা কিংবা অন্য কিছু। আর
সে যে কতটা সুন্দর তা তাকে নিয়মিত বলতেও ভালবাসি। তার
ওপর পাঁচমিনিটের বেশি শেষ কবে রাগ করেছিলাম তাও মনে
পড়ে না। পরিস্থিতি যেমনই থাকুক, তার একটি হাসি আমার
সারাদিনটাকে করে তোলে আনন্দময়, উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত।
মাঝে মাঝে কোন আভাস না দিয়েই সে হঠাৎ আমার
অফিসে চলে আসে। আমাকে চমৎকার লাঞ্চ করায়। অথবা
নিজের হাতে কোন না কোন খাবার বানিয়ে এনে আমাকে
চমকে দেয়। আমার বিশ্বাসই হয় না যে আমি এত ভাগ্যবান।
বিবাহিত হওয়া সত্ত্বেও আমি এমন একটি মেয়ের সাথে
সম্পর্ক রাখছি! আপনারাও চেষ্টা করুন! দেখুন, জীবনটা
কেমন বদলে যায়!
ও, আপনাদেরকে বলিনি মেয়েটি কে? তিনি হচ্ছেন আমার
স্ত্রী! আপনারা কাকে প্রত্যাশা করেছিলেন?
বিয়ে হয়ে যাওয়া মানেই আপনার ডেটিং জীবন শেষ তা কিন্তু
নয়। শেষ হওয়া কোনভাবে উচিতও নয়। বিয়ে হওয়ার পর
স্ত্রীর সঙ্গে ক্রমাগত প্রেম চালিয়ে যাওয়া দরকার।
স্ত্রীকে পাওয়ার চেষ্টা কোনমতেই বন্ধ করা উচিত নয়।
অনেক সময় আমরা দেখতে পাই বিয়ের পর সম্পর্কগুলো
আর জীবন্ত থাকে না, একঘেঁয়ে হয়ে যায়। এর একমাত্র
কারণ হল একে অন্যকে পাওয়ার ন্যূনতম চেষ্টাটুকুও না করা।
এটি সম্পর্কের ক্ষেত্রে হতে পারে আত্মঘাতী।
ডেটিংয়ের সময়টা হল প্রিয়জন সম্পর্কে বিশেষ ও অনন্য
কিছু জানার সময়। বিয়ে হলেই আপনি কেন সেটা চিরতরে
বন্ধ করে দিতে চান? এটা বন্ধ করা মোটেই উচিত নয়। প্রথম
ডেটের উড়ন্ত প্রজাপতিটিকে বছর গড়ানোর সঙ্গে
সঙ্গে দেখা বন্ধ করা উচিত নয়।
প্রত্যেক দিনই জেগে উঠুন এবং আপনার সঙ্গীকে,
আপনার ভালোবাসার মানুষটিকে অনুভব করতে দিন যে আপনি
এখনও প্রথমদিককার ভাললাগার দিনগুলোতে আছেন।
দেখবেন সম্পর্কের উন্নতি ঘটছে নাটকীয়ভাবে।
যোগাযোগ ও পরস্পরকে পাওয়ার চেষ্টা করাই হল সম্পর্ক
উন্নয়নের একমাত্র চাবিকাঠি। যারা আমাদের আন্তরিকভাবে চায় না
তাদের সাথে থাকতে আমরা কেউই পছন্দ করি না। সঙ্গীর
সাথে ডেট করুন, তাকে আন্তরিকভাবে পাওয়ার চেষ্টা করুন
এবং বোঝান বিয়ের পরই ডেটিং বন্ধ করা উচিত নয়।
তাহলেই, আপনাদের সম্পর্ক থাকবে চিরসবুজ, নান্দনিক, এবং
পরকীয়ার বিষাক্ত ছোবল থেকে মুক্ত।