01-19-2017, 12:48 AM
যারা বিয়ে করতে যাচ্ছেন, তাদের অবশ্যই জেনে রাখা
দরকার বিয়ের প্রথম বছরটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এ সময়ে
নবদম্পতির বোঝাপড়ার ওপর নির্ভর করে সুন্দর ভবিষ্যত।
কারণ বিয়ের পর আপনারা আর বয়ফ্রেন্ড-গার্লফ্রেন্ড নন,
বরং স্বামী-স্ত্রী। অন্যদিকে এ্যারেঞ্জ ম্যারেজের
ক্ষেত্রে অপরিচিত দুই মানুষ এক ছাদের নিচে থাকা শুরু
করেন। ফলে এ সময় যেমন অপরকে আবিষ্কারের আনন্দ
থাকে, আবার নতুন মানুষটি বা পুরনো মানুষটিকে নতুনরূপে
দেখাতে কিছু সমস্যাও তৈরি হয়।
আসুন এক নজরে জেনে নেওয়া যাক বিয়ের প্রথম বছরটি
কেন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ—
মানুষটিকে চেনার সময় : হয়ত তার সঙ্গে আপনি দীর্ঘদিন
ধরে ডেটিং করেছেন কিংবা একেবারেই অচেনা
একজনের সঙ্গে বিয়ে হয়েছে— দুই ক্ষেত্রেই তারা
নতুন মানুষ। কারণ স্বামী-প্রেমিক বা স্ত্রী-প্রেমিকার
মধ্যে পার্থক্য আকাশ-পাতাল। এ সময়ে আপনাদের উচিত
পরস্পরের ভাললাগা-মন্দলাগাসহ খুঁটিনাটি বিষয় সম্পর্কে জানার
চেষ্টা করা। দেখা যাবে অনেক বিষয় আপনার ভাল লাগবে,
আবার কিছু বিষয় ভাল না লাগলেও আপনাকে মানিয়ে নিতে
হবে। বিষয়গুলো যদি ইতিবাচকভাবে বুঝতে চেষ্টা করেন
তবে সম্পর্ক আরও গভীর হবে। পাশাপাশি একজন
দায়িত্বশীল মানুষ হিসেবে নিজেকে আবিষ্কার করবেন।
সবকিছু শেয়ার করা : আপনার সঙ্গীর সঙ্গে খুঁটিনাটি সকল
বিষয় শেয়ার করার ওপরও দাম্পত্য জীবনের সুখ নির্ভর
করে। আর বিয়ের প্রথম বছরই এ শেয়ারিংটা শুরু হয়। বেডরুম,
বাথরুম, রান্নাঘর থেকে শুরু করে মনের যত কথা আছে,
সবই একটু একটু করে শেয়ার করতে করতেই তো ভালবাসা
বাড়ে!
ঝগড়াঝাটির ধরন : সূর্য পূর্ব দিকে ওঠার মতো সত্য হল
ঝগড়াঝাটি ছাড়া কোনো সম্পর্কই পূর্ণ হয় না। তাই দাম্পত্য
জীবনেও ঝগড়া হবে না— এমনটা আশা করা বৃথা। একই ছাদের
নিচে থাকতে থাকতে মনোমালিন্য হতেই পারে। আর
বিয়ের প্রথম বছরটিতেই আপনি হয়ত ঝগড়ার ধরন সম্পর্কে
বুঝতে পারবেন। ঠিক কোন বিষয়টিতে ঝামেলা হচ্ছে সে
সম্পর্কে সতর্ক হতে পারবেন, ভবিষ্যত ঝামেলা থেকে
রেহাই পাবেন।
শক্তিশালী পারিবারিক বন্ধন : বিয়ে মানে শুধু দু’জন মানুষের
নয়, বরং দু’টি পরিবারেরও মেলবন্ধন। প্রথম বছরটিতেই দু’টি
পরিবারের মাঝে হৃদ্যতা গড়ে ওঠে। আর বিয়ে যেহেতু
সারাজীবন একসঙ্গে চলার বন্ধন, তাই প্রথম বছরেই এ বন্ধন
দৃঢ় করে নিতে হয়।
ভবিষ্যত পরিকল্পনার সময় : বিয়ের প্রথম বছরটিতেই
ভবিষ্যতের পরিকল্পনা ঠিক করে নিতে হয়। নতুন জীবনটি
কেমন করে কাটাবেন, কোথায় কাটাবেন, সন্তান কখন
নিবেন— যাবতীয় বিষয়ে সিদ্ধান্ত প্রথম বছরেই নিতে হয়।
এতে জীবন সহজ ও সুন্দর হয়।
দরকার বিয়ের প্রথম বছরটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এ সময়ে
নবদম্পতির বোঝাপড়ার ওপর নির্ভর করে সুন্দর ভবিষ্যত।
কারণ বিয়ের পর আপনারা আর বয়ফ্রেন্ড-গার্লফ্রেন্ড নন,
বরং স্বামী-স্ত্রী। অন্যদিকে এ্যারেঞ্জ ম্যারেজের
ক্ষেত্রে অপরিচিত দুই মানুষ এক ছাদের নিচে থাকা শুরু
করেন। ফলে এ সময় যেমন অপরকে আবিষ্কারের আনন্দ
থাকে, আবার নতুন মানুষটি বা পুরনো মানুষটিকে নতুনরূপে
দেখাতে কিছু সমস্যাও তৈরি হয়।
আসুন এক নজরে জেনে নেওয়া যাক বিয়ের প্রথম বছরটি
কেন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ—
মানুষটিকে চেনার সময় : হয়ত তার সঙ্গে আপনি দীর্ঘদিন
ধরে ডেটিং করেছেন কিংবা একেবারেই অচেনা
একজনের সঙ্গে বিয়ে হয়েছে— দুই ক্ষেত্রেই তারা
নতুন মানুষ। কারণ স্বামী-প্রেমিক বা স্ত্রী-প্রেমিকার
মধ্যে পার্থক্য আকাশ-পাতাল। এ সময়ে আপনাদের উচিত
পরস্পরের ভাললাগা-মন্দলাগাসহ খুঁটিনাটি বিষয় সম্পর্কে জানার
চেষ্টা করা। দেখা যাবে অনেক বিষয় আপনার ভাল লাগবে,
আবার কিছু বিষয় ভাল না লাগলেও আপনাকে মানিয়ে নিতে
হবে। বিষয়গুলো যদি ইতিবাচকভাবে বুঝতে চেষ্টা করেন
তবে সম্পর্ক আরও গভীর হবে। পাশাপাশি একজন
দায়িত্বশীল মানুষ হিসেবে নিজেকে আবিষ্কার করবেন।
সবকিছু শেয়ার করা : আপনার সঙ্গীর সঙ্গে খুঁটিনাটি সকল
বিষয় শেয়ার করার ওপরও দাম্পত্য জীবনের সুখ নির্ভর
করে। আর বিয়ের প্রথম বছরই এ শেয়ারিংটা শুরু হয়। বেডরুম,
বাথরুম, রান্নাঘর থেকে শুরু করে মনের যত কথা আছে,
সবই একটু একটু করে শেয়ার করতে করতেই তো ভালবাসা
বাড়ে!
ঝগড়াঝাটির ধরন : সূর্য পূর্ব দিকে ওঠার মতো সত্য হল
ঝগড়াঝাটি ছাড়া কোনো সম্পর্কই পূর্ণ হয় না। তাই দাম্পত্য
জীবনেও ঝগড়া হবে না— এমনটা আশা করা বৃথা। একই ছাদের
নিচে থাকতে থাকতে মনোমালিন্য হতেই পারে। আর
বিয়ের প্রথম বছরটিতেই আপনি হয়ত ঝগড়ার ধরন সম্পর্কে
বুঝতে পারবেন। ঠিক কোন বিষয়টিতে ঝামেলা হচ্ছে সে
সম্পর্কে সতর্ক হতে পারবেন, ভবিষ্যত ঝামেলা থেকে
রেহাই পাবেন।
শক্তিশালী পারিবারিক বন্ধন : বিয়ে মানে শুধু দু’জন মানুষের
নয়, বরং দু’টি পরিবারেরও মেলবন্ধন। প্রথম বছরটিতেই দু’টি
পরিবারের মাঝে হৃদ্যতা গড়ে ওঠে। আর বিয়ে যেহেতু
সারাজীবন একসঙ্গে চলার বন্ধন, তাই প্রথম বছরেই এ বন্ধন
দৃঢ় করে নিতে হয়।
ভবিষ্যত পরিকল্পনার সময় : বিয়ের প্রথম বছরটিতেই
ভবিষ্যতের পরিকল্পনা ঠিক করে নিতে হয়। নতুন জীবনটি
কেমন করে কাটাবেন, কোথায় কাটাবেন, সন্তান কখন
নিবেন— যাবতীয় বিষয়ে সিদ্ধান্ত প্রথম বছরেই নিতে হয়।
এতে জীবন সহজ ও সুন্দর হয়।