01-19-2017, 12:48 AM
সচরাচর আমরা যা দেখি তা হল , কলেজের সবচেয়ে
বখাটে ছেলেটিও একাধিক প্রেম করে ফেললো। আর
আমি এতো ভালো ছাত্র হয়েও একটি প্রেমও হলো না
এখন পর্যন্ত। তাহলে কি মেয়েদের কাছে খারাপ
ছেলেদের দাম বেশি? ভালো ছেলেদের কি
কোনো দামই নেই? এই প্রশ্নগুলো কলেজ ও
বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক ছেলেদের মনেই ঘুরে।
খারাপ ছেলেদের প্রতি মেয়েদের এতো আকর্ষন
কেনো? স্বাভাবিক ভাবেই এই প্রশ্নটা মনে জাগতে পারে
যখন কেউ দেখা যায় যে খারাপ ছেলেরা খুব সহজেই
মেয়েদের পটিয়ে ফেলছে। আর মেয়েরাও খারাপ
ছেলেদের প্রতি তীব্র আকর্ষণ বোধ করছে। কিন্তু
এর কারণ কি? ভালো ছেলেদের বদলে খারাপ
ছেলেদের প্রতি এমন আকর্ষণ কি অস্বাভাবিক নয়? জেনে
নিন কারন গুলো।
চ্যালেঞ্জ নেয়া:
মেয়েরা চ্যালেঞ্জ নিতে পছন্দ করে। আর একটা খারাপ
ছেলের সাথে সম্পর্ক করাকে তাঁরা একটা চ্যালেঞ্জ
হিসেবে নেয়। চ্যালেঞ্জটা হলো একটা খারাপ
ছেলেকে ধীরে ধীরে ভালো করে তোলা। কিন্তু
এই কঠিন চ্যালেঞ্জে বেশিরভাগ মেয়েকেই হেরে
যেতে হয়। কারণ খুব কম ক্ষেত্রেই একটা খারাপ ছেলে
ভালো পথে ফিরে আসতে পারে।
সবচাইতে মজার ব্যাপার হলো একটা ছেলেকে খারাপ পথ
থেকে ভালো পথে ফিরিয়ে আনার পর সেই মেয়েটিই
ঐ ছেলের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলে এবং সম্পর্ক
ভেঙ্গে ফেলে। কারণ যেসব স্বভাবের কারণে
মেয়েটির কাছে ঐ ছেলেটিকে ভালো
লেগেছিলো, সেই স্বভাবগুলো আর ছেলেটির মধ্যে
খুঁজে পায় না। ফলে ছেলেটির প্রতি মেয়েটির আগ্রহ
কমে যায়।
আত্মবিশ্বাস:
মেয়েরা আত্মবিশ্বাসী ছেলেদেরকে পছন্দ করে।
আর খারাপ ছেলেদের মধ্যে আত্মবিশ্বাসের কোনো
কমতি থাকে না। কোনো কোনো ক্ষেত্রে তাঁরা
অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসী হয় অথবা আত্মবিশ্বাসী না হলেও
অভিনয় করে। তাই স্বাভাবিক ভাবেই মেয়েরাই এধরণের
ছেলেদের প্রতি বেশি আকর্ষণবোধ করে। এবং এই
আকর্ষণের কারণে মেয়েরা একটা ভুল সম্পর্কের দিকে
এগিয়ে যায়।
পৌরুষ:
খারাপ ছেলে বললে আপনার চোখে সবার প্রথমে কি
ভেসে উঠে? কালো সানগ্লাস, মোটর সাইকেল, মুখে
সিগারেট আর ট্যাটু? এই বৈশিষ্ট্যগুলোর জন্যই বেশিরভাগ
নারীর কাছেই খারাপ ছেলেদেরকে বেশি পুরুষত্বের
অধিকারী মনে হয়। ফলে এ ধরণের ছেলেদেরকে তাঁরা
সাহসী ভাবে এবং তাদের সংস্পর্শে মেয়েরা
নিজেদেরকে বেশি নিরাপদ মনে করে। যদিও
প্রকৃতপক্ষে খারাপ ছেলেদের সংস্পর্শ কখনোই নিরাপদ
হতে পারে না।
রহস্য:
মেয়েদের কাছে খারাপ ছেলেদেরকে রহস্যময়
লাগে। একটা খারাপ ছেলে কি করছে, তার জীবনযাত্রা
কেমন, কোথায় যাচ্ছে এসব নিয়ে বেশিরভাগ মেয়েই
বেশ উৎসাহী থাকে। আর এই রহস্য উৎঘাটনের নেশার
বশেই ভুল পথে পা বাড়ায় মেয়েরা।
সম্পর্কে আধিপত্য:
যে সব মেয়েরা পুরুষের উপর বেশি নির্ভরশীল থাকতে
পছন্দ করে তাঁরা সম্পর্কের ক্ষেত্রে সঙ্গীর আধিপত্যও
পছন্দ করে। একটু বখাটে ধরণের বদমেজাজি ছেলেরা
সঙ্গীর উপর জোর করে আধিপত্য দেখায়। তারা চায় তার
স্ত্রী কিংবা বান্ধবী সব কিছু তার কথা মতই করুন এবং তার অনুমতি
নিয়ে চলুক।
কথাবার্তা:
বেশিরভাগ খারাপ ছেলেরাই মেয়েদের পটিয়ে অভ্যস্ত।
কিভাবে মেয়েদের সাথে কথা বলতে এগিয়ে যেতে
হবে, কিভাবে প্রেমের প্রস্তাব দিতে হবে কিংবা প্রশংসা
করতে হবে এগুলো তাঁরা বেশ ভালো করেই জানে।
এসব ক্ষেত্রে তাদের কোনো জড়তা কাজ করে না।
ফলে তাঁরা সহজেই মেয়েদেরকে পটিয়ে ফেলার
ক্ষমতা অর্জন করে।
ভালো ছেলেরা একটু লাজুক প্রকৃতির হয়। ফলে একটা
মেয়ের সাথে নিজে থেকে এগিয়ে গিয়ে পরিচিত হতে
কিংবা সখ্যতা গড়ে তুলতে বেশ সময় লেগে যায় তাদের।
আর এই সুযোগের ব্যবহার করে খারাপ ছেলেরা। ফলে
তাঁরা বেশ সহজেই মেয়ে পটিয়ে ফেলতে পারে।
বখাটে ছেলেটিও একাধিক প্রেম করে ফেললো। আর
আমি এতো ভালো ছাত্র হয়েও একটি প্রেমও হলো না
এখন পর্যন্ত। তাহলে কি মেয়েদের কাছে খারাপ
ছেলেদের দাম বেশি? ভালো ছেলেদের কি
কোনো দামই নেই? এই প্রশ্নগুলো কলেজ ও
বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক ছেলেদের মনেই ঘুরে।
খারাপ ছেলেদের প্রতি মেয়েদের এতো আকর্ষন
কেনো? স্বাভাবিক ভাবেই এই প্রশ্নটা মনে জাগতে পারে
যখন কেউ দেখা যায় যে খারাপ ছেলেরা খুব সহজেই
মেয়েদের পটিয়ে ফেলছে। আর মেয়েরাও খারাপ
ছেলেদের প্রতি তীব্র আকর্ষণ বোধ করছে। কিন্তু
এর কারণ কি? ভালো ছেলেদের বদলে খারাপ
ছেলেদের প্রতি এমন আকর্ষণ কি অস্বাভাবিক নয়? জেনে
নিন কারন গুলো।
চ্যালেঞ্জ নেয়া:
মেয়েরা চ্যালেঞ্জ নিতে পছন্দ করে। আর একটা খারাপ
ছেলের সাথে সম্পর্ক করাকে তাঁরা একটা চ্যালেঞ্জ
হিসেবে নেয়। চ্যালেঞ্জটা হলো একটা খারাপ
ছেলেকে ধীরে ধীরে ভালো করে তোলা। কিন্তু
এই কঠিন চ্যালেঞ্জে বেশিরভাগ মেয়েকেই হেরে
যেতে হয়। কারণ খুব কম ক্ষেত্রেই একটা খারাপ ছেলে
ভালো পথে ফিরে আসতে পারে।
সবচাইতে মজার ব্যাপার হলো একটা ছেলেকে খারাপ পথ
থেকে ভালো পথে ফিরিয়ে আনার পর সেই মেয়েটিই
ঐ ছেলের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলে এবং সম্পর্ক
ভেঙ্গে ফেলে। কারণ যেসব স্বভাবের কারণে
মেয়েটির কাছে ঐ ছেলেটিকে ভালো
লেগেছিলো, সেই স্বভাবগুলো আর ছেলেটির মধ্যে
খুঁজে পায় না। ফলে ছেলেটির প্রতি মেয়েটির আগ্রহ
কমে যায়।
আত্মবিশ্বাস:
মেয়েরা আত্মবিশ্বাসী ছেলেদেরকে পছন্দ করে।
আর খারাপ ছেলেদের মধ্যে আত্মবিশ্বাসের কোনো
কমতি থাকে না। কোনো কোনো ক্ষেত্রে তাঁরা
অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসী হয় অথবা আত্মবিশ্বাসী না হলেও
অভিনয় করে। তাই স্বাভাবিক ভাবেই মেয়েরাই এধরণের
ছেলেদের প্রতি বেশি আকর্ষণবোধ করে। এবং এই
আকর্ষণের কারণে মেয়েরা একটা ভুল সম্পর্কের দিকে
এগিয়ে যায়।
পৌরুষ:
খারাপ ছেলে বললে আপনার চোখে সবার প্রথমে কি
ভেসে উঠে? কালো সানগ্লাস, মোটর সাইকেল, মুখে
সিগারেট আর ট্যাটু? এই বৈশিষ্ট্যগুলোর জন্যই বেশিরভাগ
নারীর কাছেই খারাপ ছেলেদেরকে বেশি পুরুষত্বের
অধিকারী মনে হয়। ফলে এ ধরণের ছেলেদেরকে তাঁরা
সাহসী ভাবে এবং তাদের সংস্পর্শে মেয়েরা
নিজেদেরকে বেশি নিরাপদ মনে করে। যদিও
প্রকৃতপক্ষে খারাপ ছেলেদের সংস্পর্শ কখনোই নিরাপদ
হতে পারে না।
রহস্য:
মেয়েদের কাছে খারাপ ছেলেদেরকে রহস্যময়
লাগে। একটা খারাপ ছেলে কি করছে, তার জীবনযাত্রা
কেমন, কোথায় যাচ্ছে এসব নিয়ে বেশিরভাগ মেয়েই
বেশ উৎসাহী থাকে। আর এই রহস্য উৎঘাটনের নেশার
বশেই ভুল পথে পা বাড়ায় মেয়েরা।
সম্পর্কে আধিপত্য:
যে সব মেয়েরা পুরুষের উপর বেশি নির্ভরশীল থাকতে
পছন্দ করে তাঁরা সম্পর্কের ক্ষেত্রে সঙ্গীর আধিপত্যও
পছন্দ করে। একটু বখাটে ধরণের বদমেজাজি ছেলেরা
সঙ্গীর উপর জোর করে আধিপত্য দেখায়। তারা চায় তার
স্ত্রী কিংবা বান্ধবী সব কিছু তার কথা মতই করুন এবং তার অনুমতি
নিয়ে চলুক।
কথাবার্তা:
বেশিরভাগ খারাপ ছেলেরাই মেয়েদের পটিয়ে অভ্যস্ত।
কিভাবে মেয়েদের সাথে কথা বলতে এগিয়ে যেতে
হবে, কিভাবে প্রেমের প্রস্তাব দিতে হবে কিংবা প্রশংসা
করতে হবে এগুলো তাঁরা বেশ ভালো করেই জানে।
এসব ক্ষেত্রে তাদের কোনো জড়তা কাজ করে না।
ফলে তাঁরা সহজেই মেয়েদেরকে পটিয়ে ফেলার
ক্ষমতা অর্জন করে।
ভালো ছেলেরা একটু লাজুক প্রকৃতির হয়। ফলে একটা
মেয়ের সাথে নিজে থেকে এগিয়ে গিয়ে পরিচিত হতে
কিংবা সখ্যতা গড়ে তুলতে বেশ সময় লেগে যায় তাদের।
আর এই সুযোগের ব্যবহার করে খারাপ ছেলেরা। ফলে
তাঁরা বেশ সহজেই মেয়ে পটিয়ে ফেলতে পারে।